ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
দীর্ঘ ১৮ মাস পর কাল থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হল খুলে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন করে বরণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছে হল কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, করোনার এক ডোজ টিকা নেওয়ার শর্তে যেকোনো বর্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীরা হলে ওঠার সুযোগ পাবেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে আবাসিক হলগুলো প্রস্তুত রয়েছে। এরই মধ্যে হল সংস্কারের কাজসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে যেকোনো বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে পারবেন। তবে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ও ন্যূনতম এক ডোজ টিকার কার্ড থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো গণরুম থাকছে না। অছাত্রদের হলে উঠতে দেওয়া হবে না।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক তপন কুমার জোদ্দার বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে হল প্রশাসন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য হলে সংস্কারকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। করোনা-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের জন্য প্রশাসন সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল। তার মধ্য থেকে ওয়াশরুম ও বিদ্যুতের লাইন সংস্কার করা হয়েছে।
আবাসিক হল খুলে দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মুজাহিদ হাসান বলেন, `করোনার কারণে লম্বা একটা সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে ছিলাম। দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূরে থাকায় অনেক শিক্ষার্থী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। অনেক আগেই আবাসিক হল খুলে দেওয়া উচিত ছিল।'
উল্লেখ্য, গত ২০২০ সালের মার্চে অন্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইবি কর্তৃপক্ষ পাঠদান ও আবাসিক হল বন্ধ করে দেয়। গত সোমবার ২৫৩তম সিন্ডিকেট সভায় কাল আবাসিক হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
দীর্ঘ ১৮ মাস পর কাল থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হল খুলে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন করে বরণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছে হল কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, করোনার এক ডোজ টিকা নেওয়ার শর্তে যেকোনো বর্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীরা হলে ওঠার সুযোগ পাবেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে আবাসিক হলগুলো প্রস্তুত রয়েছে। এরই মধ্যে হল সংস্কারের কাজসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে যেকোনো বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে পারবেন। তবে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ও ন্যূনতম এক ডোজ টিকার কার্ড থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো গণরুম থাকছে না। অছাত্রদের হলে উঠতে দেওয়া হবে না।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক তপন কুমার জোদ্দার বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে হল প্রশাসন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য হলে সংস্কারকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। করোনা-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের জন্য প্রশাসন সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল। তার মধ্য থেকে ওয়াশরুম ও বিদ্যুতের লাইন সংস্কার করা হয়েছে।
আবাসিক হল খুলে দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মুজাহিদ হাসান বলেন, `করোনার কারণে লম্বা একটা সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে ছিলাম। দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূরে থাকায় অনেক শিক্ষার্থী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। অনেক আগেই আবাসিক হল খুলে দেওয়া উচিত ছিল।'
উল্লেখ্য, গত ২০২০ সালের মার্চে অন্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইবি কর্তৃপক্ষ পাঠদান ও আবাসিক হল বন্ধ করে দেয়। গত সোমবার ২৫৩তম সিন্ডিকেট সভায় কাল আবাসিক হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩ ঘণ্টা আগে