শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে পাঁচ বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগের পর অবশেষে ধর্ষণচেষ্টার মামলা রুজু হয়েছে। পরিবারের দাবি, শিশুকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত কিশোর (১৪)। আজ সোমবার (১২ ডিসেম্বর) ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বাদী হয়ে অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহারভুক্ত কিশোর (১৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের শিমুলতলা গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে।
ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বলেন, ‘দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আমার শিশুকন্যাকে একটি খালি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত কিশোর। বিষয়টি স্থানীয়দের জানানোর পর অভিযুক্তের পরিবার আমার বাড়িতে এসে হামলা চালিয়ে আমার ভাই ও স্ত্রীকে মারধর করে। এরপর আমি শ্রীপুর থানায় অভিযুক্ত কিশোরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। পরবর্তী সময়ে সহকারী পুলিশ সুপার কালিয়াকৈর সার্কেল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আজ অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেন।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার এক কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে। দ্রুত মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হবে।’
ধর্ষণের অভিযোগকে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার তিন দিন পর ভুক্তভোগী শিশুর পরিবার থানায় অভিযোগ নিয়ে আসে। এখন শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেডিকেলে পাঠানো হলে কোনো রিপোর্ট পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। পরিবারের সম্মতিতে ন্যায়বিচারের জন্য ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়া হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘পাঁচ বছরের শিশু ধর্ষণের শিকার হলে রক্তক্ষরণ হতো, কিন্তু তা হয়নি। এ কারণে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর পাঁচ বছর বয়সী শিশু অভিযুক্তদের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মজো (তরল পানীয়) কিনে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায় অভিযুক্ত কিশোর। সেখানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে সে। এভাবে অভিযুক্ত প্রতিনিয়ত তাঁর মেয়ের ওপর নির্যাতন করত।
গত মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) অসুস্থ হয়ে পড়ে ভুক্তভোগী শিশু। পরে জানতে চাইলে সে বিষয়টি তার মাকে জানায়। পরে তিনি ওই শিশুর বাবাকে জানান। বাবা জানার পর এলাকার লোকজনকে জানান। এতে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। গত ৬ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীর বাড়িতে ঢুকে তার চাচা ও মাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করে।
এরপর গত বুধবার (৭ ডিসেম্বর) ওই শিশুকে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক মেডিকেল পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিনের আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ন্যায়বিচার পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীর বাবা। এতে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়।
গাজীপুরের শ্রীপুরে পাঁচ বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগের পর অবশেষে ধর্ষণচেষ্টার মামলা রুজু হয়েছে। পরিবারের দাবি, শিশুকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত কিশোর (১৪)। আজ সোমবার (১২ ডিসেম্বর) ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বাদী হয়ে অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহারভুক্ত কিশোর (১৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের শিমুলতলা গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে।
ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বলেন, ‘দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আমার শিশুকন্যাকে একটি খালি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত কিশোর। বিষয়টি স্থানীয়দের জানানোর পর অভিযুক্তের পরিবার আমার বাড়িতে এসে হামলা চালিয়ে আমার ভাই ও স্ত্রীকে মারধর করে। এরপর আমি শ্রীপুর থানায় অভিযুক্ত কিশোরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। পরবর্তী সময়ে সহকারী পুলিশ সুপার কালিয়াকৈর সার্কেল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আজ অভিযুক্ত কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেন।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার এক কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে। দ্রুত মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হবে।’
ধর্ষণের অভিযোগকে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার তিন দিন পর ভুক্তভোগী শিশুর পরিবার থানায় অভিযোগ নিয়ে আসে। এখন শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেডিকেলে পাঠানো হলে কোনো রিপোর্ট পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। পরিবারের সম্মতিতে ন্যায়বিচারের জন্য ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়া হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘পাঁচ বছরের শিশু ধর্ষণের শিকার হলে রক্তক্ষরণ হতো, কিন্তু তা হয়নি। এ কারণে ধর্ষণচেষ্টার মামলা নেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর পাঁচ বছর বয়সী শিশু অভিযুক্তদের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মজো (তরল পানীয়) কিনে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায় অভিযুক্ত কিশোর। সেখানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে সে। এভাবে অভিযুক্ত প্রতিনিয়ত তাঁর মেয়ের ওপর নির্যাতন করত।
গত মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) অসুস্থ হয়ে পড়ে ভুক্তভোগী শিশু। পরে জানতে চাইলে সে বিষয়টি তার মাকে জানায়। পরে তিনি ওই শিশুর বাবাকে জানান। বাবা জানার পর এলাকার লোকজনকে জানান। এতে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। গত ৬ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীর বাড়িতে ঢুকে তার চাচা ও মাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করে।
এরপর গত বুধবার (৭ ডিসেম্বর) ওই শিশুকে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক মেডিকেল পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিনের আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ন্যায়বিচার পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীর বাবা। এতে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫