হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে জান্নাতুল ফেরদৌস (৩২) নামের এক গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক কলহের জের ধরে তাঁকে হত্যা করার অভিযোগে স্বামী মোহাম্মদ সাইদ সফিকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বুড়িশ্চর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে ফোজদার আলী ফকিরের হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার নিহত জান্নাতুল ফেরদৌসের ভাই মোহাম্মদ ফোরকান বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী সাইদ শফিকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মাহাবুবুর রহমান পিপিএম। অভিযুক্ত সাইদ সফি ওই ইউনিয়নের উত্তর বুড়িশ্চর এলাকার মৃত ছিদ্দিক আহাম্মেদের ছেলে। নিহত গৃহবধূ জান্নাতুল ফেরদৌস দুই সন্তানের জননী।
ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গৃহবধূকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পাঠানো হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত গৃহবধূর ভাই মো. ফোরকান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বোনকে বিয়ের পর থেকে বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা হতো। সাইদ শফি দুবাই থাকাকালেও তাঁর বড় বোন আর ভাই মিলে বিভিন্ন সময় আমার বোনকে মারধর করতেন। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে সালিসও হয়। সর্বশেষ গত রাতে আমার বোনকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় সাইদ শফি। পরবর্তীতে বোনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর সে বাড়িতে আসে। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে।
হাটহাজারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রধান আসামি মোহাম্মদ সাইদ সফিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে জান্নাতুল ফেরদৌস (৩২) নামের এক গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক কলহের জের ধরে তাঁকে হত্যা করার অভিযোগে স্বামী মোহাম্মদ সাইদ সফিকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বুড়িশ্চর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে ফোজদার আলী ফকিরের হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার নিহত জান্নাতুল ফেরদৌসের ভাই মোহাম্মদ ফোরকান বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী সাইদ শফিকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মদুনাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মাহাবুবুর রহমান পিপিএম। অভিযুক্ত সাইদ সফি ওই ইউনিয়নের উত্তর বুড়িশ্চর এলাকার মৃত ছিদ্দিক আহাম্মেদের ছেলে। নিহত গৃহবধূ জান্নাতুল ফেরদৌস দুই সন্তানের জননী।
ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গৃহবধূকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পাঠানো হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত গৃহবধূর ভাই মো. ফোরকান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বোনকে বিয়ের পর থেকে বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা হতো। সাইদ শফি দুবাই থাকাকালেও তাঁর বড় বোন আর ভাই মিলে বিভিন্ন সময় আমার বোনকে মারধর করতেন। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে সালিসও হয়। সর্বশেষ গত রাতে আমার বোনকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় সাইদ শফি। পরবর্তীতে বোনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর সে বাড়িতে আসে। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে।
হাটহাজারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রধান আসামি মোহাম্মদ সাইদ সফিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫