পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় স্বামীর ভাড়াটে খুনি দিয়ে স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আরও চার ভাড়াটে খুনিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় একটি একনলা বন্দুক জব্দ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার। গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—উপজেলার কলিমহর ইউনিয়নের নাওড়া বনগ্রামের মৃত শশধর বিশ্বাসের ছেলে তুষার বিশ্বাস (৪২), একই ইউনিয়নের নিভা গ্রামের ছাদেক আলী মন্ডলের ছেলে হারেজ আলী মন্ডল (৩৮), কামাল মন্ডলের ছেলে তুহিন মন্ডল (২০) ও চৌরাপাড়া গ্রামের মো. সুরোত আলী শেখের ছেলে সুজন (২৪)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টার দিকে পাংশার পাট্টা ইউনিয়নের লিটন শেখের স্ত্রী রোজিনাকে তাঁর বাড়ি থেকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে পাশের ওসমান মোল্লার বাঁশ বাগানে মধ্যে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস ও মাথায় আঘাত করে হত্যা করে।
এ ঘটনায় এর আগে ২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তদন্তের মাধ্যমে জানা গেছে রোজিনার স্বামী মো. লিটন শেখ সৌদিপ্রবাসী। স্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংসারিক ঝামেলার কারণে দেশে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে হত্যার পরিকল্পনা করে স্ত্রী রোজিনাকে হত্যা করায়।
গতকাল বুধবার রাতে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার ও হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৩ ফুট আকারের একটি একনলা বন্দুক জব্দ করা হয়।
নিহত রোজিনা কালুখালী উপজেলার সাঁউরাইল ইউনিয়নের কুমড়ীরানী গ্রামের মো. আকবর খাঁর মেয়ে।
পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের পর নিহত রোজিনার বাবা আকবর খাঁ অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আমরা অভিযান চালিয়ে তাদের অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করি। এখন পর্যন্ত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
রাজবাড়ীর পাংশায় স্বামীর ভাড়াটে খুনি দিয়ে স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আরও চার ভাড়াটে খুনিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় একটি একনলা বন্দুক জব্দ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার। গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—উপজেলার কলিমহর ইউনিয়নের নাওড়া বনগ্রামের মৃত শশধর বিশ্বাসের ছেলে তুষার বিশ্বাস (৪২), একই ইউনিয়নের নিভা গ্রামের ছাদেক আলী মন্ডলের ছেলে হারেজ আলী মন্ডল (৩৮), কামাল মন্ডলের ছেলে তুহিন মন্ডল (২০) ও চৌরাপাড়া গ্রামের মো. সুরোত আলী শেখের ছেলে সুজন (২৪)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টার দিকে পাংশার পাট্টা ইউনিয়নের লিটন শেখের স্ত্রী রোজিনাকে তাঁর বাড়ি থেকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে পাশের ওসমান মোল্লার বাঁশ বাগানে মধ্যে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস ও মাথায় আঘাত করে হত্যা করে।
এ ঘটনায় এর আগে ২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তদন্তের মাধ্যমে জানা গেছে রোজিনার স্বামী মো. লিটন শেখ সৌদিপ্রবাসী। স্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংসারিক ঝামেলার কারণে দেশে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে হত্যার পরিকল্পনা করে স্ত্রী রোজিনাকে হত্যা করায়।
গতকাল বুধবার রাতে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার ও হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৩ ফুট আকারের একটি একনলা বন্দুক জব্দ করা হয়।
নিহত রোজিনা কালুখালী উপজেলার সাঁউরাইল ইউনিয়নের কুমড়ীরানী গ্রামের মো. আকবর খাঁর মেয়ে।
পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের পর নিহত রোজিনার বাবা আকবর খাঁ অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আমরা অভিযান চালিয়ে তাদের অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করি। এখন পর্যন্ত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫