বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: মাহিয়া মাহির বিচ্ছেদের গুঞ্জন অনেকদিনের। গেল কয়েকদিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানান বার্তা দিচ্ছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। শনিবার গভীর রাতে সব গুঞ্জন সত্যি করে বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মাহি। ২৩ মে রাত দেড়টার দিকে তিনি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষটার সাথে থাকতে না পারাটা অনেক বড় ব্যর্থতা।’
সংসার বিচ্ছেদের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে মাহির আক্ষেপ, ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোকে আর কাছ থেকে না দেখতে পাওয়াটা, বাবার মুখ থেকে মা জননী, বড় বাবার মুখ থেকে সুনামাই শোনার অধিকার হারিয়ে ফেলাটা সবচেয়ে বড় অপারগতা।’
শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি। লেখেন, ‘আমি তোমাদের আজীবন মিস করবো।’
মাহিয়া মাহি ও পারভেজ মাহমুদ অপুর বিয়ে হয় ২০১৬ সালের ২৫ মে। আর একদিন বাদেই তাঁদের সম্পর্কের পঞ্চম বার্ষিকী। তার আগে মাহির এমন সিদ্ধান্তের কারণ কী? জানতে ফোন করা হয় মাহিয়া মাহিকে। ফোন ধরেননি তিনি। তবে পাঠিয়েছেন ৩০ সেকেন্ডের একটি ভয়েস রেকর্ড।
বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে মাহি বলেন, ‘ওই যে স্ট্যাটাস যেভাবে দিয়েছি, ওইটাই। এত ভালো মানুষগুলোর সঙ্গে আমি কোপ আপ করতে পারি নাই। এটা আমার ব্যর্থতা। আমরা আর একসঙ্গে নাই। আমার মনে হয় না, অপুর মতো বা এই ফ্যামিলির মতো ভালো মানুষ আমি আর পাব। তাই একা থাকাই ভালো।’
ঠিক কী কারণে এমন সিদ্ধান্ত, তা স্পষ্ট করেননি মাহি। শুধু জানিয়েছেন, পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানছেন। জানাননি কবে নিয়েছেন এ সিদ্ধান্ত।
তবে এ নিয়ে কোনো জলঘোলা হোক, চান না মাহি। তাঁর চাওয়া, পরস্পরের প্রতি সম্মানটা বজায় থাকুক।
বিয়ে বিচ্ছেদের এ সিদ্ধান্তে আসতে ভীষণ মানসিক কষ্টে ভুগতে হয়েছে মাহিকে। তাঁর গত কদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিষয়টি অনেকটাই পরিস্কার। শনিবার (২২ মে) বিকেলে ইংরেজিতে একটি বাক্য লিখেছেন, যার বাংলা অনুবাদ ‘কখনো কখনো আত্মসম্মানটা সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে ১৬ মে লেখেন, ‘এরপরও আমরা দুজন মুখোমুখি হব। কেউ কারো দিকে না তাকিয়েও পেটভরে দুজন দুজনকে দেখব। ঘ্রাণ নেবো। স্পর্শ করব।’
১২ মে অপুর সঙ্গে দুটি ঘনিষ্ঠ ছবি প্রকাশ করে লেখেন, ‘গত ৮৬৪০০ মিনিট ধরে ভাবছি তোমাকে নিয়ে গুনে গুনে ৫১টা লাইন লিখব। কিন্তু কীভাবে যে লিখব, ঠিক কোত্থেকে শুরু করব সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। আচ্ছা আমি কি আর কোনোদিন গুছিয়ে কথা বলাটা শিখব না তাই না? তুমি তো আমাকে কিছুই শিখাতে পারলা না, এটা কি ঠিক?’
ঢাকা: মাহিয়া মাহির বিচ্ছেদের গুঞ্জন অনেকদিনের। গেল কয়েকদিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানান বার্তা দিচ্ছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। শনিবার গভীর রাতে সব গুঞ্জন সত্যি করে বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মাহি। ২৩ মে রাত দেড়টার দিকে তিনি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষটার সাথে থাকতে না পারাটা অনেক বড় ব্যর্থতা।’
সংসার বিচ্ছেদের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে মাহির আক্ষেপ, ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোকে আর কাছ থেকে না দেখতে পাওয়াটা, বাবার মুখ থেকে মা জননী, বড় বাবার মুখ থেকে সুনামাই শোনার অধিকার হারিয়ে ফেলাটা সবচেয়ে বড় অপারগতা।’
শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি। লেখেন, ‘আমি তোমাদের আজীবন মিস করবো।’
মাহিয়া মাহি ও পারভেজ মাহমুদ অপুর বিয়ে হয় ২০১৬ সালের ২৫ মে। আর একদিন বাদেই তাঁদের সম্পর্কের পঞ্চম বার্ষিকী। তার আগে মাহির এমন সিদ্ধান্তের কারণ কী? জানতে ফোন করা হয় মাহিয়া মাহিকে। ফোন ধরেননি তিনি। তবে পাঠিয়েছেন ৩০ সেকেন্ডের একটি ভয়েস রেকর্ড।
বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে মাহি বলেন, ‘ওই যে স্ট্যাটাস যেভাবে দিয়েছি, ওইটাই। এত ভালো মানুষগুলোর সঙ্গে আমি কোপ আপ করতে পারি নাই। এটা আমার ব্যর্থতা। আমরা আর একসঙ্গে নাই। আমার মনে হয় না, অপুর মতো বা এই ফ্যামিলির মতো ভালো মানুষ আমি আর পাব। তাই একা থাকাই ভালো।’
ঠিক কী কারণে এমন সিদ্ধান্ত, তা স্পষ্ট করেননি মাহি। শুধু জানিয়েছেন, পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানছেন। জানাননি কবে নিয়েছেন এ সিদ্ধান্ত।
তবে এ নিয়ে কোনো জলঘোলা হোক, চান না মাহি। তাঁর চাওয়া, পরস্পরের প্রতি সম্মানটা বজায় থাকুক।
বিয়ে বিচ্ছেদের এ সিদ্ধান্তে আসতে ভীষণ মানসিক কষ্টে ভুগতে হয়েছে মাহিকে। তাঁর গত কদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিষয়টি অনেকটাই পরিস্কার। শনিবার (২২ মে) বিকেলে ইংরেজিতে একটি বাক্য লিখেছেন, যার বাংলা অনুবাদ ‘কখনো কখনো আত্মসম্মানটা সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে ১৬ মে লেখেন, ‘এরপরও আমরা দুজন মুখোমুখি হব। কেউ কারো দিকে না তাকিয়েও পেটভরে দুজন দুজনকে দেখব। ঘ্রাণ নেবো। স্পর্শ করব।’
১২ মে অপুর সঙ্গে দুটি ঘনিষ্ঠ ছবি প্রকাশ করে লেখেন, ‘গত ৮৬৪০০ মিনিট ধরে ভাবছি তোমাকে নিয়ে গুনে গুনে ৫১টা লাইন লিখব। কিন্তু কীভাবে যে লিখব, ঠিক কোত্থেকে শুরু করব সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। আচ্ছা আমি কি আর কোনোদিন গুছিয়ে কথা বলাটা শিখব না তাই না? তুমি তো আমাকে কিছুই শিখাতে পারলা না, এটা কি ঠিক?’
দেশের হাওরাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে মুহাম্মদ কাইউম বানিয়েছিলেন ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। প্রায় পাঁচ বছর ধরে নির্মাণের পর ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য জেনি। এ দলের আরেক সদস্য রোজির মতো জেনিও দলীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি মন দিয়েছেন একক ক্যারিয়ারে। নিয়মিত বিরতিতে প্রকাশ করছেন একক গান।
২০ ঘণ্টা আগেডিজে রাহাতের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে তৈরি হলো ১০০টি ফোক গান। পিয়ানো ও ডাবস্টেপের মিশেলে গানগুলোয় কণ্ঠ দিয়েছেন ১০০ জন সংগীতশিল্পী। গানগুলো গেয়েছেন মিলন মাহমুদ, পারভেজ সাজ্জাদ, মুহিন খান, তানজিনা রুমা, লুৎফর হাসান...
২০ ঘণ্টা আগে