নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণের পর চাঁদা দাবিতে ৬ পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে করা মামলায় পিবিআই’র (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের আদালতে শুনানি শেষে অভিযোগপত্র গ্রহণের আদেশ দিয়েছেন। এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন পিবিআই।
অভিযুক্ত ৬ পুলিশ কনস্টেবল হলেন-সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীরের সাবেক দেহরক্ষী কনস্টেবল মোরশেদ বিল্লাহ, উপকমিশনার মনজুর মোরশেদের সাবেক দেহরক্ষী কনস্টেবল মো. মাসুদ, দামপাড়া পুলিশ লাইনের রিজার্ভ ফোর্স শাখায় কর্মরত কনস্টেবল শাকিল খান ও এস্কান্দর হোসেন, নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার কার্যালয়ের কম্পিউটার অপারেটর কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম ও নগর গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত কনস্টেবল আবদুল নবী।
জানা যায়, চলতি বছর ৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে পুলিশ পরিচয়ে আনোয়ারা উপজেলার পূর্ব বৈরাগ গ্রাম থেকে আবদুল মান্নান নামে এক ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে পটিয়ার ভেল্লাপাড়া আটকে রাখেন ওই পুলিশ কনস্টেবলরা। এ সময় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। পরে তাঁর কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে ওই ব্যবসায়ী তাঁদের ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিলে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই ঘটনায় গত ৭ ফেব্রুয়ারি আনোয়ারা থানায় একটি মামলা হয়। পিবিআই তদন্ত করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৬ কনস্টেবলের সম্পৃক্ততা পায়। ওই ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্তরা আনোয়ারা থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে যান। বর্তমানে তাঁরা সবাই জামিনে রয়েছেন।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের কোর্ট পরিদর্শক হুমায়ূন কবির বলেন, আগামী ২৬ জানুয়ারি মামলাটির পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত আসামিদের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণের পর চাঁদা দাবিতে ৬ পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে করা মামলায় পিবিআই’র (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের আদালতে শুনানি শেষে অভিযোগপত্র গ্রহণের আদেশ দিয়েছেন। এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন পিবিআই।
অভিযুক্ত ৬ পুলিশ কনস্টেবল হলেন-সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীরের সাবেক দেহরক্ষী কনস্টেবল মোরশেদ বিল্লাহ, উপকমিশনার মনজুর মোরশেদের সাবেক দেহরক্ষী কনস্টেবল মো. মাসুদ, দামপাড়া পুলিশ লাইনের রিজার্ভ ফোর্স শাখায় কর্মরত কনস্টেবল শাকিল খান ও এস্কান্দর হোসেন, নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার কার্যালয়ের কম্পিউটার অপারেটর কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম ও নগর গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত কনস্টেবল আবদুল নবী।
জানা যায়, চলতি বছর ৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে পুলিশ পরিচয়ে আনোয়ারা উপজেলার পূর্ব বৈরাগ গ্রাম থেকে আবদুল মান্নান নামে এক ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে পটিয়ার ভেল্লাপাড়া আটকে রাখেন ওই পুলিশ কনস্টেবলরা। এ সময় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। পরে তাঁর কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে ওই ব্যবসায়ী তাঁদের ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিলে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই ঘটনায় গত ৭ ফেব্রুয়ারি আনোয়ারা থানায় একটি মামলা হয়। পিবিআই তদন্ত করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৬ কনস্টেবলের সম্পৃক্ততা পায়। ওই ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্তরা আনোয়ারা থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে যান। বর্তমানে তাঁরা সবাই জামিনে রয়েছেন।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের কোর্ট পরিদর্শক হুমায়ূন কবির বলেন, আগামী ২৬ জানুয়ারি মামলাটির পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত আসামিদের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫