কক্সবাজার প্রতিনিধি
মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা আর্মির (এআরএ) প্রধান নবী হোসেন (৪৭) ও তাঁর ভাই সৈয়দ হোসেন ওরফে বুলুকে (৪৫) আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) গভীররাতে কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। এ সময় দুটি বিদেশি পিস্তল ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
নবী হোসেন ও সৈয়দ হোসেন উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের ৮ নম্বর (ইস্ট) ক্যাম্পের ব্লক-বি/ ৪১–এর মৃত মোস্তাক আহমেদের ছেলে।
শনিবার (৩১ আগস্ট) রাত সোয়া ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ইকবাল।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ইরানী পাহাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী সংগঠনের শীর্ষ নেতা নবী হোসেন ও তাঁর ভাইকে আটক করা হয়। এই নবী হোসেন বাহিনীর বিরুদ্ধে সীমান্তে চোরাচালান, মাদক পাচার, ক্যাম্পে খুন–খারাবি, দাঙ্গা–হাঙ্গামার অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণ, মাদক পাচারসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
মোহাম্মদ ইকবাল জানান, মাদকদ্রব্য চোরাচালানের গডফাদার হিসেবে পরিচিত নবী হোসেন। উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাঁর নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নবী হোসেনকে ধরতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শুরু দিকে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মি ও দেশটির সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে নবী হোসেন সীমান্তে আত্মগোপন করেন। সে সময় আরকান আর্মি সীমান্ত এলাকায় নবী হোসেনকে ধরতে একাধিক অভিযান চালিয়েছিল। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যমে আরকান আর্মি নবী হোসেনের বিপুল অস্ত্র, মাদক ও অর্থ আটকের তথ্য জানিয়েছিল। অভিযোগ উঠেছিল, যুদ্ধ শুরুর পর নবী হোসেন জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে ১ কোটি টাকা মূল্যমানের ভারী অস্ত্র কিনেছিলেন।
রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড নবী হোসেন ছিলেন রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আতঙ্কের নাম।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পরে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া নবী হোসেন ৫ বছর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ‘নবী হোসেন গ্রুপ’ বাহিনী গড়ে তোলেন। এই বাহিনী সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ (আইস) পাচারসহ চোরাচালানে জড়িত। একসময় নবী হোসেনের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সখ্য ছিল। তবে পরে বিরোধ সৃষ্টি হয়। পরে নবী হোসেন আরকান রোহিঙ্গা আর্মি গঠন করেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন বলেন, রোহিঙ্গা শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন ও তাঁর ভাইকে আটকের বিষয়টি জেনেছি। তাঁদের এখনো থানায় হস্তান্তর করা হয়নি।
মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা আর্মির (এআরএ) প্রধান নবী হোসেন (৪৭) ও তাঁর ভাই সৈয়দ হোসেন ওরফে বুলুকে (৪৫) আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) গভীররাতে কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। এ সময় দুটি বিদেশি পিস্তল ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
নবী হোসেন ও সৈয়দ হোসেন উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের ৮ নম্বর (ইস্ট) ক্যাম্পের ব্লক-বি/ ৪১–এর মৃত মোস্তাক আহমেদের ছেলে।
শনিবার (৩১ আগস্ট) রাত সোয়া ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ইকবাল।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ইরানী পাহাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী সংগঠনের শীর্ষ নেতা নবী হোসেন ও তাঁর ভাইকে আটক করা হয়। এই নবী হোসেন বাহিনীর বিরুদ্ধে সীমান্তে চোরাচালান, মাদক পাচার, ক্যাম্পে খুন–খারাবি, দাঙ্গা–হাঙ্গামার অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণ, মাদক পাচারসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
মোহাম্মদ ইকবাল জানান, মাদকদ্রব্য চোরাচালানের গডফাদার হিসেবে পরিচিত নবী হোসেন। উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাঁর নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নবী হোসেনকে ধরতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শুরু দিকে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মি ও দেশটির সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে নবী হোসেন সীমান্তে আত্মগোপন করেন। সে সময় আরকান আর্মি সীমান্ত এলাকায় নবী হোসেনকে ধরতে একাধিক অভিযান চালিয়েছিল। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যমে আরকান আর্মি নবী হোসেনের বিপুল অস্ত্র, মাদক ও অর্থ আটকের তথ্য জানিয়েছিল। অভিযোগ উঠেছিল, যুদ্ধ শুরুর পর নবী হোসেন জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে ১ কোটি টাকা মূল্যমানের ভারী অস্ত্র কিনেছিলেন।
রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড নবী হোসেন ছিলেন রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আতঙ্কের নাম।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পরে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া নবী হোসেন ৫ বছর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ‘নবী হোসেন গ্রুপ’ বাহিনী গড়ে তোলেন। এই বাহিনী সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ (আইস) পাচারসহ চোরাচালানে জড়িত। একসময় নবী হোসেনের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সখ্য ছিল। তবে পরে বিরোধ সৃষ্টি হয়। পরে নবী হোসেন আরকান রোহিঙ্গা আর্মি গঠন করেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন বলেন, রোহিঙ্গা শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন ও তাঁর ভাইকে আটকের বিষয়টি জেনেছি। তাঁদের এখনো থানায় হস্তান্তর করা হয়নি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৪ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৪ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে