সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় এক তরুণীকে (১৮) ধর্ষণ এবং পরে বিয়ের প্রলোভনে কালক্ষেপণের মাধ্যমে আলামত নষ্টের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে একই ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. সোহেলসহ (১৮) পাঁচজনকে আসামি করে মঙ্গলবার রাতে চরজব্বর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা করেছেন। তবে মামলার কোনো আসামিকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চর ওয়াপদা ইউনিয়নের তরুণ মো. সোহেল (১৮) পেশায় একজন নির্মাণশ্রমিক। গত রমজানের মাঝামাঝি তরুণীর (১৮) বাড়িতে কাজ করতে যান। একপর্যায়ে তরুণীর সঙ্গে মোবাইলে কথা বলা শুরু করেন। এরপর বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ গত ১৬ মে একই এলাকার একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। পরদিন আদালতের মাধ্যমে বিয়ে করার কথা থাকলেও অভিযুক্ত সোহেল পালিয়ে যান।
পরে তরুণী তাঁর বাবা-মাকে ঘটনা জানান। এরপর স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলের বাড়িতে গিয়ে তাঁর অভিভাবকদের বিষয়টি জানানো হয়। তখন সোহেলের পরিবার তাঁদের ছেলের সঙ্গে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে বিয়ে দেওয়ার আস্বাস দিলেও তাঁরা সোহেলকে গোপনে বাড়ি থেকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেন।
তরুণীর বাবার অভিযোগ, মেয়ের বিয়ের বিষয়টি নিয়ে টালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করতে দেখে তিনি গত ২২ মে পুনরায় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলদের বাড়িতে যান। তখন সোহেলের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের হুমকিধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। এরপর তিনি বাধ্য হয়ে থানা-পুলিশের আশ্রয় নিয়েছেন।
জানতে চাইলে চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক বলেন, ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটার পর গ্রামে স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করে এবং তরুণীর পরিবারকে বিভিন্ন হুমকিধমকি দিয়ে কালক্ষেপণ করা হয়েছে। মীমাংসা না হওয়ায় শেষমেশ থানায় এসে ভুক্তভোগীর বাবা মামলা করেছেন। মামলায় অভিযুক্তরা সবাই পলাতক। তাঁদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় এক তরুণীকে (১৮) ধর্ষণ এবং পরে বিয়ের প্রলোভনে কালক্ষেপণের মাধ্যমে আলামত নষ্টের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে একই ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. সোহেলসহ (১৮) পাঁচজনকে আসামি করে মঙ্গলবার রাতে চরজব্বর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা করেছেন। তবে মামলার কোনো আসামিকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চর ওয়াপদা ইউনিয়নের তরুণ মো. সোহেল (১৮) পেশায় একজন নির্মাণশ্রমিক। গত রমজানের মাঝামাঝি তরুণীর (১৮) বাড়িতে কাজ করতে যান। একপর্যায়ে তরুণীর সঙ্গে মোবাইলে কথা বলা শুরু করেন। এরপর বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ গত ১৬ মে একই এলাকার একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। পরদিন আদালতের মাধ্যমে বিয়ে করার কথা থাকলেও অভিযুক্ত সোহেল পালিয়ে যান।
পরে তরুণী তাঁর বাবা-মাকে ঘটনা জানান। এরপর স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলের বাড়িতে গিয়ে তাঁর অভিভাবকদের বিষয়টি জানানো হয়। তখন সোহেলের পরিবার তাঁদের ছেলের সঙ্গে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে বিয়ে দেওয়ার আস্বাস দিলেও তাঁরা সোহেলকে গোপনে বাড়ি থেকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেন।
তরুণীর বাবার অভিযোগ, মেয়ের বিয়ের বিষয়টি নিয়ে টালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করতে দেখে তিনি গত ২২ মে পুনরায় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলদের বাড়িতে যান। তখন সোহেলের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের হুমকিধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। এরপর তিনি বাধ্য হয়ে থানা-পুলিশের আশ্রয় নিয়েছেন।
জানতে চাইলে চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক বলেন, ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটার পর গ্রামে স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করে এবং তরুণীর পরিবারকে বিভিন্ন হুমকিধমকি দিয়ে কালক্ষেপণ করা হয়েছে। মীমাংসা না হওয়ায় শেষমেশ থানায় এসে ভুক্তভোগীর বাবা মামলা করেছেন। মামলায় অভিযুক্তরা সবাই পলাতক। তাঁদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫