বিনোদন ডেস্ক
আবার ফিরছে মুন্না ভাই। হাসি-তামাশার আড়ালে সমাজের অসংগতি নিয়ে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার সেই চরিত্রকে আবার দেখা যাবে পর্দায়। ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ ও ‘লাগে রাহো মুন্না ভাই’-এর পর আসবে সিনেমার তৃতীয় পর্ব। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে জানালেন নির্মাতা রাজকুমার হিরানি।
মুন্না ভাই তাঁর প্রথম নির্মাণ, এটি দিয়েই নির্মাতা হিসেবে সাফল্য পান হিরানি। তিনি জানিয়েছেন, অনেক দিন ধরেই মুন্না ভাইয়ের পরের পর্ব নিয়ে ভাবছেন। এমনকি ‘মুন্না ভাই এলএলবি’, ‘মুন্না ভাই চাল বাছে’, ‘মুন্না ভাই চলে আমেরিকা’ ইত্যাদি নামে পাঁচটি চিত্রনাট্যও লিখে ফেলেছেন। তবে কোনোটাই জুতসই মনে হয়নি।
রাজকুমার হিরানি বলেন, ‘মুন্না ভাইয়ের পরবর্তী পর্ব আগের দুটোর চেয়েও ভালো হতে হবে। এটাই সবচেয়ে চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। কিন্তু তেমন গল্প পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে এখন দারুণ একটি আইডিয়া পেয়েছি। সিনেমার এক শ বছর হয়ে গেছে। এই দীর্ঘ সময়ে সবই বলা হয়ে গেছে। তবে হ্যাঁ, আমি নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করছি।’
শুধু হিরানি নয়, সঞ্জয় দত্তের ক্যারিয়ারেও মুন্না ভাই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে আছে। এ চরিত্রই নতুন জীবন দেয় তাঁর অভিনয় ক্যারিয়ারে। হিরানি জানিয়েছেন, মুন্না ভাই হিসেবে অন্য কাউকে ভাবছেন না তিনি। সঞ্জয়ই ফিরবেন মুন্না ভাই হয়ে।
অবশ্য অন্য কাউকে ভাবার সুযোগও নেই। কারণ, এ সিনেমার পর্ব তৈরি করতে অনেক দিন ধরেই হিরানিকে বলছেন সঞ্জয়। খানিকটা মজা করেই হিরানি বললেন, ‘কখন যে সাঞ্জু আমার বাসায় এসে থ্রেট করবে তার ঠিক নেই। সে আরেকবার মুন্না ভাই করতে উদ্গ্রীব হয়ে আছে।’ভারতীয় সিনেমায় মুন্না ভাই ফ্র্যাঞ্চাইজি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এর স্টোরি টেলিংয়ের কারণে। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় প্রথম পর্ব মুন্না ভাই এমবিবিএস। পিতার ইচ্ছাপূরণ করতে মুম্বাই শহরের এক আন্ডারওয়ার্ল্ড হঠাৎ ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অসদুপায় অবলম্বন করে ভর্তিও হয় মেডিকেল কলেজে। চিকিৎসাক্ষেত্রের এমন কিছু অসংগতি আবিষ্কার করে সে, যা ভারতীয় সিনেমায় আগে উঠে আসেনি।
প্রথম পর্বের ব্যাপক জনপ্রিয়তার পর ২০০৬ সালে মুক্তি পায় লাগে রাহো মুন্না ভাই। এ পর্বে মহাত্মা গান্ধীর আদর্শের সঙ্গে বর্তমানের বিভিন্ন ইস্যু মিলিয়েছেন নির্মাতা। তৃতীয় পর্বে হিরানি কোন অসংগতি তুলে আনবেন মুন্না ভাই চরিত্রের মাধ্যমে, সেটাই দেখার বিষয়।
আবার ফিরছে মুন্না ভাই। হাসি-তামাশার আড়ালে সমাজের অসংগতি নিয়ে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার সেই চরিত্রকে আবার দেখা যাবে পর্দায়। ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ ও ‘লাগে রাহো মুন্না ভাই’-এর পর আসবে সিনেমার তৃতীয় পর্ব। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে জানালেন নির্মাতা রাজকুমার হিরানি।
মুন্না ভাই তাঁর প্রথম নির্মাণ, এটি দিয়েই নির্মাতা হিসেবে সাফল্য পান হিরানি। তিনি জানিয়েছেন, অনেক দিন ধরেই মুন্না ভাইয়ের পরের পর্ব নিয়ে ভাবছেন। এমনকি ‘মুন্না ভাই এলএলবি’, ‘মুন্না ভাই চাল বাছে’, ‘মুন্না ভাই চলে আমেরিকা’ ইত্যাদি নামে পাঁচটি চিত্রনাট্যও লিখে ফেলেছেন। তবে কোনোটাই জুতসই মনে হয়নি।
রাজকুমার হিরানি বলেন, ‘মুন্না ভাইয়ের পরবর্তী পর্ব আগের দুটোর চেয়েও ভালো হতে হবে। এটাই সবচেয়ে চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। কিন্তু তেমন গল্প পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে এখন দারুণ একটি আইডিয়া পেয়েছি। সিনেমার এক শ বছর হয়ে গেছে। এই দীর্ঘ সময়ে সবই বলা হয়ে গেছে। তবে হ্যাঁ, আমি নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করছি।’
শুধু হিরানি নয়, সঞ্জয় দত্তের ক্যারিয়ারেও মুন্না ভাই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে আছে। এ চরিত্রই নতুন জীবন দেয় তাঁর অভিনয় ক্যারিয়ারে। হিরানি জানিয়েছেন, মুন্না ভাই হিসেবে অন্য কাউকে ভাবছেন না তিনি। সঞ্জয়ই ফিরবেন মুন্না ভাই হয়ে।
অবশ্য অন্য কাউকে ভাবার সুযোগও নেই। কারণ, এ সিনেমার পর্ব তৈরি করতে অনেক দিন ধরেই হিরানিকে বলছেন সঞ্জয়। খানিকটা মজা করেই হিরানি বললেন, ‘কখন যে সাঞ্জু আমার বাসায় এসে থ্রেট করবে তার ঠিক নেই। সে আরেকবার মুন্না ভাই করতে উদ্গ্রীব হয়ে আছে।’ভারতীয় সিনেমায় মুন্না ভাই ফ্র্যাঞ্চাইজি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এর স্টোরি টেলিংয়ের কারণে। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় প্রথম পর্ব মুন্না ভাই এমবিবিএস। পিতার ইচ্ছাপূরণ করতে মুম্বাই শহরের এক আন্ডারওয়ার্ল্ড হঠাৎ ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অসদুপায় অবলম্বন করে ভর্তিও হয় মেডিকেল কলেজে। চিকিৎসাক্ষেত্রের এমন কিছু অসংগতি আবিষ্কার করে সে, যা ভারতীয় সিনেমায় আগে উঠে আসেনি।
প্রথম পর্বের ব্যাপক জনপ্রিয়তার পর ২০০৬ সালে মুক্তি পায় লাগে রাহো মুন্না ভাই। এ পর্বে মহাত্মা গান্ধীর আদর্শের সঙ্গে বর্তমানের বিভিন্ন ইস্যু মিলিয়েছেন নির্মাতা। তৃতীয় পর্বে হিরানি কোন অসংগতি তুলে আনবেন মুন্না ভাই চরিত্রের মাধ্যমে, সেটাই দেখার বিষয়।
দেশের হাওরাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে মুহাম্মদ কাইউম বানিয়েছিলেন ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। প্রায় পাঁচ বছর ধরে নির্মাণের পর ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল সিনেমাটি।
১ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য জেনি। এ দলের আরেক সদস্য রোজির মতো জেনিও দলীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি মন দিয়েছেন একক ক্যারিয়ারে। নিয়মিত বিরতিতে প্রকাশ করছেন একক গান।
১ ঘণ্টা আগেডিজে রাহাতের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে তৈরি হলো ১০০টি ফোক গান। পিয়ানো ও ডাবস্টেপের মিশেলে গানগুলোয় কণ্ঠ দিয়েছেন ১০০ জন সংগীতশিল্পী। গানগুলো গেয়েছেন মিলন মাহমুদ, পারভেজ সাজ্জাদ, মুহিন খান, তানজিনা রুমা, লুৎফর হাসান...
২ ঘণ্টা আগে