রংপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ কর্মসূচি চলাকালে রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এ সময় রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) কাউন্সিলরসহ দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে কমপক্ষে ১০০ জন। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকেই পাবলিক লাইব্রেরি থেকে সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জন মোড় এলাকা পর্যন্ত দখলে নিয়ে অবস্থান করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ। অন্যদিকে, বেতপট্টিতে অফিসে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা কৈলাশরঞ্জন মোড়ে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিয়ে নগর ভবনের দিকে যেতে থাকে। পরে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী পাল্টা তাদের ধাওয়া দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের গুলি করতে দেখা যায়। এতে অনেকেই গুলিবিদ্ধ হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে চলে যান এবং কয়েকজনকে বেধড়ক পেটায় আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসসহ বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
সংঘর্ষে নিহতরা হলেন– সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর ও পরশু থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারাধন রায় হারা (৪৯), তার ভাগ্নে শ্যামল রায় (৩০), খায়রুল ইসলাম সবুজ ওরফে খসরু (৩২) ও মাসুম (৩০)। আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন। তাঁদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনার পর নগরীর প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বদরগঞ্জে এমপি ডিউক চৌধুরীর বাড়ি, মিঠাপুকুরে সাবেক এমপি আশিকুর রহমানের বাড়ি, উপজেলা অফিস, অডিটরিয়াম, আনসার–ভিডিপি অফিস, পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ ব্যাপারে রংপুরের ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের ঘটনায় হারাধন রায় ও খসরু নামের দুজনের মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চারজনের অবস্থা গুরুতর বলে জেনেছি।’
রংপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, ‘শুনেছি দুজন মারা গেছেন। আমাদের সঙ্গে কোনো সংঘর্ষ হয়নি। পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক নয়।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ কর্মসূচি চলাকালে রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এ সময় রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) কাউন্সিলরসহ দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে কমপক্ষে ১০০ জন। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকেই পাবলিক লাইব্রেরি থেকে সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জন মোড় এলাকা পর্যন্ত দখলে নিয়ে অবস্থান করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ। অন্যদিকে, বেতপট্টিতে অফিসে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা কৈলাশরঞ্জন মোড়ে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিয়ে নগর ভবনের দিকে যেতে থাকে। পরে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী পাল্টা তাদের ধাওয়া দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের গুলি করতে দেখা যায়। এতে অনেকেই গুলিবিদ্ধ হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে চলে যান এবং কয়েকজনকে বেধড়ক পেটায় আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসসহ বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
সংঘর্ষে নিহতরা হলেন– সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর ও পরশু থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারাধন রায় হারা (৪৯), তার ভাগ্নে শ্যামল রায় (৩০), খায়রুল ইসলাম সবুজ ওরফে খসরু (৩২) ও মাসুম (৩০)। আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন। তাঁদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনার পর নগরীর প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বদরগঞ্জে এমপি ডিউক চৌধুরীর বাড়ি, মিঠাপুকুরে সাবেক এমপি আশিকুর রহমানের বাড়ি, উপজেলা অফিস, অডিটরিয়াম, আনসার–ভিডিপি অফিস, পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ ব্যাপারে রংপুরের ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের ঘটনায় হারাধন রায় ও খসরু নামের দুজনের মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চারজনের অবস্থা গুরুতর বলে জেনেছি।’
রংপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, ‘শুনেছি দুজন মারা গেছেন। আমাদের সঙ্গে কোনো সংঘর্ষ হয়নি। পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক নয়।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫