বেলাল হোসেন, জাবি
অক্সফোর্ডের ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো ছিলেন, পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে গবেষণাও করছেন। কেমব্রিজেরও ভিজিটিং স্কলার ছিলেন, স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজের (এসওএএস) ভিজিটিং স্কলার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আবার হার্ভার্ডেও ভিজিটিং ফেলোশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়া লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসসহ (এলএসই) বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক সেমিনার ও সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন। বলছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের কথা।
মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম ২০১৮ সালে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো হিসেবে মনোনীত হন। এরপর তিনি ২০২১ সালে এসওএএসে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়েও ভিজিটিং স্কলার হিসেবে নির্বাচিত হন ড. তারিকুল। এ ছাড়া তিনি ২০২২ সালে আবারও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে গবেষণা করার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি স্থানীয় সুশাসন, টেকসই গ্রামীণ উন্নয়ন, মানব নিরাপত্তা, জলবায়ু অভিবাসন ও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি-সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা এবং অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘২০১৮ ও ২০২২ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণায় যুক্ত ছিলাম। তখন আমার বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। সেখানে স্থানীয় শাসন ও জলবায়ুগত অভিবাসন নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। পাশাপাশি স্থানীয় সরকার ও তুলনামূলক দৃষ্টিকোণ থেকে এশিয়ার রাজনীতি ভিন্ন আঙ্গিকে শেখার অনন্য সুযোগও পেয়েছি।’
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতা ভিন্ন রকমের জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সেখানে দলগত কাজের অভিজ্ঞতা সত্যিই অসাধারণ। শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে পারা, বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মানুষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা সম্ভব হয়েছে। সব মিলিয়ে শেখার পরিবেশ চমৎকার ছিল। সবাই খুবই সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে সবাইকে গ্রহণ করে।’
তারিকুল ইসলাম অক্সফোর্ডে ৪০টির বেশি লেকচার, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস (এলএসই) এবং স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে (এসওএএস) বিভিন্ন সেমিনার ও সম্মেলনে অংশ নেন। একই সঙ্গে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের দক্ষিণ এশিয়া সেন্টারের বাংলাদেশ সামিটে যোগ দেন এই শিক্ষাবিদ। সেখানে দক্ষিণ এশিয়ান ব্লগে তাঁর একটি লেখা সেরা পাঁচের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়।
ড. তারিকুল বলেন, ‘বিভিন্ন সেমিনারে যোগ দিতে অক্সফোর্ড থেকে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুবার ভ্রমণ করেছিলাম। সেখানে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও নোবেলজয়ী অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছি। সেই অনুষ্ঠানে তাঁর ন্যায়বিচারের ধারণা, পছন্দের স্বাধীনতাকে সমর্থন ও বজায় রাখার ক্ষেত্রে জাতি-রাষ্ট্রের মৌলিক নীতি ও বাধ্যবাধকতা বিষয়ে আলোচনা শুনছিলাম।’
তরুণ স্কলারদের সম্ভাবনার বিষয়ে ড. তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘তরুণ স্কলারদের অবশ্যই নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। কারণ, এ ক্ষেত্রে তাদের আত্মবিশ্বাস আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, এটি তাদের জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে। তাদের অবশ্যই জ্ঞান অর্জন এবং ছড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।’
অক্সফোর্ডের ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো ছিলেন, পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে গবেষণাও করছেন। কেমব্রিজেরও ভিজিটিং স্কলার ছিলেন, স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজের (এসওএএস) ভিজিটিং স্কলার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আবার হার্ভার্ডেও ভিজিটিং ফেলোশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়া লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসসহ (এলএসই) বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক সেমিনার ও সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন। বলছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের কথা।
মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম ২০১৮ সালে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো হিসেবে মনোনীত হন। এরপর তিনি ২০২১ সালে এসওএএসে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়েও ভিজিটিং স্কলার হিসেবে নির্বাচিত হন ড. তারিকুল। এ ছাড়া তিনি ২০২২ সালে আবারও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে গবেষণা করার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি স্থানীয় সুশাসন, টেকসই গ্রামীণ উন্নয়ন, মানব নিরাপত্তা, জলবায়ু অভিবাসন ও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি-সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা এবং অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘২০১৮ ও ২০২২ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণায় যুক্ত ছিলাম। তখন আমার বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। সেখানে স্থানীয় শাসন ও জলবায়ুগত অভিবাসন নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। পাশাপাশি স্থানীয় সরকার ও তুলনামূলক দৃষ্টিকোণ থেকে এশিয়ার রাজনীতি ভিন্ন আঙ্গিকে শেখার অনন্য সুযোগও পেয়েছি।’
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতা ভিন্ন রকমের জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সেখানে দলগত কাজের অভিজ্ঞতা সত্যিই অসাধারণ। শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে পারা, বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মানুষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা সম্ভব হয়েছে। সব মিলিয়ে শেখার পরিবেশ চমৎকার ছিল। সবাই খুবই সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে সবাইকে গ্রহণ করে।’
তারিকুল ইসলাম অক্সফোর্ডে ৪০টির বেশি লেকচার, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস (এলএসই) এবং স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে (এসওএএস) বিভিন্ন সেমিনার ও সম্মেলনে অংশ নেন। একই সঙ্গে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের দক্ষিণ এশিয়া সেন্টারের বাংলাদেশ সামিটে যোগ দেন এই শিক্ষাবিদ। সেখানে দক্ষিণ এশিয়ান ব্লগে তাঁর একটি লেখা সেরা পাঁচের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়।
ড. তারিকুল বলেন, ‘বিভিন্ন সেমিনারে যোগ দিতে অক্সফোর্ড থেকে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুবার ভ্রমণ করেছিলাম। সেখানে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও নোবেলজয়ী অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছি। সেই অনুষ্ঠানে তাঁর ন্যায়বিচারের ধারণা, পছন্দের স্বাধীনতাকে সমর্থন ও বজায় রাখার ক্ষেত্রে জাতি-রাষ্ট্রের মৌলিক নীতি ও বাধ্যবাধকতা বিষয়ে আলোচনা শুনছিলাম।’
তরুণ স্কলারদের সম্ভাবনার বিষয়ে ড. তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘তরুণ স্কলারদের অবশ্যই নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। কারণ, এ ক্ষেত্রে তাদের আত্মবিশ্বাস আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, এটি তাদের জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে। তাদের অবশ্যই জ্ঞান অর্জন এবং ছড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।’
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
৪ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
৬ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১৬ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৬ ঘণ্টা আগে