অনলাইন ডেস্ক
গত দুই সপ্তাহ ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ওস্তাদ জাকির হোসেন। অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। স্থানীয় সময় ১৫ ডিসেম্বর তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। স্ত্রী আন্তোনিয়া মিনেকোলা এবং দুই কন্যা আনিসা কুরেশি ও ইসাবেলা কুরেশিকে রেখে গেছেন তিনি।
একনজরে এই কিংবদন্তির জীবন:
১৯৫১ সাল
ওস্তাদ জাকির হুসেনের জন্ম ৯ মার্চ, ভারতের মুম্বাইয়ে বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার ঘরে। ছোটবেলা থেকেই সংগীতের পরিবেশে বেড়ে ওঠেন।
১৯৫৮ সাল
মাত্র সাত বছর বয়সে তবলার আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করেন তাঁর বাবার তত্ত্বাবধানে। তবলার জগতে নিজের প্রতিভা দেখানোর প্রাথমিক পদক্ষেপ শুরু হয়।
১৯৬৩ সাল
১২ বছর বয়সে প্রথম মঞ্চ পরিবেশনায় অংশ নেন। তরুণ প্রতিভা হিসেবে দ্রুত সবার নজরে আসেন।
১৯৬৯ সাল
বাবা আল্লা রাখার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পারফর্ম করেন। এটি তাঁর আন্তর্জাতিক সংগীত জগতে প্রবেশের পথ খুলে দেয়।
১৯৭০ সাল
যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং আলী আকবর খানের সংগীত কলেজে তবলা শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। একই সঙ্গে পশ্চিমা সংগীতের বিভিন্ন ধারার সঙ্গে কাজ শুরু করেন।
১৯৭১ সাল
বিশ্ববিখ্যাত ব্রিটিশ গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এই সময়ে শাস্ত্রীয় সংগীত এবং ফিউশন সংগীতের সংমিশ্রণ শুরু করেন।
১৯৭৩ সাল
‘শক্তি’ নামক ফিউশন ব্যান্ড গঠন করেন, যেখানে জ্যাজ এবং ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের মেলবন্ধন ঘটে। এটি জ্যাক জন ম্যাকলাফলিনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘমেয়াদি সংগীত সম্পর্কের সূচনা করে।
১৯৮০ সাল
‘মেকিং মিউজিক’ অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যা ভারতীয় সংগীত এবং পাশ্চাত্য সংগীতের মেলবন্ধনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত।
১৯৮৮ সাল
ভারত সরকারের কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা পান, যা ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার।
২০০২ সাল
পদ্মভূষণ সম্মাননা অর্জন করেন। এটি তাঁর সংগীত জগতে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়।
২০১২ সাল
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জয় করেন ‘বেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক অ্যালবাম’ বিভাগে। এটি বিশ্বজুড়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও প্রতিভার প্রমাণ।
২০২৪ সাল, ১৫ ডিসেম্বর
ওস্তাদ জাকির হোসেন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) জাকির হোসেনের পরিবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পরিবারের বিবৃতি অনুসারে, আইডিওপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিস থেকে উদ্ভূত জটিলতার কারণে ৭৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।
গত দুই সপ্তাহ ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ওস্তাদ জাকির হোসেন। অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। স্থানীয় সময় ১৫ ডিসেম্বর তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। স্ত্রী আন্তোনিয়া মিনেকোলা এবং দুই কন্যা আনিসা কুরেশি ও ইসাবেলা কুরেশিকে রেখে গেছেন তিনি।
একনজরে এই কিংবদন্তির জীবন:
১৯৫১ সাল
ওস্তাদ জাকির হুসেনের জন্ম ৯ মার্চ, ভারতের মুম্বাইয়ে বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার ঘরে। ছোটবেলা থেকেই সংগীতের পরিবেশে বেড়ে ওঠেন।
১৯৫৮ সাল
মাত্র সাত বছর বয়সে তবলার আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করেন তাঁর বাবার তত্ত্বাবধানে। তবলার জগতে নিজের প্রতিভা দেখানোর প্রাথমিক পদক্ষেপ শুরু হয়।
১৯৬৩ সাল
১২ বছর বয়সে প্রথম মঞ্চ পরিবেশনায় অংশ নেন। তরুণ প্রতিভা হিসেবে দ্রুত সবার নজরে আসেন।
১৯৬৯ সাল
বাবা আল্লা রাখার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পারফর্ম করেন। এটি তাঁর আন্তর্জাতিক সংগীত জগতে প্রবেশের পথ খুলে দেয়।
১৯৭০ সাল
যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং আলী আকবর খানের সংগীত কলেজে তবলা শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। একই সঙ্গে পশ্চিমা সংগীতের বিভিন্ন ধারার সঙ্গে কাজ শুরু করেন।
১৯৭১ সাল
বিশ্ববিখ্যাত ব্রিটিশ গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এই সময়ে শাস্ত্রীয় সংগীত এবং ফিউশন সংগীতের সংমিশ্রণ শুরু করেন।
১৯৭৩ সাল
‘শক্তি’ নামক ফিউশন ব্যান্ড গঠন করেন, যেখানে জ্যাজ এবং ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের মেলবন্ধন ঘটে। এটি জ্যাক জন ম্যাকলাফলিনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘমেয়াদি সংগীত সম্পর্কের সূচনা করে।
১৯৮০ সাল
‘মেকিং মিউজিক’ অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যা ভারতীয় সংগীত এবং পাশ্চাত্য সংগীতের মেলবন্ধনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত।
১৯৮৮ সাল
ভারত সরকারের কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা পান, যা ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার।
২০০২ সাল
পদ্মভূষণ সম্মাননা অর্জন করেন। এটি তাঁর সংগীত জগতে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়।
২০১২ সাল
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জয় করেন ‘বেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক অ্যালবাম’ বিভাগে। এটি বিশ্বজুড়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও প্রতিভার প্রমাণ।
২০২৪ সাল, ১৫ ডিসেম্বর
ওস্তাদ জাকির হোসেন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) জাকির হোসেনের পরিবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পরিবারের বিবৃতি অনুসারে, আইডিওপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিস থেকে উদ্ভূত জটিলতার কারণে ৭৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।
দেশের হাওরাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে মুহাম্মদ কাইউম বানিয়েছিলেন ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। প্রায় পাঁচ বছর ধরে নির্মাণের পর ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য জেনি। এ দলের আরেক সদস্য রোজির মতো জেনিও দলীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি মন দিয়েছেন একক ক্যারিয়ারে। নিয়মিত বিরতিতে প্রকাশ করছেন একক গান।
২০ ঘণ্টা আগেডিজে রাহাতের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে তৈরি হলো ১০০টি ফোক গান। পিয়ানো ও ডাবস্টেপের মিশেলে গানগুলোয় কণ্ঠ দিয়েছেন ১০০ জন সংগীতশিল্পী। গানগুলো গেয়েছেন মিলন মাহমুদ, পারভেজ সাজ্জাদ, মুহিন খান, তানজিনা রুমা, লুৎফর হাসান...
২০ ঘণ্টা আগে