অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় বিনোদন দুনিয়ায় সংগীত রিয়েলিটি শো নিয়ে সুনিধি চৌহানের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কৈলাস খের। সংগীতের রিয়েলিটি শোর নামে ভেলপুরি বিক্রি করছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। হঠাৎ কেন এমন মন্তব্য এই গায়কের?
একসময় জি সারেগামাপা’, ‘ইন্ডিয়ান আইডল’, ‘ফেম গুরুকুল’-এর মতো রিয়েলিটি শো থেকে শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিৎ সিং, মোনালি ঠাকুরের মতো অনেক ট্যালেন্টেড শিল্পী পায় সংগীত প্রাঙ্গণ। যাঁরা বর্তমানে সংগীত দুনিয়ায় দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করছেন। তবে বর্তমানে সেসব রিয়েলিটি শোয়ের মান অনেকটাই কমেছে—এমন অভিযোগ সর্বত্র।
এর আগে মিউজিক রিয়েলিটি শো নিয়ে একই রকম মন্তব্য করেছিলেন অমিত কুমার। বাঙালি এ গায়কের অভিযোগ ছিল, ‘মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বর্তমানে বিচারকেরা প্রতিযোগীদের ভুয়া প্রশংসা করেন। চিত্রনাট্য অনুযায়ী ক্যামেরার সামনে কেঁদেও ফেলেন! সবটাই আসলে দর্শক টানার স্ট্র্যাটেজি।’ এবার তাঁদের সুরে সুর মেলালেন কৈলাসও। গত শুক্রবার জয়পুর সাহিত্য উৎসবে যোগ দিয়ে এ বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।
সাহিত্য উৎসবের ‘তেরি দিওয়ানি: শব্দ কে পার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে গানের রিয়েলিটি শোগুলোকে সমালোচনা করেন তিনি। এ সময় কৈলাস খেরকে প্রশ্ন করা হয় বর্তমানে বহু খ্যাতনামা শিল্পীর বিচারকের আসনে দেখা যায়, সেই তালিকায় তিনি নেই কেন? গায়ক বলেন, ‘এই রিয়েলিটি শোগুলোকে মিউজিক রিয়েলিটি শো বলে চালানো হচ্ছে। আর বড় সংস্থাগুলো সেখানে বিনিয়োগ করছে। ওখানে তো ফিল্মি গান ছাড়া কিছুই হয় না। সংগীত সাধনার সঙ্গে এর কোনো যোগাযোগ নেই। তার মধ্যে ২ শতাংশ রয়েছে, যারা ভেলপুরি বিক্রি করছে গানের রিয়েলিটি শোয়ের নামে।’
২০০৯ সালে শেষবার ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর বিচারকের আসনে দেখা গিয়েছিল কৈলাস খেরকে। জাভেদ আখতার, আনু মালিক, সোনালী বেন্দ্রের পাশাপাশি তিনিও ছিলেন বিচারকের আসনে। তবে এর পর থেকে বিগত ১৫ বছরে আর গানের রিয়েলিটি শোর বিচারকের আসনে কৈলাস খেরকে দেখা যায়নি। যদিও এর মাঝে ‘সারেগামাপা লিটল চ্যাম্পস’, ‘রক অন’ কিংবা ‘মিশন উস্তাদ’-এর মতো শোয়ে অতিথি শিল্পী হিসেবে মঞ্চে গান গেয়েছেন।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে গানের রিয়েলিটি শো নিয়ে খানিকটা একই মত প্রকাশ করেছিলেন সুনিধি চৌহান। এক পডকাস্টে সুনিধি বলেন, ’এই শোগুলোর কিছুই আসল নয়, সবই নকল।’
ভারতীয় বিনোদন দুনিয়ায় সংগীত রিয়েলিটি শো নিয়ে সুনিধি চৌহানের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কৈলাস খের। সংগীতের রিয়েলিটি শোর নামে ভেলপুরি বিক্রি করছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। হঠাৎ কেন এমন মন্তব্য এই গায়কের?
একসময় জি সারেগামাপা’, ‘ইন্ডিয়ান আইডল’, ‘ফেম গুরুকুল’-এর মতো রিয়েলিটি শো থেকে শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিৎ সিং, মোনালি ঠাকুরের মতো অনেক ট্যালেন্টেড শিল্পী পায় সংগীত প্রাঙ্গণ। যাঁরা বর্তমানে সংগীত দুনিয়ায় দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করছেন। তবে বর্তমানে সেসব রিয়েলিটি শোয়ের মান অনেকটাই কমেছে—এমন অভিযোগ সর্বত্র।
এর আগে মিউজিক রিয়েলিটি শো নিয়ে একই রকম মন্তব্য করেছিলেন অমিত কুমার। বাঙালি এ গায়কের অভিযোগ ছিল, ‘মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বর্তমানে বিচারকেরা প্রতিযোগীদের ভুয়া প্রশংসা করেন। চিত্রনাট্য অনুযায়ী ক্যামেরার সামনে কেঁদেও ফেলেন! সবটাই আসলে দর্শক টানার স্ট্র্যাটেজি।’ এবার তাঁদের সুরে সুর মেলালেন কৈলাসও। গত শুক্রবার জয়পুর সাহিত্য উৎসবে যোগ দিয়ে এ বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।
সাহিত্য উৎসবের ‘তেরি দিওয়ানি: শব্দ কে পার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে গানের রিয়েলিটি শোগুলোকে সমালোচনা করেন তিনি। এ সময় কৈলাস খেরকে প্রশ্ন করা হয় বর্তমানে বহু খ্যাতনামা শিল্পীর বিচারকের আসনে দেখা যায়, সেই তালিকায় তিনি নেই কেন? গায়ক বলেন, ‘এই রিয়েলিটি শোগুলোকে মিউজিক রিয়েলিটি শো বলে চালানো হচ্ছে। আর বড় সংস্থাগুলো সেখানে বিনিয়োগ করছে। ওখানে তো ফিল্মি গান ছাড়া কিছুই হয় না। সংগীত সাধনার সঙ্গে এর কোনো যোগাযোগ নেই। তার মধ্যে ২ শতাংশ রয়েছে, যারা ভেলপুরি বিক্রি করছে গানের রিয়েলিটি শোয়ের নামে।’
২০০৯ সালে শেষবার ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর বিচারকের আসনে দেখা গিয়েছিল কৈলাস খেরকে। জাভেদ আখতার, আনু মালিক, সোনালী বেন্দ্রের পাশাপাশি তিনিও ছিলেন বিচারকের আসনে। তবে এর পর থেকে বিগত ১৫ বছরে আর গানের রিয়েলিটি শোর বিচারকের আসনে কৈলাস খেরকে দেখা যায়নি। যদিও এর মাঝে ‘সারেগামাপা লিটল চ্যাম্পস’, ‘রক অন’ কিংবা ‘মিশন উস্তাদ’-এর মতো শোয়ে অতিথি শিল্পী হিসেবে মঞ্চে গান গেয়েছেন।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে গানের রিয়েলিটি শো নিয়ে খানিকটা একই মত প্রকাশ করেছিলেন সুনিধি চৌহান। এক পডকাস্টে সুনিধি বলেন, ’এই শোগুলোর কিছুই আসল নয়, সবই নকল।’
ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৫-এর মনোনয়ন তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান, মোশাররফ করিম ও চঞ্চল চৌধুরী। এ বছরের আসরটি অনুষ্ঠিত হবে কলকাতায়, ১৮ মার্চ।
১০ ঘণ্টা আগেধর্ষণের বিচারের দাবিতে এফডিসির মূল গেটের বাইরে আজ মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি। অন্যদিকে, আগামীকাল দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, নিপীড়ন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করবে নাটকের পরিচালকদের সংগঠন ডিরেক্টস গিল্ড বাংলাদেশ।
১২ ঘণ্টা আগেপাশাপাশি বাড়িতে থাকে হেনা ও নাজিম। মফস্বল শহর। এ দুই বাড়ির সদস্যদের মধ্যে সারাক্ষণ খুনসুটি চলতে থাকে। নানা বিষয়ে চলে প্রতিযোগিতা। তবে যতই দ্বন্দ্ব থাকুক, ভেতরে ভেতরে দুই পরিবারের মধ্যে রয়েছে ভালোবাসার বন্ধন।
১৫ ঘণ্টা আগেটগর সিনেমার টাইটেল গানে কণ্ঠ দিলেন আসিফ আকবর। এ গান দিয়ে দীর্ঘদিন পর প্লেব্যাকে ফিরলেন আসিফ।‘হবেরে খেলা, কাঁপবে শহর/খেলতে এসেছে ওয়ান অ্যান্ড অনলি টগর’—এমন কথার গানটি লিখেছেন জান্নাত আরা ফেরদৌস মিলা। সুর ও সংগীত করেছেন আয়ুষ দাস।
১৬ ঘণ্টা আগে