ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের কানাইপুরে ওবায়দুর খান (২৮) হত্যা মামলায় কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহ মুহাম্মদ আলতাভ হুসাইনসহ (৫৪) দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ঢাকার মিরপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করেন র্যাব সদস্যরা। এ নিয়ে এ মামলায় এখন পর্যন্ত তিনজন আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার অপর ব্যক্তি হলেন একই ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের জাহিদ শেখ (৪০)। দুজনই হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
র্যাব-১০ ফরিদপুর ক্যাম্পের স্কট কমান্ডার (সহকারী পুলিশ সুপার) মো. আলী আরশাদ তাঁদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর গ্রেপ্তার আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরর একটি বাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। সকালে তাঁদের কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে নিহত ওবায়দুর খানকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠে ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই খায়রুজ্জামান খাজার নেতৃত্বে ১০-১৫ জনের বিরুদ্ধে। এ সময় তাঁর দুই চোখে পেরেকে ঢুকিয়ে খোঁচানো হয় এবং রগ কেটে ফেলা হয়। রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত ওবায়দুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের ঝাউখোলা গ্রামের বিল্লাল খানের ছোট ছেলে। তিনি পেশায় ছিলেন কাঠমিস্ত্রি। তাঁর পাঁচ মাসের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে।
এ ঘটনার পর শনিবার রাতে খায়রুজ্জামান খাজাকে প্রধান আসামি করে ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন ওবায়দুরের বাবা বিল্লাল খান। তবে এখনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বলে খ্যাত খাইরুজ্জামান খাজা গ্রেপ্তার হননি। তাঁর বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় হত্যা, ডাকাতি, দস্যুতাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
ফরিদপুরের কানাইপুরে ওবায়দুর খান (২৮) হত্যা মামলায় কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহ মুহাম্মদ আলতাভ হুসাইনসহ (৫৪) দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ঢাকার মিরপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করেন র্যাব সদস্যরা। এ নিয়ে এ মামলায় এখন পর্যন্ত তিনজন আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার অপর ব্যক্তি হলেন একই ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের জাহিদ শেখ (৪০)। দুজনই হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
র্যাব-১০ ফরিদপুর ক্যাম্পের স্কট কমান্ডার (সহকারী পুলিশ সুপার) মো. আলী আরশাদ তাঁদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর গ্রেপ্তার আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরর একটি বাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। সকালে তাঁদের কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে নিহত ওবায়দুর খানকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠে ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই খায়রুজ্জামান খাজার নেতৃত্বে ১০-১৫ জনের বিরুদ্ধে। এ সময় তাঁর দুই চোখে পেরেকে ঢুকিয়ে খোঁচানো হয় এবং রগ কেটে ফেলা হয়। রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত ওবায়দুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের ঝাউখোলা গ্রামের বিল্লাল খানের ছোট ছেলে। তিনি পেশায় ছিলেন কাঠমিস্ত্রি। তাঁর পাঁচ মাসের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে।
এ ঘটনার পর শনিবার রাতে খায়রুজ্জামান খাজাকে প্রধান আসামি করে ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন ওবায়দুরের বাবা বিল্লাল খান। তবে এখনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বলে খ্যাত খাইরুজ্জামান খাজা গ্রেপ্তার হননি। তাঁর বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় হত্যা, ডাকাতি, দস্যুতাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪