চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর শহরের বাইতুশ শরফ সড়কে সংঘর্ষ ও গুলিতে ফোরকান নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন গত মঙ্গলবার। এ ঘটনার পর সড়কটিতে থাকা সিসিটিভির যন্ত্রাংশ গায়েব ও কয়েকটি ফুটেজ মুছে ফেলার অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত শনিবার ৩০-৪০ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি ওই সড়কের বাসাবাড়ি ও দোকানগুলোয় গিয়ে সিসিটিভির ফুটেজ খোঁজাখুঁজি করেন এবং ভয়ভীতি দেখান। এ সময় তাঁরা কয়েকজনের সিসিটিভির হার্ডডিস্কও খুলে নিয়ে যান।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, তারা মামলার তদন্তের স্বার্থে একটি সিসিটিভির হার্ডডিস্ক জব্দ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, শনিবার দুপুরে আওয়ামী লীগের উপজেলা ও পৌরসভার শীর্ষ নেতারা ওই সড়কে যান। তাঁরা ঘটনার দিনের বিষয়ে মুখ খুলতে বারণ করেছেন। যারা বেশি বাড়াবাড়ি করবে, তাদের মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানি করার হুমকিও দিয়ে গেছেন।
স্থানীয় ব্যক্তিরা এটাও বলেন, যে স্থানে ফোরকান নিহত হন, ওই স্থানের আশপাশে তিনটি সিসিটিভি রয়েছে। দুটি সিসিটিভির হার্ডডিস্কসহ নানা যন্ত্রাংশ খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসব সিসিটিভির সূত্র ধরে অস্ত্রধারীদের চিহ্নিত করা যেত। এখন মানুষের মধ্যে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, চকরিয়া পৌরসভার বাইতুশ শরফ সড়কে চকরিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে রয়েছে একটি বহুতল বাড়ি, বাইতুশ শরফ মসজিদের পাশে আরেকটি বাড়ি, সাতটি দোকানসহ ওই সড়কের ৫০০ গজের মধ্যে মোট ১৩টি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা আছে। ১৫ আগস্ট বাইতুশ শরফ সড়কের যে স্থানে সংঘর্ষ ও জামায়াতকর্মী ফোরকান মারা যান, ওই স্থানে তিনটি সিসিটিভি আছে।
সিসিটিভির ফুটেজ গায়েব করার বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘মামলার তদন্তের স্বার্থে আমরা একটি সিসিটিভির যন্ত্রাংশ এনেছি। অন্য কিছু আমার জানা নেই।’
অস্ত্রধারীরা এখনো অধরা। সংঘর্ষ ও গুলিতে একজন নিহত হওয়ার ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও গতকাল রোববার পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এমনকি প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা হেলমেট পরা অস্ত্রধারীরাও গ্রেপ্তার হননি। উদ্ধার হয়নি অস্ত্রটিও। মামলার অগ্রগতিও নেই।
পুলিশ ঘটনার দিন থেকে বলে আসছে, হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের খোঁজা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছি। তাদের তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করছি। এখনো কাউকে আটক বা মিছিলে থাকা অস্ত্র উদ্ধার করা যায়নি।’
জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর শহরের বাইতুশ শরফ সড়কে সংঘর্ষ ও গুলিতে ফোরকান নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন গত মঙ্গলবার। এ ঘটনার পর সড়কটিতে থাকা সিসিটিভির যন্ত্রাংশ গায়েব ও কয়েকটি ফুটেজ মুছে ফেলার অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত শনিবার ৩০-৪০ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি ওই সড়কের বাসাবাড়ি ও দোকানগুলোয় গিয়ে সিসিটিভির ফুটেজ খোঁজাখুঁজি করেন এবং ভয়ভীতি দেখান। এ সময় তাঁরা কয়েকজনের সিসিটিভির হার্ডডিস্কও খুলে নিয়ে যান।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, তারা মামলার তদন্তের স্বার্থে একটি সিসিটিভির হার্ডডিস্ক জব্দ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, শনিবার দুপুরে আওয়ামী লীগের উপজেলা ও পৌরসভার শীর্ষ নেতারা ওই সড়কে যান। তাঁরা ঘটনার দিনের বিষয়ে মুখ খুলতে বারণ করেছেন। যারা বেশি বাড়াবাড়ি করবে, তাদের মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানি করার হুমকিও দিয়ে গেছেন।
স্থানীয় ব্যক্তিরা এটাও বলেন, যে স্থানে ফোরকান নিহত হন, ওই স্থানের আশপাশে তিনটি সিসিটিভি রয়েছে। দুটি সিসিটিভির হার্ডডিস্কসহ নানা যন্ত্রাংশ খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসব সিসিটিভির সূত্র ধরে অস্ত্রধারীদের চিহ্নিত করা যেত। এখন মানুষের মধ্যে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, চকরিয়া পৌরসভার বাইতুশ শরফ সড়কে চকরিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে রয়েছে একটি বহুতল বাড়ি, বাইতুশ শরফ মসজিদের পাশে আরেকটি বাড়ি, সাতটি দোকানসহ ওই সড়কের ৫০০ গজের মধ্যে মোট ১৩টি ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা আছে। ১৫ আগস্ট বাইতুশ শরফ সড়কের যে স্থানে সংঘর্ষ ও জামায়াতকর্মী ফোরকান মারা যান, ওই স্থানে তিনটি সিসিটিভি আছে।
সিসিটিভির ফুটেজ গায়েব করার বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘মামলার তদন্তের স্বার্থে আমরা একটি সিসিটিভির যন্ত্রাংশ এনেছি। অন্য কিছু আমার জানা নেই।’
অস্ত্রধারীরা এখনো অধরা। সংঘর্ষ ও গুলিতে একজন নিহত হওয়ার ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও গতকাল রোববার পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এমনকি প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা হেলমেট পরা অস্ত্রধারীরাও গ্রেপ্তার হননি। উদ্ধার হয়নি অস্ত্রটিও। মামলার অগ্রগতিও নেই।
পুলিশ ঘটনার দিন থেকে বলে আসছে, হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের খোঁজা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছি। তাদের তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করছি। এখনো কাউকে আটক বা মিছিলে থাকা অস্ত্র উদ্ধার করা যায়নি।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫