মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর
গাজীপুরে এশিয়ান হাইওয়ে-১-এর অংশ ও ৪৮ কিলোমিটর দীর্ঘ ঢাকা বাইপাস মহাসড়কের উভয় পাশে ৩০ ফুট প্রশস্ত সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণের খবর ছড়িয়ে পড়েছে গাজীপুরে। এই খবরে সড়কের পাশে অবৈধ ও অননুমোদিত বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়ে গেছে। এটি বন্ধ করতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের প্রকল্প পরিচালক স্থাপনা নির্মাণ থেকে বিরত থাকতে এবং নির্মিত স্থাপনা অপসারণে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধপত্র দিলেও তা আমলে নিচ্ছে না কেউ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, ‘সাপোর্ট টু জয়দেবপুর দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা-বাইপাস) ’ পিপিপি প্রকল্পের অধীনে সড়কের উভয় পাশে ৩০ ফুট সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য কালীগঞ্জ উপজেলার উলুখোলা, সেনপাড়া, কুচিলাবাড়ী, রাথুরা ও গলান মৌজায় মোট ২ দশমিক ৫৫৬২ একর ভূমি অধিগ্রহণের জন্য গত ৭ নভেম্বর জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দেওয়া হয়। এর পর থেকে জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাবিত এলাকায় কোথাও জমির মালিক, কোথাও জমি ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। বাড়তি ক্ষতিপূরণ আদায়ই তাঁদের উদ্দেশ্য। এসব স্থাপনা নির্মাণে কোনো নকশা অনুমোদন বা কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। বিষয়টি নজরে এলে সওজের প্রকল্প পরিচালক স্থাপনা নির্মাণ থেকে বিরত রাখতে এবং নির্মিত স্থাপনা অপসারণের জন্য গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কালীগঞ্জ থানায় একাধিক চিঠি দিয়েছেন। তারপরও স্থাপনা নির্মাণ ঠেকানো যায়নি। ফলে ভবিষ্যতে জমির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সময় সরকারের বিপুল পরিমাণ বাড়তি খরচ এবং প্রকল্প ব্যয় বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
সওজের প্রকল্প পরিচালকের ইস্যু করা চিঠি থেকে জানা যায়, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে ‘জয়দেবপুর- দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) ৪ লেনে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ২ লেন বিশিষ্ট জয়দেবপুর-দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) সড়কটি উভয় দিকে সার্ভিস লেনসহ ৪ লেন অ্যাক্সেস কন্ট্রোল সড়কে উন্নীত করার কাজ চলছে। মূল প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সহায়ক প্রকল্প হিসেবে ‘সাপোর্ট টু জয়দেবপুর-দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) পিপিপি প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ’ শীর্ষক প্রকল্পটির আওতায় ভূমি অধিগ্রহণ, ইউটিলিটি শিফটিং এবং পুনর্বাসনের কাজ চলছে।
আরও জানা যায়, সড়কটির প্রথম ২২ কিলোমিটার অংশ গাজীপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত। এই অংশে কালীগঞ্জ উপজেলায় উলুখোলা ও সেনপাড়া, কুচিলাবাড়ী, রাথুরা ও গলান মৌজায় মোট ২ দশমিক ৫৫৬২ একর ভূমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন। চিঠিতে বলা হয়, সম্প্রতি সড়ক পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ভবন নির্মাণের জন্য সিটি করপোরেশন/ পৌরসভার নকশা অনুমোদন ব্যতীত এবং সড়কের প্রান্ত থেকে যথাযথ দূরত্ব বজায় না রেখে স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে, যা মহাসড়ক আইন, ২০২১-এর ধারা ৯-এর ১১ উপধারা এবং ধারা ৯-এর ১৭ উপধারার লঙ্ঘন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-বাইপাস সড়কের কালীগঞ্জের গলান এলাকায় অন্তত ১৫ থেকে ২০টি ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। এসব ভবন নির্মাণে কোনো নিয়মনীতি অনুসরণ করা হচ্ছে না। দ্রুত সময়ে ভবন নির্মাণের জন্য নিম্নমানের ইট, খোয়া ও রড ব্যবহৃত হচ্ছে। ১০-১৫ বছরের পুরোনো টিনের ছাপরাঘরের চায়ের দোকান, সেলুন, মুদিদোকানের ওপরে ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছে। ইটের পিলারের ওপরে তুলে দেওয়া হচ্ছে ছাদ। কোথাও কোথাও দু-তিনতলা ভবনের ওপর নতুন করে আরও কয়েক তলা করা হচ্ছে। নিম্নমানের সামগ্রী ও নির্মাণ ত্রুটির কারণে এসব ভবন যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় চায়ের দোকানদার নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১৫ বছর ধরে এখানে চায়ের দোকান করি। এটি এত দিন ইটের দেয়ালের ওপরে টিনের ছাপরা ছিল। এখন এর ওপরে ছাদ ঢালাই করা হচ্ছে। আশপাশের সবাই করছে। তাই আমার দোকানের মালিকও করছে। কিন্তু কেন করছে জানি না।’
নাজমুলের দোকানের গ্রাহক গলান এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘অধিগ্রহণ হবে—এমন খবরে সবাই ঘরবাড়ি নির্মাণ করছে। ১৫-২০ দিন ধরে এমন শুরু হয়েছে। ডিসি অফিসে কিছু দালাল রয়েছে, তারা অধিগ্রহণের খবর এলাকায় ছড়িয়ে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক সুমন সিংহ বলেন, ঢাকার যানজট এড়িয়ে পণ্য ও যানবাহনের চলাচলের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। নিরাপদে স্থানীয় পরিবহনের জন্য সড়কের উভয় পাশে সার্ভিস লেন নির্মাণ করতে জমি অধিগ্রহণ প্রয়োজন। আমরা প্রস্তাব দেওয়ার পর কিছু অসাধু লোক বেশি ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য রাতারাতি অবৈধভাবে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে। সরকারের অনাকাঙ্ক্ষিত বাড়তি খরচ বাঁচাতে আমরা এসব বন্ধ করা ও যেসব স্থাপনা নির্মিত হয়েছে, সেগুলো উচ্ছেদে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।’
গাজীপুরে এশিয়ান হাইওয়ে-১-এর অংশ ও ৪৮ কিলোমিটর দীর্ঘ ঢাকা বাইপাস মহাসড়কের উভয় পাশে ৩০ ফুট প্রশস্ত সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণের খবর ছড়িয়ে পড়েছে গাজীপুরে। এই খবরে সড়কের পাশে অবৈধ ও অননুমোদিত বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়ে গেছে। এটি বন্ধ করতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের প্রকল্প পরিচালক স্থাপনা নির্মাণ থেকে বিরত থাকতে এবং নির্মিত স্থাপনা অপসারণে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধপত্র দিলেও তা আমলে নিচ্ছে না কেউ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, ‘সাপোর্ট টু জয়দেবপুর দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা-বাইপাস) ’ পিপিপি প্রকল্পের অধীনে সড়কের উভয় পাশে ৩০ ফুট সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য কালীগঞ্জ উপজেলার উলুখোলা, সেনপাড়া, কুচিলাবাড়ী, রাথুরা ও গলান মৌজায় মোট ২ দশমিক ৫৫৬২ একর ভূমি অধিগ্রহণের জন্য গত ৭ নভেম্বর জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দেওয়া হয়। এর পর থেকে জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাবিত এলাকায় কোথাও জমির মালিক, কোথাও জমি ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। বাড়তি ক্ষতিপূরণ আদায়ই তাঁদের উদ্দেশ্য। এসব স্থাপনা নির্মাণে কোনো নকশা অনুমোদন বা কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। বিষয়টি নজরে এলে সওজের প্রকল্প পরিচালক স্থাপনা নির্মাণ থেকে বিরত রাখতে এবং নির্মিত স্থাপনা অপসারণের জন্য গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কালীগঞ্জ থানায় একাধিক চিঠি দিয়েছেন। তারপরও স্থাপনা নির্মাণ ঠেকানো যায়নি। ফলে ভবিষ্যতে জমির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সময় সরকারের বিপুল পরিমাণ বাড়তি খরচ এবং প্রকল্প ব্যয় বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
সওজের প্রকল্প পরিচালকের ইস্যু করা চিঠি থেকে জানা যায়, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে ‘জয়দেবপুর- দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) ৪ লেনে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ২ লেন বিশিষ্ট জয়দেবপুর-দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) সড়কটি উভয় দিকে সার্ভিস লেনসহ ৪ লেন অ্যাক্সেস কন্ট্রোল সড়কে উন্নীত করার কাজ চলছে। মূল প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সহায়ক প্রকল্প হিসেবে ‘সাপোর্ট টু জয়দেবপুর-দেবগ্রাম-ভুলতা-মদনপুর সড়ক (ঢাকা বাইপাস) পিপিপি প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ’ শীর্ষক প্রকল্পটির আওতায় ভূমি অধিগ্রহণ, ইউটিলিটি শিফটিং এবং পুনর্বাসনের কাজ চলছে।
আরও জানা যায়, সড়কটির প্রথম ২২ কিলোমিটার অংশ গাজীপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত। এই অংশে কালীগঞ্জ উপজেলায় উলুখোলা ও সেনপাড়া, কুচিলাবাড়ী, রাথুরা ও গলান মৌজায় মোট ২ দশমিক ৫৫৬২ একর ভূমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন। চিঠিতে বলা হয়, সম্প্রতি সড়ক পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ভবন নির্মাণের জন্য সিটি করপোরেশন/ পৌরসভার নকশা অনুমোদন ব্যতীত এবং সড়কের প্রান্ত থেকে যথাযথ দূরত্ব বজায় না রেখে স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে, যা মহাসড়ক আইন, ২০২১-এর ধারা ৯-এর ১১ উপধারা এবং ধারা ৯-এর ১৭ উপধারার লঙ্ঘন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-বাইপাস সড়কের কালীগঞ্জের গলান এলাকায় অন্তত ১৫ থেকে ২০টি ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। এসব ভবন নির্মাণে কোনো নিয়মনীতি অনুসরণ করা হচ্ছে না। দ্রুত সময়ে ভবন নির্মাণের জন্য নিম্নমানের ইট, খোয়া ও রড ব্যবহৃত হচ্ছে। ১০-১৫ বছরের পুরোনো টিনের ছাপরাঘরের চায়ের দোকান, সেলুন, মুদিদোকানের ওপরে ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছে। ইটের পিলারের ওপরে তুলে দেওয়া হচ্ছে ছাদ। কোথাও কোথাও দু-তিনতলা ভবনের ওপর নতুন করে আরও কয়েক তলা করা হচ্ছে। নিম্নমানের সামগ্রী ও নির্মাণ ত্রুটির কারণে এসব ভবন যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় চায়ের দোকানদার নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১৫ বছর ধরে এখানে চায়ের দোকান করি। এটি এত দিন ইটের দেয়ালের ওপরে টিনের ছাপরা ছিল। এখন এর ওপরে ছাদ ঢালাই করা হচ্ছে। আশপাশের সবাই করছে। তাই আমার দোকানের মালিকও করছে। কিন্তু কেন করছে জানি না।’
নাজমুলের দোকানের গ্রাহক গলান এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘অধিগ্রহণ হবে—এমন খবরে সবাই ঘরবাড়ি নির্মাণ করছে। ১৫-২০ দিন ধরে এমন শুরু হয়েছে। ডিসি অফিসে কিছু দালাল রয়েছে, তারা অধিগ্রহণের খবর এলাকায় ছড়িয়ে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক সুমন সিংহ বলেন, ঢাকার যানজট এড়িয়ে পণ্য ও যানবাহনের চলাচলের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। নিরাপদে স্থানীয় পরিবহনের জন্য সড়কের উভয় পাশে সার্ভিস লেন নির্মাণ করতে জমি অধিগ্রহণ প্রয়োজন। আমরা প্রস্তাব দেওয়ার পর কিছু অসাধু লোক বেশি ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য রাতারাতি অবৈধভাবে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে। সরকারের অনাকাঙ্ক্ষিত বাড়তি খরচ বাঁচাতে আমরা এসব বন্ধ করা ও যেসব স্থাপনা নির্মিত হয়েছে, সেগুলো উচ্ছেদে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪