খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার মামলায় স্বামী মো. কায়েদে আযমকে (৪০) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক আব্দুস সালাম খান এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে এই মামলার অপর ছয়জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. কায়েদী আজমের বাবা আবু তালেব গাজী, ভাই ইসরাফিল, ভাবি মাফিয়া খাতুন, বন্ধু মো. মনি, রজব আলী ও জহুরুল।
আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯৯ সালে কয়রা উপজেলার ১ নম্বর ওয়ার্ডের আবু তালেব গাজীর ছেলে মো. কায়েদে আজমের সঙ্গে একই এলাকার ফজর ঢালীর মেয়ে নাজমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে নাজমা খাতুনের ওপর নির্যাতন চালাতেন কায়েদে আজম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে এলাকায় বেশ কয়েকবার সালিস অনুষ্ঠিত হয়।
সেখানে নিজের ভুল শিকার করে স্ট্যাম্পে লিখিত অঙ্গীকার করেন কায়েদে আজম। কিন্তু এরপরও নানা সময় নির্যাতন চালাতেন। একসময় এই দম্পতির এক ছেলে ও মেয়েসন্তানের জন্ম হয়। ২০০৬ সালে কায়েদে আজম পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ নিয়ে নাজমা খাতুনের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্য কলহ লেগেই থাকত।
একই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর মো. কায়েদে আযম, তাঁর তিন বন্ধু ও ভাই, ভাবি মিলে নাজমা খাতুনের ওপর নির্যাতন চালিয়ে তাঁকে হত্যা করেন। পরে গলায় ফাঁস দিয়ে নাজমা খাতুনের মরদেহ ঝুলিয়ে আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করে। এদিকে তাঁদের ছেলে বাইরে গিয়ে তার নানা ফজর ঢালীকে বিষয়টি জানায়। নানা গোলাম মোস্তফাদের বাড়িতে এসে তাঁর মেয়ের মরদেহ দেখতে পান।
পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে এবং ফজর ঢালী বাদী হয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীকালে নিহত নাজমা খাতুনের মা মোছা. রাজিয়া খাতুন পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরেও নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে হত্যা মামলা দায়ের করতে পারেননি।
২০০৬ সালের ২০ নভেম্বর মা রাজিয়া খাতুন আদালতে মো. কায়েদে আযমসহ সাত আসামির নাম উল্লেখ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় ১৭ সাক্ষীর মধ্য নয় সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন। পরে বিচার শেষে আজ আদালত মো. কায়েদী আজমকে ফাঁসি ও অন্য ছয় আসামিকে বেকসুর খালাস দেন।
খুলনায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার মামলায় স্বামী মো. কায়েদে আযমকে (৪০) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক আব্দুস সালাম খান এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে এই মামলার অপর ছয়জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. কায়েদী আজমের বাবা আবু তালেব গাজী, ভাই ইসরাফিল, ভাবি মাফিয়া খাতুন, বন্ধু মো. মনি, রজব আলী ও জহুরুল।
আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯৯ সালে কয়রা উপজেলার ১ নম্বর ওয়ার্ডের আবু তালেব গাজীর ছেলে মো. কায়েদে আজমের সঙ্গে একই এলাকার ফজর ঢালীর মেয়ে নাজমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে নাজমা খাতুনের ওপর নির্যাতন চালাতেন কায়েদে আজম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে এলাকায় বেশ কয়েকবার সালিস অনুষ্ঠিত হয়।
সেখানে নিজের ভুল শিকার করে স্ট্যাম্পে লিখিত অঙ্গীকার করেন কায়েদে আজম। কিন্তু এরপরও নানা সময় নির্যাতন চালাতেন। একসময় এই দম্পতির এক ছেলে ও মেয়েসন্তানের জন্ম হয়। ২০০৬ সালে কায়েদে আজম পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ নিয়ে নাজমা খাতুনের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্য কলহ লেগেই থাকত।
একই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর মো. কায়েদে আযম, তাঁর তিন বন্ধু ও ভাই, ভাবি মিলে নাজমা খাতুনের ওপর নির্যাতন চালিয়ে তাঁকে হত্যা করেন। পরে গলায় ফাঁস দিয়ে নাজমা খাতুনের মরদেহ ঝুলিয়ে আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করে। এদিকে তাঁদের ছেলে বাইরে গিয়ে তার নানা ফজর ঢালীকে বিষয়টি জানায়। নানা গোলাম মোস্তফাদের বাড়িতে এসে তাঁর মেয়ের মরদেহ দেখতে পান।
পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে এবং ফজর ঢালী বাদী হয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীকালে নিহত নাজমা খাতুনের মা মোছা. রাজিয়া খাতুন পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরেও নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে হত্যা মামলা দায়ের করতে পারেননি।
২০০৬ সালের ২০ নভেম্বর মা রাজিয়া খাতুন আদালতে মো. কায়েদে আযমসহ সাত আসামির নাম উল্লেখ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় ১৭ সাক্ষীর মধ্য নয় সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন। পরে বিচার শেষে আজ আদালত মো. কায়েদী আজমকে ফাঁসি ও অন্য ছয় আসামিকে বেকসুর খালাস দেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫