রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ে একটি মাদ্রাসার শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রকে (১৪) যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষক।
এর আগে গত সোমবার রামগড় পৌরসভার একটি মাদ্রাসায় এ ঘটনা। অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষকের নাম হাফেজ হাবিবুল্লাহ বাহার। তিনি ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার হলুদিয়া সৈনিকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ওমর আলীর ছেলে। গত এক বছর ধরে তিনি মাদ্রাসাটিতে শিক্ষকতা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) রাতে মাদ্রাসাটির পরিচালক বলাৎকারের ঘটনা ধামাচাপা দিতে মাদ্রাসায় বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিলে ঘটনা প্রকাশ পায়। এর আগে যৌন নিপীড়নের শিকার ওই ছাত্র মাদ্রাসা পরিচালকে বিষয়টি জানালে টের পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক পালিয়ে যান।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্র জানায়, ভর্তির পর থেকে শিক্ষক হাফেজ হাবিবুল্লা বাহার প্রায় সময় তাকে দিয়ে হাত-পা টিপে নিতেন। বেশ কিছুদিন ধরে ভয়ভীতি দেখিয়ে ওই ছাত্রকে যৌন নিপীড়ন করেছেন ওই শিক্ষক। সর্বশেষ গত সোমবার তাকে পুনরায় বলাৎকার করা হয়। এরপর সে মাদ্রাসার পরিচালক মোবারক হোসেনকে বিষয়টি জানায়।
ছাত্রটির মা জানান, ছেলে অসুস্থতার খবর পেয়ে মাদ্রাসায় এসে বিষয়টি জানতে পারেন। পরে মাদ্রাসা পরিচালকের কাছে বিচার চাইলে তারা বসে সমাধান করে দেবেন বলেন আশ্বাস দেন। এ ছাড়া থানা-পুলিশের দরকার হবে না বলে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। বর্তমানে তার ছেলে খুবই অসুস্থ ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। এ ঘটনার পর ছেলেকে চিকিৎসার জন্য বাড়িতে নিয়ে গেছেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার পরিচালক মোবারক হোসেন জানান, বলাৎকারের বিষয়টি তিনি গতকাল জেনে কমিটিকে জানিয়েছেন। শিক্ষক হাফেজ হাবিবুল্লা বাহার পালিয়ে গেছেন নইলে কিছু করা যেতো।
এ বিষয়ে রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাটি আমি শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়ির রামগড়ে একটি মাদ্রাসার শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রকে (১৪) যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষক।
এর আগে গত সোমবার রামগড় পৌরসভার একটি মাদ্রাসায় এ ঘটনা। অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষকের নাম হাফেজ হাবিবুল্লাহ বাহার। তিনি ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার হলুদিয়া সৈনিকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ওমর আলীর ছেলে। গত এক বছর ধরে তিনি মাদ্রাসাটিতে শিক্ষকতা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) রাতে মাদ্রাসাটির পরিচালক বলাৎকারের ঘটনা ধামাচাপা দিতে মাদ্রাসায় বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিলে ঘটনা প্রকাশ পায়। এর আগে যৌন নিপীড়নের শিকার ওই ছাত্র মাদ্রাসা পরিচালকে বিষয়টি জানালে টের পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক পালিয়ে যান।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্র জানায়, ভর্তির পর থেকে শিক্ষক হাফেজ হাবিবুল্লা বাহার প্রায় সময় তাকে দিয়ে হাত-পা টিপে নিতেন। বেশ কিছুদিন ধরে ভয়ভীতি দেখিয়ে ওই ছাত্রকে যৌন নিপীড়ন করেছেন ওই শিক্ষক। সর্বশেষ গত সোমবার তাকে পুনরায় বলাৎকার করা হয়। এরপর সে মাদ্রাসার পরিচালক মোবারক হোসেনকে বিষয়টি জানায়।
ছাত্রটির মা জানান, ছেলে অসুস্থতার খবর পেয়ে মাদ্রাসায় এসে বিষয়টি জানতে পারেন। পরে মাদ্রাসা পরিচালকের কাছে বিচার চাইলে তারা বসে সমাধান করে দেবেন বলেন আশ্বাস দেন। এ ছাড়া থানা-পুলিশের দরকার হবে না বলে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। বর্তমানে তার ছেলে খুবই অসুস্থ ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। এ ঘটনার পর ছেলেকে চিকিৎসার জন্য বাড়িতে নিয়ে গেছেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার পরিচালক মোবারক হোসেন জানান, বলাৎকারের বিষয়টি তিনি গতকাল জেনে কমিটিকে জানিয়েছেন। শিক্ষক হাফেজ হাবিবুল্লা বাহার পালিয়ে গেছেন নইলে কিছু করা যেতো।
এ বিষয়ে রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাটি আমি শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫