রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) কোনো শিক্ষার্থী টানা ১০ শিক্ষা দিবস, অর্থাৎ দুই সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তাঁর ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যাবে। রুয়েটের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দিনভর রুয়েট অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, শনিবার (৫ মার্চ) থেকে নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের (২০২০ সিরিজ) শিক্ষার্থীদের প্রথম বর্ষের প্রতিটি বিভাগের ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের নিজ দায়িত্বে রুটিন জেনে নিয়ে ক্লাসে উপস্থিত হতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী ১০ শিক্ষা দিবস, অর্থাৎ দুই সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যাবে।
প্রথমে তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়। পরে যন্ত্রকৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টশন হয়। এরপর অনুষ্ঠিত হয় পুরকৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন।
প্রতিটি ওরিয়েন্টশনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন রুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ। বিশেষ অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের ‘ত’ ও ‘ক’ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম মণ্ডল, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নিয়ামুল বারী, ফলিতবিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের স্থানীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এন এইচ এম কামরুজ্জামান সরকার। সভাপতিত্ব করেন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়াল।
অনুষ্ঠানে রুয়েটের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হোসেন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিচালক অধ্যাপক ড. মিয়া মো. জগলুল সাদত, কেন্দ্রীয় কম্পিউটার সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক ড. আলী হোসেন, ছাত্রকল্যাণ উপপরিচালক মামুনুর রশিদসহ বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) কোনো শিক্ষার্থী টানা ১০ শিক্ষা দিবস, অর্থাৎ দুই সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তাঁর ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যাবে। রুয়েটের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দিনভর রুয়েট অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, শনিবার (৫ মার্চ) থেকে নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের (২০২০ সিরিজ) শিক্ষার্থীদের প্রথম বর্ষের প্রতিটি বিভাগের ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের নিজ দায়িত্বে রুটিন জেনে নিয়ে ক্লাসে উপস্থিত হতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী ১০ শিক্ষা দিবস, অর্থাৎ দুই সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যাবে।
প্রথমে তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়। পরে যন্ত্রকৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টশন হয়। এরপর অনুষ্ঠিত হয় পুরকৌশল অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন।
প্রতিটি ওরিয়েন্টশনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন রুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ। বিশেষ অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের ‘ত’ ও ‘ক’ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম মণ্ডল, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নিয়ামুল বারী, ফলিতবিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের স্থানীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এন এইচ এম কামরুজ্জামান সরকার। সভাপতিত্ব করেন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়াল।
অনুষ্ঠানে রুয়েটের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হোসেন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিচালক অধ্যাপক ড. মিয়া মো. জগলুল সাদত, কেন্দ্রীয় কম্পিউটার সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক ড. আলী হোসেন, ছাত্রকল্যাণ উপপরিচালক মামুনুর রশিদসহ বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
২ ঘণ্টা আগে