কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারামুক্ত হয়েছেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে বের হন। এ সময় তিনি উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অভ্যর্থনা গ্রহণ করেন এবং সমর্থক ও কর্মীদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার সুরাইয়া আক্তার সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের কারামুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজ বৃহস্পতিবার সকালে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের জামিননামার কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছায়। কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বেলা পৌনে ২টার দিকে তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁকে রিসিভ করে নিতে আসেন তাঁর পরিবারের লোকজন ও বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বাবরের মুক্তির খবরে তাঁর নির্বাচনী এলাকার কয়েক হাজার কর্মী-সমর্থক কারাফটকে ভিড় করেন। তাঁদের ভিড় সামলাতে না পেরে কারাগারের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। মুক্তির পর বাবরকে বহনকারী গাড়ি কারাগারের মূল ফটকের দিকে আসতে দেখে নেতা-কর্মীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। তিনি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে হাত নাড়েন। বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।
লুৎফুজ্জামান বাবরের শ্যালক সাদাত রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর আদালতের রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজ দুপুরে মুক্তির পর তিনি নিজ গাড়িতে করে জিয়ার মাজারের উদ্দেশে রওনা হন। সেখান থেকে রাজধানীর গুলশানের বাসায় ফেরেন। লুৎফুজ্জামান বাবরের মুক্তির মধ্য দিয়ে ভাটি বাংলা তথা বাংলাদেশের গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণের পথ প্রশস্ত হলো।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারামুক্ত হয়েছেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে বের হন। এ সময় তিনি উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অভ্যর্থনা গ্রহণ করেন এবং সমর্থক ও কর্মীদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার সুরাইয়া আক্তার সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের কারামুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজ বৃহস্পতিবার সকালে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের জামিননামার কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছায়। কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বেলা পৌনে ২টার দিকে তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁকে রিসিভ করে নিতে আসেন তাঁর পরিবারের লোকজন ও বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বাবরের মুক্তির খবরে তাঁর নির্বাচনী এলাকার কয়েক হাজার কর্মী-সমর্থক কারাফটকে ভিড় করেন। তাঁদের ভিড় সামলাতে না পেরে কারাগারের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। মুক্তির পর বাবরকে বহনকারী গাড়ি কারাগারের মূল ফটকের দিকে আসতে দেখে নেতা-কর্মীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। তিনি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে হাত নাড়েন। বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।
লুৎফুজ্জামান বাবরের শ্যালক সাদাত রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর আদালতের রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজ দুপুরে মুক্তির পর তিনি নিজ গাড়িতে করে জিয়ার মাজারের উদ্দেশে রওনা হন। সেখান থেকে রাজধানীর গুলশানের বাসায় ফেরেন। লুৎফুজ্জামান বাবরের মুক্তির মধ্য দিয়ে ভাটি বাংলা তথা বাংলাদেশের গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণের পথ প্রশস্ত হলো।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪