বগুড়া প্রতিনিধি
বাড়ির চারপাশে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন নাহিদ হোসেন ও তাঁর ভাবি আঁখি বেগম। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহরের কামারগাড়ি হাড্ডি পট্টি এলাকায় মাদকের সেই আস্তানায় অভিযান চালায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। সেখান থেকে গ্রেপ্তার করা হয় দেবর ও ভাবিকে। এ সময় উদ্ধার করা হয় ১৫৫ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট। জব্দ করা হয় সিসিটিভি মনিটর ও ছয়টি সিসি ক্যামেরা।
গ্রেপ্তার আঁখি বেগম কামারগাড়ি এলাকার সাজ্জাদুল হক নুরের স্ত্রী এবং নাহিদ হোসেন নুরের ছোট ভাই।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপপরিদর্শক (এসআই) আবির হাসান জানান, কামারগাড়ি হাড্ডিপট্টি এলাকায় রেলওয়ের জায়গা দখল করে একটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করেন আঁখির স্বামী সাজ্জাদুল হক নুর। ঘরের আশপাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে লাগানো হয় ছয়টি সিসি ক্যামেরা। লোকজন বিশেষ করে পুলিশের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেই সিসি ক্যামেরাগুলো লাগানো হয়। ঘরে বসে সিসিটিভি মনিটর পর্যবেক্ষণ করতেন নাহিদ ও তাঁর ভাই নুর। আর মাদক বিক্রি করতেন আঁখি বেগম। ছয় মাস ধরে ওই ঘর থেকে সিসি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন তাঁরা। ওই ঘরে তারা কেউ রাতে থাকতেন না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করা হতো সেখান থেকে। ঘরে প্রবেশের একটি বড় দরজা ছাড়াও পেছন দিকে রয়েছে ছোট আরেকটি দরজা। ওই ঘর সংলগ্ন রয়েছে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। এ কারণে সেখানে বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের আনাগোনা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা কয়েক দিন ধরে মাদক ক্রেতা সেজে দেবর-ভাবির তৎপরতা পর্যবেক্ষণ করেন। এরপর আজ বিকেলে পরিদর্শক ইব্রাহীম খানের নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় ঘরের পেছনের ছোট দরজা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন নাহিদ ও আঁখি। আঁখির স্বামী নুর সে সময় ঘরে ছিলেন না। আগে থেকেই ছোট দরজার মুখে অবস্থান নেন টিমের সদস্যরা। ফলে ধরা পড়ে যান দু’জনই। এরপর ঘর তল্লাশি করে ১৫৫ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট পাওয়া যায়।
গ্রেপ্তার দেবর-ভাবির নামে বগুড়া সদর থানায় মামলা করা হয়েছে।
বাড়ির চারপাশে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন নাহিদ হোসেন ও তাঁর ভাবি আঁখি বেগম। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহরের কামারগাড়ি হাড্ডি পট্টি এলাকায় মাদকের সেই আস্তানায় অভিযান চালায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। সেখান থেকে গ্রেপ্তার করা হয় দেবর ও ভাবিকে। এ সময় উদ্ধার করা হয় ১৫৫ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট। জব্দ করা হয় সিসিটিভি মনিটর ও ছয়টি সিসি ক্যামেরা।
গ্রেপ্তার আঁখি বেগম কামারগাড়ি এলাকার সাজ্জাদুল হক নুরের স্ত্রী এবং নাহিদ হোসেন নুরের ছোট ভাই।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপপরিদর্শক (এসআই) আবির হাসান জানান, কামারগাড়ি হাড্ডিপট্টি এলাকায় রেলওয়ের জায়গা দখল করে একটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করেন আঁখির স্বামী সাজ্জাদুল হক নুর। ঘরের আশপাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে লাগানো হয় ছয়টি সিসি ক্যামেরা। লোকজন বিশেষ করে পুলিশের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেই সিসি ক্যামেরাগুলো লাগানো হয়। ঘরে বসে সিসিটিভি মনিটর পর্যবেক্ষণ করতেন নাহিদ ও তাঁর ভাই নুর। আর মাদক বিক্রি করতেন আঁখি বেগম। ছয় মাস ধরে ওই ঘর থেকে সিসি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন তাঁরা। ওই ঘরে তারা কেউ রাতে থাকতেন না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করা হতো সেখান থেকে। ঘরে প্রবেশের একটি বড় দরজা ছাড়াও পেছন দিকে রয়েছে ছোট আরেকটি দরজা। ওই ঘর সংলগ্ন রয়েছে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। এ কারণে সেখানে বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের আনাগোনা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা কয়েক দিন ধরে মাদক ক্রেতা সেজে দেবর-ভাবির তৎপরতা পর্যবেক্ষণ করেন। এরপর আজ বিকেলে পরিদর্শক ইব্রাহীম খানের নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় ঘরের পেছনের ছোট দরজা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন নাহিদ ও আঁখি। আঁখির স্বামী নুর সে সময় ঘরে ছিলেন না। আগে থেকেই ছোট দরজার মুখে অবস্থান নেন টিমের সদস্যরা। ফলে ধরা পড়ে যান দু’জনই। এরপর ঘর তল্লাশি করে ১৫৫ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট পাওয়া যায়।
গ্রেপ্তার দেবর-ভাবির নামে বগুড়া সদর থানায় মামলা করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫