অনলাইন ডেস্ক
ভারতের ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক যৌথ অভিযানে ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে ছত্তিশগড়-ওডিশা সীমান্তের একটি জঙ্গলে এই যৌথ অভিযান চলে। এ অভিযানে নিহত হয়েছেন শীর্ষ মাওবাদী নেতা জয় রাম ওরফে চলপতি, যাঁর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় এনডিটিভি।
ছত্তিশগড়ের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি), সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ), কোবরা এবং ওডিশার স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি) মিলে এই যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানে মাওবাদীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে ভারত থেকে মাওবাদীদের উৎখাতের ঘোষণা দিয়েছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ অভিযান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘এই অভিযান নকশালবাদের বিরুদ্ধে আরেকটি জোরালো আঘাত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী একটি নকশালমুক্ত ভারত গড়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। সিআরপিএফ, এসওজি ওডিশা ও ছত্তিশগড় পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ওডিশা-ছত্তিশগড় সীমান্তে ১৪ জন নকশালকে হত্যা করেছে। আমাদের নকশালমুক্ত ভারতের সংকল্প এবং নিরাপত্তাবাহিনীর যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আজ নকশালবাদ বিলুপ্ত হতে চলেছে।’
এখন চলপতির মাথার দাম হিসেবে ঘোষিত ১ কোটি রুপি কে পাচ্ছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাই।
চলতি বছর ছত্তিশগড়ে এখন পর্যন্ত পৃথক অভিযানে প্রায় ৪০ জন মাওবাদী নিহত হয়েছেন। ওডিশা পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মাওবাদীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
২০২৪ সালে মাওবাদী নিহতের সংখ্যা ২০০ জনেরও বেশি। নিহত মোট ২১৯ মাওবাদীদের মধ্যে ২১৭ জনই ছিলেন বাস্টার অঞ্চলের। সেই সঙ্গে ৮০০ জনেরও বেশি মাওবাদী গ্রেপ্তার এবং প্রায় ৮০২ জন মাওবাদী অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছেন। এ সময় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ১৮ জন নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়েছেন এবং মাওবাদী সহিংসতায় ৬৫ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
ভারতের ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক যৌথ অভিযানে ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে ছত্তিশগড়-ওডিশা সীমান্তের একটি জঙ্গলে এই যৌথ অভিযান চলে। এ অভিযানে নিহত হয়েছেন শীর্ষ মাওবাদী নেতা জয় রাম ওরফে চলপতি, যাঁর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় এনডিটিভি।
ছত্তিশগড়ের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি), সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ), কোবরা এবং ওডিশার স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি) মিলে এই যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানে মাওবাদীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে ভারত থেকে মাওবাদীদের উৎখাতের ঘোষণা দিয়েছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ অভিযান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘এই অভিযান নকশালবাদের বিরুদ্ধে আরেকটি জোরালো আঘাত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী একটি নকশালমুক্ত ভারত গড়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। সিআরপিএফ, এসওজি ওডিশা ও ছত্তিশগড় পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ওডিশা-ছত্তিশগড় সীমান্তে ১৪ জন নকশালকে হত্যা করেছে। আমাদের নকশালমুক্ত ভারতের সংকল্প এবং নিরাপত্তাবাহিনীর যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আজ নকশালবাদ বিলুপ্ত হতে চলেছে।’
এখন চলপতির মাথার দাম হিসেবে ঘোষিত ১ কোটি রুপি কে পাচ্ছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাই।
চলতি বছর ছত্তিশগড়ে এখন পর্যন্ত পৃথক অভিযানে প্রায় ৪০ জন মাওবাদী নিহত হয়েছেন। ওডিশা পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মাওবাদীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
২০২৪ সালে মাওবাদী নিহতের সংখ্যা ২০০ জনেরও বেশি। নিহত মোট ২১৯ মাওবাদীদের মধ্যে ২১৭ জনই ছিলেন বাস্টার অঞ্চলের। সেই সঙ্গে ৮০০ জনেরও বেশি মাওবাদী গ্রেপ্তার এবং প্রায় ৮০২ জন মাওবাদী অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছেন। এ সময় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ১৮ জন নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়েছেন এবং মাওবাদী সহিংসতায় ৬৫ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪