সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার তালায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এমজি আযম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম মোস্তফা বিশ্বাস (বর্তমান বয়স ৪২)। তিনি তালা উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজেদ বিশ্বাসের ছেলে। মোস্তফা বিশ্বাসের নিহত স্ত্রীর নাম শিউলী খাতুন (২১)। তিনি একই উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুস সবুরের মেয়ে।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর জহুরুল হায়দার বাবু।
আইনজীবী জহুরুল হায়দার বাবু বলেন, ‘বিয়ের সময় মোস্তফাকে সাধ্যমতো যৌতুক দেন নিহত শিউলী খাতুনের বাবা আব্দুস সবুর। কিন্তু এতেও খুশি না হয়ে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ৩ ভরি সোনা দাবি করে স্ত্রী শিউলীকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন মোস্তফা। বেশ কিছুদিন স্ত্রী বাবার বাড়ি থাকায় যৌতুকের টাকাসহ তাঁকে আনতে শ্বশুরবাড়ি রঘুনাথপুরে যান মোস্তফা। যৌতুকের দাবি পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় শ্বশুরবাড়িতে ২০০৯ সালের ১৭ আগস্ট রাতে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে শিউলী খাতুনকে হত্যা করেন মোস্তফা।’
জহুরুল হায়দার আরও বলেন, ‘এ ঘটনার পরের দিন মোস্তফা ও তাঁর বাবা আমজেদ বিশ্বাসকে আসামি করে তালা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন শিউলি খাতুনের বাবা আব্দুস সবুর। একই বছর ৪ সেপ্টেম্বর তালা থানার তৎকালীন এসআই লুৎফর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ১০ জনের সাক্ষ্য ও পুলিশের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বিচারক এমজি আযম মোস্তফা বিশ্বাসকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মোস্তফা বিশ্বাসের বাবা আমজেদ হোসেনকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক।’
এ মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী বশির আহমেদ বলেন, ‘আমরা এই রায়ে খুশি নই। রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে আপিল করব।’
সাতক্ষীরার তালায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এমজি আযম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম মোস্তফা বিশ্বাস (বর্তমান বয়স ৪২)। তিনি তালা উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজেদ বিশ্বাসের ছেলে। মোস্তফা বিশ্বাসের নিহত স্ত্রীর নাম শিউলী খাতুন (২১)। তিনি একই উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুস সবুরের মেয়ে।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর জহুরুল হায়দার বাবু।
আইনজীবী জহুরুল হায়দার বাবু বলেন, ‘বিয়ের সময় মোস্তফাকে সাধ্যমতো যৌতুক দেন নিহত শিউলী খাতুনের বাবা আব্দুস সবুর। কিন্তু এতেও খুশি না হয়ে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ৩ ভরি সোনা দাবি করে স্ত্রী শিউলীকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন মোস্তফা। বেশ কিছুদিন স্ত্রী বাবার বাড়ি থাকায় যৌতুকের টাকাসহ তাঁকে আনতে শ্বশুরবাড়ি রঘুনাথপুরে যান মোস্তফা। যৌতুকের দাবি পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় শ্বশুরবাড়িতে ২০০৯ সালের ১৭ আগস্ট রাতে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে শিউলী খাতুনকে হত্যা করেন মোস্তফা।’
জহুরুল হায়দার আরও বলেন, ‘এ ঘটনার পরের দিন মোস্তফা ও তাঁর বাবা আমজেদ বিশ্বাসকে আসামি করে তালা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন শিউলি খাতুনের বাবা আব্দুস সবুর। একই বছর ৪ সেপ্টেম্বর তালা থানার তৎকালীন এসআই লুৎফর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ১০ জনের সাক্ষ্য ও পুলিশের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বিচারক এমজি আযম মোস্তফা বিশ্বাসকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মোস্তফা বিশ্বাসের বাবা আমজেদ হোসেনকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক।’
এ মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী বশির আহমেদ বলেন, ‘আমরা এই রায়ে খুশি নই। রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে আপিল করব।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫