হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবলে বিয়েবাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) দুপুরে বাহুবল উপজেলার ঘোষপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘোষপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হামিদ মিয়ার মেয়ের সঙ্গে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ইমন মিয়ার বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। বিয়েকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাতে কনের বাড়িতে গায়েহলুদ চলছিল।
গায়েহলুদের আনন্দে সাউন্ড বক্সে উচ্চ শব্দে গান বাজানো হচ্ছিল। এ সময় পাশের লস্করপুরের আলমপুর গ্রামের কয়েক যুবক এসে উচ্চ শব্দে গান বাজানোর বিষয়ে আপত্তি জানান এবং গান বন্ধ করতে বলেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
বাগ্বিতণ্ডার জেরে শুক্রবার সকালে আলমপুর গ্রামের একদল যুবক কনের বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান। হামলাকারীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বিয়েবাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর ও মারধর করেন। এতে কনের মা, চাচা-চাচিসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় দুজনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে এবং আরও তিনজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
হবিগঞ্জের বাহুবলে বিয়েবাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) দুপুরে বাহুবল উপজেলার ঘোষপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘোষপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হামিদ মিয়ার মেয়ের সঙ্গে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ইমন মিয়ার বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। বিয়েকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাতে কনের বাড়িতে গায়েহলুদ চলছিল।
গায়েহলুদের আনন্দে সাউন্ড বক্সে উচ্চ শব্দে গান বাজানো হচ্ছিল। এ সময় পাশের লস্করপুরের আলমপুর গ্রামের কয়েক যুবক এসে উচ্চ শব্দে গান বাজানোর বিষয়ে আপত্তি জানান এবং গান বন্ধ করতে বলেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
বাগ্বিতণ্ডার জেরে শুক্রবার সকালে আলমপুর গ্রামের একদল যুবক কনের বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান। হামলাকারীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বিয়েবাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর ও মারধর করেন। এতে কনের মা, চাচা-চাচিসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় দুজনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে এবং আরও তিনজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
৮ ঘণ্টা আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
৭ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫