বেনাপোল প্রতিনিধি
যশোরের শার্শায় স্কুলছাত্র সোলায়মান শাকিব হত্যার তিন আসামি মনিরুল, মেহেদি ও সাইফুলকে গ্রেপ্তার করেছে যশোর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি) সদস্যরা। এ সময় ছিনতাই হওয়া ইজিবাইকটি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে যশোরে পৃথক দুটি অভিযানে আসামিদের গ্রেপ্তার ও ছিনতাই হওয়া ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার চান্দেরপোল গ্রামের জালাল উদ্দীনের ছেলে মনিরুল ইসলাম (৩০), যশোর বাঘাপাড়া গ্রামের নিজাম উদ্দীনের ছেলে মেহেদি হাসান মিলন (২২) ও চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া গ্রামের রমজান আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩০)।
গত ১৯ জানুয়ারি শাকিবের নানা আকবার আলী বাদী হয়ে শার্শা থানায় অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করে। পরে মামলাটি দায়িত্ব পায় পিবিআই।
এর আগে গত ১৮ জানুয়ারি শাকিব তার নানার ইজিবাইক চালাতে বের হলে হত্যাকারীরা শাকিবের ইজিবাইক ভাড়া করে নির্জন স্থানে নিয়ে শাকিবকে কুপিয়ে হত্যা করে ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। শাকিব পড়াশোনার পাশাপাশি ইজিবাইক চালাতো।
যশোর পিবিআইয়ের জেলা ইউনিট ইনচার্জ পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার হওয়া তিন আসামি সংঘবদ্ধ ইজিবাইক ছিনতাই ও অজ্ঞান পার্টির সদস্য বলে স্বীকার করেছে। তারা যশোর জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় ইজিবাইক ও ভ্যান ছিনতাই করে পরস্পর যোগসাজশে ক্রয় বিক্রয় করে থাকে।
আসামিদের বরাত দিয়ে রেশমা শারমিন জানান, গত ১৭ জানুয়ারি দুপুর ২টার সময় অভিযুক্ত মেহেদি হাসান মিলন এবং জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে বার্মিজ জাহাঙ্গীর ওরফে রাকিব অপর আসামি মনিরুল ইসলামের সঙ্গে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সোলাইমান সাকিবের সঙ্গে ১ হাজার টাকায় সারা দিন ঘোরার জন্য বাগআঁচড়া বাজার থেকে ইজিবাইক ভাড়া করে। আসামি মেহেদি হাসান মিলন এবং জাহাঙ্গীর ইজিবাইক ড্রাইভার সাকিবকে নিয়ে বাগআঁচড়া বাজার এলাকা থেকে রওনা দিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করে। একপর্যায়ে সোলাইমান সাকিবের ব্যবহৃত মোবাইল দিয়ে মিলন ও জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযুক্ত মনিরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের পরস্পর যোগাযোগের মাধ্যমে ইজিবাইক নিয়ে ঘোরাঘুরির একপর্যায়ে ইজিবাইকের চালক সাকিবকে মিলন ও জাহাঙ্গীর হোসেন কৌশলে শার্শা থানার ০৯ নম্বর উলাশী ইউনিয়নের বড়বাড়ীয়া গ্রামের রশিদের বড়বাড়ীয়া কুল (বরই) বাগানের পাশে নিয়ে যায়। মনিরুল ইসলাম আগে থেকে সেখানে অবস্থান করে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আসামিরা তাদের সঙ্গে থাকা সেলাই রেঞ্জ, এল রেঞ্জ ও টিপ চাকু দিয়ে ইজিবাইক ড্রাইভার ভিকটিম সোলায়মান সাকিবকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে হত্যা নিশ্চিত করে ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যায়।
গ্রেপ্তার হওয়া মনিরুল ও মেহেদিকে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে এবং সাইফুলকে চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া বাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তিতে চৌগাছা বাজার এলাকার ছুটিপুর রোডে নুরুজ্জামান ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ থেকে ছিনতাই করা ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।
এ সময় তিনি আরও জানান, শাকিব হত্যা মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারী তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শাকিবের নানা আকবার আলী দ্রুত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে আবেদন করেছেন।
যশোরের শার্শায় স্কুলছাত্র সোলায়মান শাকিব হত্যার তিন আসামি মনিরুল, মেহেদি ও সাইফুলকে গ্রেপ্তার করেছে যশোর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি) সদস্যরা। এ সময় ছিনতাই হওয়া ইজিবাইকটি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে যশোরে পৃথক দুটি অভিযানে আসামিদের গ্রেপ্তার ও ছিনতাই হওয়া ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার চান্দেরপোল গ্রামের জালাল উদ্দীনের ছেলে মনিরুল ইসলাম (৩০), যশোর বাঘাপাড়া গ্রামের নিজাম উদ্দীনের ছেলে মেহেদি হাসান মিলন (২২) ও চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া গ্রামের রমজান আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩০)।
গত ১৯ জানুয়ারি শাকিবের নানা আকবার আলী বাদী হয়ে শার্শা থানায় অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করে। পরে মামলাটি দায়িত্ব পায় পিবিআই।
এর আগে গত ১৮ জানুয়ারি শাকিব তার নানার ইজিবাইক চালাতে বের হলে হত্যাকারীরা শাকিবের ইজিবাইক ভাড়া করে নির্জন স্থানে নিয়ে শাকিবকে কুপিয়ে হত্যা করে ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। শাকিব পড়াশোনার পাশাপাশি ইজিবাইক চালাতো।
যশোর পিবিআইয়ের জেলা ইউনিট ইনচার্জ পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার হওয়া তিন আসামি সংঘবদ্ধ ইজিবাইক ছিনতাই ও অজ্ঞান পার্টির সদস্য বলে স্বীকার করেছে। তারা যশোর জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় ইজিবাইক ও ভ্যান ছিনতাই করে পরস্পর যোগসাজশে ক্রয় বিক্রয় করে থাকে।
আসামিদের বরাত দিয়ে রেশমা শারমিন জানান, গত ১৭ জানুয়ারি দুপুর ২টার সময় অভিযুক্ত মেহেদি হাসান মিলন এবং জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে বার্মিজ জাহাঙ্গীর ওরফে রাকিব অপর আসামি মনিরুল ইসলামের সঙ্গে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সোলাইমান সাকিবের সঙ্গে ১ হাজার টাকায় সারা দিন ঘোরার জন্য বাগআঁচড়া বাজার থেকে ইজিবাইক ভাড়া করে। আসামি মেহেদি হাসান মিলন এবং জাহাঙ্গীর ইজিবাইক ড্রাইভার সাকিবকে নিয়ে বাগআঁচড়া বাজার এলাকা থেকে রওনা দিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করে। একপর্যায়ে সোলাইমান সাকিবের ব্যবহৃত মোবাইল দিয়ে মিলন ও জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযুক্ত মনিরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের পরস্পর যোগাযোগের মাধ্যমে ইজিবাইক নিয়ে ঘোরাঘুরির একপর্যায়ে ইজিবাইকের চালক সাকিবকে মিলন ও জাহাঙ্গীর হোসেন কৌশলে শার্শা থানার ০৯ নম্বর উলাশী ইউনিয়নের বড়বাড়ীয়া গ্রামের রশিদের বড়বাড়ীয়া কুল (বরই) বাগানের পাশে নিয়ে যায়। মনিরুল ইসলাম আগে থেকে সেখানে অবস্থান করে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আসামিরা তাদের সঙ্গে থাকা সেলাই রেঞ্জ, এল রেঞ্জ ও টিপ চাকু দিয়ে ইজিবাইক ড্রাইভার ভিকটিম সোলায়মান সাকিবকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে হত্যা নিশ্চিত করে ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যায়।
গ্রেপ্তার হওয়া মনিরুল ও মেহেদিকে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে এবং সাইফুলকে চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া বাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আসামি সাইফুলের স্বীকারোক্তিতে চৌগাছা বাজার এলাকার ছুটিপুর রোডে নুরুজ্জামান ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ থেকে ছিনতাই করা ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।
এ সময় তিনি আরও জানান, শাকিব হত্যা মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারী তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শাকিবের নানা আকবার আলী দ্রুত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে আবেদন করেছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫