শরীয়তপুর প্রতিনিধি
সামান্য কিছু হলেই মাকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ছেলে মনির ওরফে মনু খানের বিরুদ্ধে। অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে অবশেষে ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন আশি বছর বয়সী রহিমা বেগম।
এ ঘটনা শরীয়তপুর সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী গ্রামের। আজ বুধবার পালং মডেল থানায় রহিমা বেগম ছেলে মনির খানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী গ্রামের রহিমা বেগমের স্বামী মো. লাল মিয়া খান প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। স্বামী মারা যাওয়ার পর রহিমা বেগমের তিন ছেলে দেলোয়ার খান (৫০), আনোয়ার খান (৪৫) ও মনির ওরফে মনু খান (৩৯) আলাদা হয়ে সংসার করেন। মেজো ছেলে আনোয়ারের সঙ্গে থাকেন মা রহিমা বেগম। ভাইদের সঙ্গে জমিসংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে মনিরের। জমিসহ পারিবারিক নানা বিষয়ে বিরোধের জেরে মাকে প্রায়ই মারধর করেন ছোট ছেলে মনির ওরফে মনু খান।
জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০ জানুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মেজো ভাই আনোয়ার খানের ওপর হামলা করে মনির খান, মনির খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম ও ছেলে বাপ্পি খান। এ সময় বৃদ্ধ মা রহিমা বেগম বাধা দিতে গেলে তাঁকেও মারধর করে ছেলে মনির। এতে আনোয়ার খান ও রহিমা বেগম গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ রহিমা বেগম বাদী হয়ে ছোট ছেলে মনির খান, মনির খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম ও মনির খানের ছেলে বাপ্পি খানকে আসামি করে পালং মডেল থানায় মামলা করেন।
রহিমা বেগম বলেন, ‘কিছু হলেই ছেলে মনির ও বউ আমাকে প্রায়ই মারধর করে। এর আগেও আমি মনিরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। এখন আবার মামলা করেছি। আমি ওর বিচার চাই।’
গুরুতর আহত আনোয়ার খান বলেন, ‘জমিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাই মনির খান প্রায়ই আমার মাকে মারধর করে। ২০ জানুয়ারি সকালে সে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে গুরুতর আহত করে। আমার বৃদ্ধ মা বাধা দিতে এলে তাঁকেও মারধর করে। আমি এর বিচার চাই।’
বড় ভাই দেলোয়ার খান বলেন, ‘এই ঝামেলার কারণে আমি বাড়ি থাকি না। ছোট ভাই মনির কসাইয়ের কাজ করে। তার ব্যবহারও কসাইয়ের মতো। সে প্রায়ই আমার বৃদ্ধ মাকে মারধর করে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
অভিযোগ অস্বীকার করে মনির খান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা। আমি কখনো মাকে মারিনি। মেজো ভাই আনোয়ার জোর করে আমার জমি ভোগদখল করছে। আমাকে আমার ভাগের অংশ বুঝিয়ে দিচ্ছে না। এ নিয়ে কিছু বলতে গেলে মা মেজো ভাই আনোয়ারের পক্ষ নেন।’
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, বৃদ্ধ রহিমা বেগম বাদী হয়ে ছেলে মনিরের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সামান্য কিছু হলেই মাকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ছেলে মনির ওরফে মনু খানের বিরুদ্ধে। অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে অবশেষে ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন আশি বছর বয়সী রহিমা বেগম।
এ ঘটনা শরীয়তপুর সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী গ্রামের। আজ বুধবার পালং মডেল থানায় রহিমা বেগম ছেলে মনির খানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী গ্রামের রহিমা বেগমের স্বামী মো. লাল মিয়া খান প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। স্বামী মারা যাওয়ার পর রহিমা বেগমের তিন ছেলে দেলোয়ার খান (৫০), আনোয়ার খান (৪৫) ও মনির ওরফে মনু খান (৩৯) আলাদা হয়ে সংসার করেন। মেজো ছেলে আনোয়ারের সঙ্গে থাকেন মা রহিমা বেগম। ভাইদের সঙ্গে জমিসংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে মনিরের। জমিসহ পারিবারিক নানা বিষয়ে বিরোধের জেরে মাকে প্রায়ই মারধর করেন ছোট ছেলে মনির ওরফে মনু খান।
জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০ জানুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মেজো ভাই আনোয়ার খানের ওপর হামলা করে মনির খান, মনির খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম ও ছেলে বাপ্পি খান। এ সময় বৃদ্ধ মা রহিমা বেগম বাধা দিতে গেলে তাঁকেও মারধর করে ছেলে মনির। এতে আনোয়ার খান ও রহিমা বেগম গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ রহিমা বেগম বাদী হয়ে ছোট ছেলে মনির খান, মনির খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম ও মনির খানের ছেলে বাপ্পি খানকে আসামি করে পালং মডেল থানায় মামলা করেন।
রহিমা বেগম বলেন, ‘কিছু হলেই ছেলে মনির ও বউ আমাকে প্রায়ই মারধর করে। এর আগেও আমি মনিরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। এখন আবার মামলা করেছি। আমি ওর বিচার চাই।’
গুরুতর আহত আনোয়ার খান বলেন, ‘জমিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাই মনির খান প্রায়ই আমার মাকে মারধর করে। ২০ জানুয়ারি সকালে সে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে গুরুতর আহত করে। আমার বৃদ্ধ মা বাধা দিতে এলে তাঁকেও মারধর করে। আমি এর বিচার চাই।’
বড় ভাই দেলোয়ার খান বলেন, ‘এই ঝামেলার কারণে আমি বাড়ি থাকি না। ছোট ভাই মনির কসাইয়ের কাজ করে। তার ব্যবহারও কসাইয়ের মতো। সে প্রায়ই আমার বৃদ্ধ মাকে মারধর করে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
অভিযোগ অস্বীকার করে মনির খান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা। আমি কখনো মাকে মারিনি। মেজো ভাই আনোয়ার জোর করে আমার জমি ভোগদখল করছে। আমাকে আমার ভাগের অংশ বুঝিয়ে দিচ্ছে না। এ নিয়ে কিছু বলতে গেলে মা মেজো ভাই আনোয়ারের পক্ষ নেন।’
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, বৃদ্ধ রহিমা বেগম বাদী হয়ে ছেলে মনিরের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪