রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে শিমুল ইসলাম শিহাব (১৯) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি রাজশাহী কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কীভাবে তাঁর মৃত্যু হলো, তা নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। বাইক দুর্ঘটনা, নাকি কারও মারধরের শিকার হয়ে মারা গেছেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে দায়িত্বরত চিকিৎসক বলেছেন, তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
শিহাব রাজশাহী নগরের বুধপাড়া এলাকার জামাল হোসেনের ছেলে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাস থেকে রাত ১১টার দিকে একটি ছেলেকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। প্রথমে সড়ক দুর্ঘটনার কথা বলা হচ্ছিল। পরে জেরার মুখে মারামারি করে মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয়। তাঁর শরীরের বাইরের অংশে মেজর কোনো ক্ষতের দাগ পাওয়া যায়নি। নিয়ম অনুযায়ী ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
এ ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করা এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘নতুন রাস্তা নির্মাণের জন্য রাস্তায় রড বিছানো ছিল। এর মধ্য দিয়ে বাইক চালাতে গিয়ে ওই ছেলে পড়ে গিয়ে অচেতন হয়ে যান। তখন ওই ছেলের সঙ্গে একটি মেয়ে ছিল। তাঁদের শরীরে তেমন আঘাত লাগেনি। এ সময় কেউ তাঁকে মারধরও করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের দায়িত্বরত চিকিৎসক সাজিদ হাফিজ বলেন, ‘যখন ওই ছেলেকে নিয়ে আসা হয়, তখন তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তবে গায়ে ধুলাবালি লেগে ছিল। ওই সময় রোগীর পালস বা বিপি কোনোটাই ছিল না। পরে তাকে আমরা রামেকে পাঠাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ভেতরে সায়েন্স ভবনের দিকে বসে মেয়ে বন্ধুকে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিল শিমুল। একপর্যায়ে প্রক্টর দপ্তরের গাড়ি দেখে তারা বাইক নিয়ে পালাতে যায়। এ সময় ওই যুবক রাস্তায় পড়ে যায়। তাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। এরপর রামেক হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া অন্য কোনো ঘটনা আছে কি না, তা খুঁজে বের করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে নগরের মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেকের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে শিমুল ইসলাম শিহাব (১৯) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি রাজশাহী কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কীভাবে তাঁর মৃত্যু হলো, তা নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। বাইক দুর্ঘটনা, নাকি কারও মারধরের শিকার হয়ে মারা গেছেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে দায়িত্বরত চিকিৎসক বলেছেন, তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
শিহাব রাজশাহী নগরের বুধপাড়া এলাকার জামাল হোসেনের ছেলে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাস থেকে রাত ১১টার দিকে একটি ছেলেকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। প্রথমে সড়ক দুর্ঘটনার কথা বলা হচ্ছিল। পরে জেরার মুখে মারামারি করে মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয়। তাঁর শরীরের বাইরের অংশে মেজর কোনো ক্ষতের দাগ পাওয়া যায়নি। নিয়ম অনুযায়ী ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
এ ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করা এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘নতুন রাস্তা নির্মাণের জন্য রাস্তায় রড বিছানো ছিল। এর মধ্য দিয়ে বাইক চালাতে গিয়ে ওই ছেলে পড়ে গিয়ে অচেতন হয়ে যান। তখন ওই ছেলের সঙ্গে একটি মেয়ে ছিল। তাঁদের শরীরে তেমন আঘাত লাগেনি। এ সময় কেউ তাঁকে মারধরও করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের দায়িত্বরত চিকিৎসক সাজিদ হাফিজ বলেন, ‘যখন ওই ছেলেকে নিয়ে আসা হয়, তখন তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তবে গায়ে ধুলাবালি লেগে ছিল। ওই সময় রোগীর পালস বা বিপি কোনোটাই ছিল না। পরে তাকে আমরা রামেকে পাঠাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ভেতরে সায়েন্স ভবনের দিকে বসে মেয়ে বন্ধুকে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিল শিমুল। একপর্যায়ে প্রক্টর দপ্তরের গাড়ি দেখে তারা বাইক নিয়ে পালাতে যায়। এ সময় ওই যুবক রাস্তায় পড়ে যায়। তাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। এরপর রামেক হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া অন্য কোনো ঘটনা আছে কি না, তা খুঁজে বের করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে নগরের মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেকের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪