ফারুক ছিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে ফিরেছে পুরোনো আমেজ ৷ ১৮ মাস অপেক্ষার পর হলে ফিরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশ করাচ্ছে হল প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, স্যার এ এফ রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, কবি জসীমউদদীন হল, জগন্নাথ হল, শামসুন নাহার হল, রোকেয়া হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলসহ ১০টিরও বেশি হল পরিদর্শন করে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা ট্রাক, রিকশায় করে আসবাবপত্র নিয়ে হলে প্রবেশ করছেন। দীর্ঘ ১৮ মাসের বেশি সময় পরে দেখা হওয়ায় একে অপরকে জড়িয়ে ধরছেন বুকে। একে অপরের সঙ্গে ছবি তুলছেন। পুরোনো চিত্রে ফিরে এসেছে বটতলা, সামাজিক বিজ্ঞান চত্বর, মল চত্বরসহ অন্যান্য এলাকা। আড্ডায় মেতে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল পরিদর্শনে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। হল পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমাদের জন্য একটি আনন্দের দিন, একেবারে ঈদের দিনের মতো। প্রতিটি হলে সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিচ্ছে। এই হল, ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের জন্য, তাদের পেয়ে শিক্ষকদের মধ্যেও একটি প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এর মাধ্যমে দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান ঘটল।
উপাচার্য বলেন, `আমি একটি কক্ষ দেখলাম, সেখানে শিক্ষার্থী উঠেছে। এক শিক্ষার্থী বলল, সে চতুর্থ বর্ষের এবং দুই ডোজ টিকা নিয়েছে। শুনে এতো ভালো লাগল, তাকে আন্তরিকতার সঙ্গে অভিনন্দন জ্ঞাপন করলাম। আর এটিই মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাধারণ বৈশিষ্ট্য। কীভাবে শৃঙ্খলা মানতে হয়, নিজেদের নেতৃত্বের জন্য তৈরি করতে হয়, সেই দৃষ্টান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাখে।'
বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, `আজকে এই কর্মসূচিটা পরবর্তী কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনুপ্রেরণা দেয়। যেভাবে শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই তাদের স্বাস্থ্যসচেতনতাবোধ তৈরি করে টিকা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছে, সেটা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। দুটি সূচক আমাদের সামনে আছে যে দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আনার অনুকূলে যায়। একটি হলো সংক্রমণের হার, যেটা একেবারে নিচের দিকে এবং আরেকটি হলো শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রমের আওতায় আসার যে হার, সেটিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে দুটিই আশাব্যঞ্জক সূচক। এই দুটি সূচক বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারব।'
সকাল ৮টা থেকে সরেজমিনে বিভিন্ন হল পরিদর্শনে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা ব্যাগ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে হলে প্রবেশ করছেন। মিষ্টি, ফুল, মাস্ক ও কলম দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা। একই দৃশ্য হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হলেও দেখা যায়। অন্যান্য হলে শিক্ষার্থীদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও তাপমাত্রা মেপে হলে প্রবেশ করানো হচ্ছে।
জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ মিহির লাল সাহা বলেন, `সকাল থেকে আমি হলে চলে এসেছি। আমার প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের আগমন আমাকে অনেক আনন্দিত করেছে। আমরা শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ সময় রাখতে চাই।' তাই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান করেন মিহির লাল।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আকরাম হোসেন বলেন, `আমরা শিক্ষার্থীদের স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের হলের সকল স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এ ব্যাপারে আলাদাভাবে নির্দেশনা দিয়ে রেখেছি।'
জগন্নাথ হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, বিজয় একাত্তর হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, সূর্যসেন হল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, অমর একুশে হল, রোকেয়া হল এবং পিজে হার্টগে হলে পাওয়া যাবে সকালের খাবার। সকাল থেকে খাবার বিতরণ শুরু না করে পরিস্থিতি ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির বিষয় মাথায় রেখে দুপুর থেকে খাবার চালু করবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ও শামসুন নাহার হল। যথাযথভাবে ক্যান্টিনের কাজ শেষ ও কর্মচারীরা টিকার আওতায় না আসায় এক সপ্তাহ খাবার পাওয়া যাবে না স্যার এ এফ রহমান হলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঐ হলের প্রাধ্যক্ষ কে এম সাইফুল ইসলাম খান।
একাধিক শিক্ষার্থী জানান, `আমরা দীর্ঘদিন পরে হলে আসছি। আমাদের মনে হচ্ছে আজকে আমাদের ঈদ। আশা করি হল ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের চাওয়া-পাওয়ার বিষয়টি মাথায় রেখে শিক্ষার্থীদের স্বার্থকে গুরুত্ব দেবে।'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে ফিরেছে পুরোনো আমেজ ৷ ১৮ মাস অপেক্ষার পর হলে ফিরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশ করাচ্ছে হল প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, স্যার এ এফ রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, কবি জসীমউদদীন হল, জগন্নাথ হল, শামসুন নাহার হল, রোকেয়া হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলসহ ১০টিরও বেশি হল পরিদর্শন করে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা ট্রাক, রিকশায় করে আসবাবপত্র নিয়ে হলে প্রবেশ করছেন। দীর্ঘ ১৮ মাসের বেশি সময় পরে দেখা হওয়ায় একে অপরকে জড়িয়ে ধরছেন বুকে। একে অপরের সঙ্গে ছবি তুলছেন। পুরোনো চিত্রে ফিরে এসেছে বটতলা, সামাজিক বিজ্ঞান চত্বর, মল চত্বরসহ অন্যান্য এলাকা। আড্ডায় মেতে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল পরিদর্শনে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। হল পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমাদের জন্য একটি আনন্দের দিন, একেবারে ঈদের দিনের মতো। প্রতিটি হলে সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিচ্ছে। এই হল, ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের জন্য, তাদের পেয়ে শিক্ষকদের মধ্যেও একটি প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এর মাধ্যমে দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান ঘটল।
উপাচার্য বলেন, `আমি একটি কক্ষ দেখলাম, সেখানে শিক্ষার্থী উঠেছে। এক শিক্ষার্থী বলল, সে চতুর্থ বর্ষের এবং দুই ডোজ টিকা নিয়েছে। শুনে এতো ভালো লাগল, তাকে আন্তরিকতার সঙ্গে অভিনন্দন জ্ঞাপন করলাম। আর এটিই মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাধারণ বৈশিষ্ট্য। কীভাবে শৃঙ্খলা মানতে হয়, নিজেদের নেতৃত্বের জন্য তৈরি করতে হয়, সেই দৃষ্টান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাখে।'
বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, `আজকে এই কর্মসূচিটা পরবর্তী কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনুপ্রেরণা দেয়। যেভাবে শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই তাদের স্বাস্থ্যসচেতনতাবোধ তৈরি করে টিকা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছে, সেটা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। দুটি সূচক আমাদের সামনে আছে যে দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আনার অনুকূলে যায়। একটি হলো সংক্রমণের হার, যেটা একেবারে নিচের দিকে এবং আরেকটি হলো শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রমের আওতায় আসার যে হার, সেটিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে দুটিই আশাব্যঞ্জক সূচক। এই দুটি সূচক বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারব।'
সকাল ৮টা থেকে সরেজমিনে বিভিন্ন হল পরিদর্শনে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা ব্যাগ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে হলে প্রবেশ করছেন। মিষ্টি, ফুল, মাস্ক ও কলম দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা। একই দৃশ্য হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হলেও দেখা যায়। অন্যান্য হলে শিক্ষার্থীদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও তাপমাত্রা মেপে হলে প্রবেশ করানো হচ্ছে।
জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ মিহির লাল সাহা বলেন, `সকাল থেকে আমি হলে চলে এসেছি। আমার প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের আগমন আমাকে অনেক আনন্দিত করেছে। আমরা শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ সময় রাখতে চাই।' তাই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান করেন মিহির লাল।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আকরাম হোসেন বলেন, `আমরা শিক্ষার্থীদের স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের হলের সকল স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এ ব্যাপারে আলাদাভাবে নির্দেশনা দিয়ে রেখেছি।'
জগন্নাথ হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, বিজয় একাত্তর হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, সূর্যসেন হল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, অমর একুশে হল, রোকেয়া হল এবং পিজে হার্টগে হলে পাওয়া যাবে সকালের খাবার। সকাল থেকে খাবার বিতরণ শুরু না করে পরিস্থিতি ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির বিষয় মাথায় রেখে দুপুর থেকে খাবার চালু করবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ও শামসুন নাহার হল। যথাযথভাবে ক্যান্টিনের কাজ শেষ ও কর্মচারীরা টিকার আওতায় না আসায় এক সপ্তাহ খাবার পাওয়া যাবে না স্যার এ এফ রহমান হলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঐ হলের প্রাধ্যক্ষ কে এম সাইফুল ইসলাম খান।
একাধিক শিক্ষার্থী জানান, `আমরা দীর্ঘদিন পরে হলে আসছি। আমাদের মনে হচ্ছে আজকে আমাদের ঈদ। আশা করি হল ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের চাওয়া-পাওয়ার বিষয়টি মাথায় রেখে শিক্ষার্থীদের স্বার্থকে গুরুত্ব দেবে।'
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩ ঘণ্টা আগে