প্রতিনিধি, জাককানইবি
রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনমিকস এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে এইচআর স্পেশালিস্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থী আবু জাকারিয়া নিশাত। বিশ্বের সাত দেশের ২৫০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে তিনি এ ডিগ্রি অর্জন করেন।
এই বিভাগে ব্রাজিল, চীন, উজবেকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তানজানিয়া ও মালির ২৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে নিশাত এই ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করছেন। এখানেও তিনি রাশিয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় থিসিসে সিজিপি ৫–এর মধ্যে ৫ পেয়েছেন। হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়েও আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর চারটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে।
নিশাত ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের ২০১২-১৩ সেশনের শিক্ষার্থী। ২০১৪ সালে সরকারি বৃত্তি পেয়ে রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। সেখানেও সাফল্যের ধারা বজায় রেখে উঠে এলেন শীর্ষে। নিশাতের বাড়ি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ভাবখালী গ্রামে। তাঁর বাবা সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ফজলুর রহমান ও মায়ের নাম হোসনে আরা খাতুন।
সন্তানের সাফল্যে দারুণ খুশি নিশাতের বাবা ফজলুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'আমি আমার ছেলেকে নিয়ে ভীষণ গর্বিত। নিশাত অত্যন্ত মেধাবী ছেলে। সে বহিঃবিশ্বেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছে। এই সম্মান সারা দেশের সম্মান। আমার ছেলের জন্য সকলে দোয়া করবেন।’
কৃতী শিক্ষার্থী আবু জাকারিয়া নিশাত এই অর্জনকে 'বাংলাদেশের সম্মান এবং বাবা–মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন' বলে মনে করেন। তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করার ও সবার পাশে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন নিশাত।
রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনমিকস এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে এইচআর স্পেশালিস্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থী আবু জাকারিয়া নিশাত। বিশ্বের সাত দেশের ২৫০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে তিনি এ ডিগ্রি অর্জন করেন।
এই বিভাগে ব্রাজিল, চীন, উজবেকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তানজানিয়া ও মালির ২৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে নিশাত এই ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করছেন। এখানেও তিনি রাশিয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় থিসিসে সিজিপি ৫–এর মধ্যে ৫ পেয়েছেন। হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়েও আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর চারটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে।
নিশাত ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের ২০১২-১৩ সেশনের শিক্ষার্থী। ২০১৪ সালে সরকারি বৃত্তি পেয়ে রাশিয়ার মস্কো স্টেট টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। সেখানেও সাফল্যের ধারা বজায় রেখে উঠে এলেন শীর্ষে। নিশাতের বাড়ি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ভাবখালী গ্রামে। তাঁর বাবা সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ফজলুর রহমান ও মায়ের নাম হোসনে আরা খাতুন।
সন্তানের সাফল্যে দারুণ খুশি নিশাতের বাবা ফজলুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'আমি আমার ছেলেকে নিয়ে ভীষণ গর্বিত। নিশাত অত্যন্ত মেধাবী ছেলে। সে বহিঃবিশ্বেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছে। এই সম্মান সারা দেশের সম্মান। আমার ছেলের জন্য সকলে দোয়া করবেন।’
কৃতী শিক্ষার্থী আবু জাকারিয়া নিশাত এই অর্জনকে 'বাংলাদেশের সম্মান এবং বাবা–মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন' বলে মনে করেন। তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করার ও সবার পাশে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন নিশাত।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩ ঘণ্টা আগে