নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পল্লবীতে মঞ্জুরুল ইসলাম বাবু হত্যার ঘটনায় জড়িত অন্যতম আসামি মো. মুরাদকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে পল্লবীর সিরামিক রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। আজ বুধবার বিকেলে এ তথ্য জানান ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
তিনি বলেন, পল্লবী থানাধীন বঙ্গবন্ধু কলেজের পশ্চিম পাশের নতুন রাস্তায় গত সোমবার বিকেলে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত ও মারধরে মঞ্জুরুল ইসলাম বাবু গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রাবেয়া আক্তার মিম বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয় ডিবি-মিরপুর বিভাগ। পরে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাতে সিরামিক রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে মুরাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তালেবুর রহমান বলেন, মুরাদ পল্লবী এলাকার মুসা-রাজন গ্রুপের সদস্য। ভিকটিম বাবুও পল্লবীর আরেক সন্ত্রাসী মামুন গ্রুপের সদস্য। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে বিরোধের কারণে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। গ্রেপ্তার মুরাদ হত্যা, ডাকাতিসহ সাতটি মামলার আসামি।
ডিবি মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) সোনাহর আলী বলেন, আধিপত্য ও ছিনতাই করা অর্থের লেনদেন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে এই ঘটনা ঘটিয়েছে মুসা-রাজন গ্রুপের সদস্যরা।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানায় পুলিশ।
রাজধানীর পল্লবীতে মঞ্জুরুল ইসলাম বাবু হত্যার ঘটনায় জড়িত অন্যতম আসামি মো. মুরাদকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে পল্লবীর সিরামিক রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। আজ বুধবার বিকেলে এ তথ্য জানান ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
তিনি বলেন, পল্লবী থানাধীন বঙ্গবন্ধু কলেজের পশ্চিম পাশের নতুন রাস্তায় গত সোমবার বিকেলে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত ও মারধরে মঞ্জুরুল ইসলাম বাবু গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রাবেয়া আক্তার মিম বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয় ডিবি-মিরপুর বিভাগ। পরে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাতে সিরামিক রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে মুরাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তালেবুর রহমান বলেন, মুরাদ পল্লবী এলাকার মুসা-রাজন গ্রুপের সদস্য। ভিকটিম বাবুও পল্লবীর আরেক সন্ত্রাসী মামুন গ্রুপের সদস্য। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে বিরোধের কারণে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। গ্রেপ্তার মুরাদ হত্যা, ডাকাতিসহ সাতটি মামলার আসামি।
ডিবি মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) সোনাহর আলী বলেন, আধিপত্য ও ছিনতাই করা অর্থের লেনদেন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে এই ঘটনা ঘটিয়েছে মুসা-রাজন গ্রুপের সদস্যরা।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানায় পুলিশ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪