অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: মেসেজিং অ্যাপ ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে আট শতাধিক সন্দেহভাজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। অস্ট্রেলিয়া পুলিশ ও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এনক্রিপ্টেড মেসেজ পড়ে এই অপরাধীদের ধরেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, `অপারেশন ট্রোজান শিল্ড' নামে অভিযানটি পরিচালনা করছে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। অ্যানোম অ্যাপের মাধ্যমে এই অভিযান অস্ট্রেলিয়া পুলিশ ও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা যৌথভাবে পরিচালনা করে। অ্যাপটির মাধ্যমে চোরাচালান, মাদক ও অর্থ পাচার এবং হত্যার মতো অপরাধ সম্পর্কিত চ্যাটগুলো পর্যবেক্ষণ করতে থাকে মার্কিন ও অস্ট্রেলিয়ান গোয়েন্দারা। পরে সন্দেহভাজন অপরাধীদের ১৮টি দেশ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থা প্রচলিত কিছু ম্যাসেজিং অ্যাপ বন্ধ করে দেওয়ায় অপরাধী চক্রগুলো নতুন এবং নিরাপদ ফোনের সন্ধানে ছিল। এরই সুযোগ নিয়ে এফবিআই তাদের গুপ্তচরদের মাধ্যমে অ্যানম অ্যাপটি ইনস্টল করা আছে এমন মোবাইল ফোন অপরাধীদের মধ্যে গোপনে ছড়িয়ে দেয়।
কর্মকর্তারা জানান, এই অভিযানের লক্ষ্য যারা ছিল, তাদের মধ্যে আছে মাদক পাচারকারী চক্র ও মাফিয়ার সঙ্গে যুক্ত লোকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, অভিযানে ১৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার জব্দ এবং কয়েক টন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক মাদক বাণিজ্যে জড়িত অস্ট্রেলিয়া, এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অপরাধীদের ধরছে অস্ট্রেলীয় পুলিশ ও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এফবিআই)। সমন্বিত এই বৈশ্বিক অভিযানকে সাম্প্রতিক সময়ে অন্যতম বড় পরিসরের অভিযান বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই অভিযান শেষ হওয়ার পর অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, সারা বিশ্বের সংগঠিত অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে তাঁরা এক বড় আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছেন।
ঢাকা: মেসেজিং অ্যাপ ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে আট শতাধিক সন্দেহভাজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। অস্ট্রেলিয়া পুলিশ ও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এনক্রিপ্টেড মেসেজ পড়ে এই অপরাধীদের ধরেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, `অপারেশন ট্রোজান শিল্ড' নামে অভিযানটি পরিচালনা করছে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। অ্যানোম অ্যাপের মাধ্যমে এই অভিযান অস্ট্রেলিয়া পুলিশ ও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা যৌথভাবে পরিচালনা করে। অ্যাপটির মাধ্যমে চোরাচালান, মাদক ও অর্থ পাচার এবং হত্যার মতো অপরাধ সম্পর্কিত চ্যাটগুলো পর্যবেক্ষণ করতে থাকে মার্কিন ও অস্ট্রেলিয়ান গোয়েন্দারা। পরে সন্দেহভাজন অপরাধীদের ১৮টি দেশ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থা প্রচলিত কিছু ম্যাসেজিং অ্যাপ বন্ধ করে দেওয়ায় অপরাধী চক্রগুলো নতুন এবং নিরাপদ ফোনের সন্ধানে ছিল। এরই সুযোগ নিয়ে এফবিআই তাদের গুপ্তচরদের মাধ্যমে অ্যানম অ্যাপটি ইনস্টল করা আছে এমন মোবাইল ফোন অপরাধীদের মধ্যে গোপনে ছড়িয়ে দেয়।
কর্মকর্তারা জানান, এই অভিযানের লক্ষ্য যারা ছিল, তাদের মধ্যে আছে মাদক পাচারকারী চক্র ও মাফিয়ার সঙ্গে যুক্ত লোকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, অভিযানে ১৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার জব্দ এবং কয়েক টন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক মাদক বাণিজ্যে জড়িত অস্ট্রেলিয়া, এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অপরাধীদের ধরছে অস্ট্রেলীয় পুলিশ ও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এফবিআই)। সমন্বিত এই বৈশ্বিক অভিযানকে সাম্প্রতিক সময়ে অন্যতম বড় পরিসরের অভিযান বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই অভিযান শেষ হওয়ার পর অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, সারা বিশ্বের সংগঠিত অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে তাঁরা এক বড় আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫