ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মেহগনি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করেছেন তাঁর ছোট ভাই। তাঁর নাম আবু সালেহ (৪৫)।
আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনেরা। আবু সালেহর ছোট ভাই আবু রায়হান ছোটন বলেন, তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার নগর কসবা গ্রামে। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাঁদের নিজেদের বাড়ি আছে।
তিনি আরও বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তাঁর বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। ৫ দিন আগে বাড়ি গিয়েছিলেন। চিকিৎসার কথা বলে মা লুৎফুন্নেছার কাছ থেকে ১ হাজার টাকা নিয়ে ভোরে বের হয়ে যান।
আবু রায়হান বলেন, চার ভাইয়ের মধ্যে সালেহ সবার বড়। আজ সকালে পুলিশের মাধ্যমে তাঁরা খবর পান, শাহবাগ এলাকায় তাঁর ভাইয়ের মরদেহ পাওয়া গেছে। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে এসে মরদেহ শনাক্ত করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছ থেকে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় শাহবাগ থানা–পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
শাহবাগ থানার উপ–পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তাঁর। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যে কোনো সময় তিনি ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন।
এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইমসিন হাতের আঙুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়। পরিবার থেকে জানা গেছে, তিনি মাদকাসক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মেহগনি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করেছেন তাঁর ছোট ভাই। তাঁর নাম আবু সালেহ (৪৫)।
আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনেরা। আবু সালেহর ছোট ভাই আবু রায়হান ছোটন বলেন, তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার নগর কসবা গ্রামে। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাঁদের নিজেদের বাড়ি আছে।
তিনি আরও বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তাঁর বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। ৫ দিন আগে বাড়ি গিয়েছিলেন। চিকিৎসার কথা বলে মা লুৎফুন্নেছার কাছ থেকে ১ হাজার টাকা নিয়ে ভোরে বের হয়ে যান।
আবু রায়হান বলেন, চার ভাইয়ের মধ্যে সালেহ সবার বড়। আজ সকালে পুলিশের মাধ্যমে তাঁরা খবর পান, শাহবাগ এলাকায় তাঁর ভাইয়ের মরদেহ পাওয়া গেছে। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে এসে মরদেহ শনাক্ত করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছ থেকে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় শাহবাগ থানা–পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
শাহবাগ থানার উপ–পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তাঁর। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যে কোনো সময় তিনি ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন।
এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইমসিন হাতের আঙুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়। পরিবার থেকে জানা গেছে, তিনি মাদকাসক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪