কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা সীমান্তে আর কোনো লাশ দেখতে চাই না। আমাদের বাংলাদেশের যত নাগরিককে ওই সীমান্তে লাশ করা হয়েছে, তার বিচার আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে করতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রাম শহরের কলেজ মোড়ে ‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচির শুরুতে তিনি এ কথা বলেন।
সীমান্তে সব হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে ‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচি যৌথভাবে পালন করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখা।
কুড়িগ্রাম শহর থেকে যাত্রা করে জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের দীঘির পাড় এলাকায় সমাবেশের পর সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের শিকার কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর বাড়িতে যাওয়ার কথা আছে নেতাদের।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর ভারতের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে সারজিস বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র বিগত ৫৩ বছর একটি গোষ্ঠীকে ক্ষমতার চেয়ারে বসিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে যেভাবে কুক্ষিগত করে রেখেছিল, বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে ২০২৪ সালে তার মোক্ষম জবাব দিয়েছে।’
সারজিস বলেন, ‘ভারতসহ বিশ্বের সব দেশকে বলতে চাই, আজকের পর থেকে বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের প্রতি যদি শকুনের দৃষ্টিতে তাকানোর চেষ্টা করে, তবে সেই দৃষ্টি উপড়ে ফেলার জন্য বাংলাদেশের ছাত্র-জনতাই যথেষ্ট। ছাত্র-জনতা আর কখনো নতজানু হওয়া মেনে নেবে না।’
‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচি থেকে সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবির বার্তা দিয়ে তরুণ এই সংগঠক বলেন, ‘আজকের পর থেকে আমাদের কোনো ভাই কিংবা বোন যদি কাঁটাতারে ঝুলে থাকে তাহলে আমাদের পরবর্তী মার্চ ওই কাঁটাতারের দিকে হবে। আর সেটা হলে আমাদের লক্ষ্য কাঁটাতার ভেদ করে যত দূর চোখ যায় তত দূর যাবে। যে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে তার স্ফুলিঙ্গ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যাবে। আমরা এই বাংলাদেশের সীমান্তে আর কোনো লাশ দেখতে চাই না। সীমান্তে সব ধরনের মারণাস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে।’
ফেলানীর স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের নাম ফেলানীর নামে রাখার দাবি জানান সারজিস। পরে নাগেশ্বরীর সীমান্তবর্তী রামখানা ইউনিয়নের উদ্দেশে যাত্রা করে ‘মার্চ ফর ফেলানী’।
কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আরিফ সোহেল, দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান ও সমন্বয়ক রিফাত রিদওয়ানসহ কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা।
সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা সীমান্তে আর কোনো লাশ দেখতে চাই না। আমাদের বাংলাদেশের যত নাগরিককে ওই সীমান্তে লাশ করা হয়েছে, তার বিচার আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে করতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রাম শহরের কলেজ মোড়ে ‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচির শুরুতে তিনি এ কথা বলেন।
সীমান্তে সব হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে ‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচি যৌথভাবে পালন করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখা।
কুড়িগ্রাম শহর থেকে যাত্রা করে জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের দীঘির পাড় এলাকায় সমাবেশের পর সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের শিকার কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর বাড়িতে যাওয়ার কথা আছে নেতাদের।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর ভারতের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে সারজিস বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র বিগত ৫৩ বছর একটি গোষ্ঠীকে ক্ষমতার চেয়ারে বসিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে যেভাবে কুক্ষিগত করে রেখেছিল, বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে ২০২৪ সালে তার মোক্ষম জবাব দিয়েছে।’
সারজিস বলেন, ‘ভারতসহ বিশ্বের সব দেশকে বলতে চাই, আজকের পর থেকে বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের প্রতি যদি শকুনের দৃষ্টিতে তাকানোর চেষ্টা করে, তবে সেই দৃষ্টি উপড়ে ফেলার জন্য বাংলাদেশের ছাত্র-জনতাই যথেষ্ট। ছাত্র-জনতা আর কখনো নতজানু হওয়া মেনে নেবে না।’
‘মার্চ ফর ফেলানী’ কর্মসূচি থেকে সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবির বার্তা দিয়ে তরুণ এই সংগঠক বলেন, ‘আজকের পর থেকে আমাদের কোনো ভাই কিংবা বোন যদি কাঁটাতারে ঝুলে থাকে তাহলে আমাদের পরবর্তী মার্চ ওই কাঁটাতারের দিকে হবে। আর সেটা হলে আমাদের লক্ষ্য কাঁটাতার ভেদ করে যত দূর চোখ যায় তত দূর যাবে। যে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে তার স্ফুলিঙ্গ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যাবে। আমরা এই বাংলাদেশের সীমান্তে আর কোনো লাশ দেখতে চাই না। সীমান্তে সব ধরনের মারণাস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে।’
ফেলানীর স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের নাম ফেলানীর নামে রাখার দাবি জানান সারজিস। পরে নাগেশ্বরীর সীমান্তবর্তী রামখানা ইউনিয়নের উদ্দেশে যাত্রা করে ‘মার্চ ফর ফেলানী’।
কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আরিফ সোহেল, দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান ও সমন্বয়ক রিফাত রিদওয়ানসহ কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪