অনলাইন ডেস্ক
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।
এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।
এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।
ফসল আবাদসহ সবকিছুতে ভূগর্ভস্থ পানিকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ফলে এখন বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর কমে গেছে। অন্যদিকে কৃষিজমিতে বেড়েছে প্রাণঘাতী কীটনাশকের ব্যবহার। গত ২০ বছরে এর মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এই দুই কারণে বরেন্দ্র অঞ্চলের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো অনুদান চায়। কিন্তু কৌশলে উন্নত বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে ঋণের ফাঁদে ফেলছে। দিচ্ছে না লস অ্যান্ড ড্যামেজের অর্থও। আজ সোমবার গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক আয়োজিত পোস্ট কপ নিয়ে আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীতে প্লাস্টিকের বিনিময়ে পাওয়া যাচ্ছে তেল, ডিম, চিনি, মুরগি, মাছসহ আরও অনেক পণ্য। আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) নগরীর কর্ণফুলী নদীর পাড়ে বাকলিয়া স্টেডিয়ামে প্লাস্টিকমুক্ত নগর গড়তে প্লাস্টিকের বিনিময়ে এমন ব্যতিক্রমী বাজার প্রকল্প চালু করেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। এক বছর
১০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ আজ প্রায় ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছে গেছে। বায়ুদূষণের তালিকাতেও এক ধাপ এগিয়েছে এ শহর। বাতাসে যে দূষণ রয়েছে, তা সুস্থ মানুষের জন্যও অনেক ক্ষতিকর। কোনো শহরের বায়ুমান ৩০০ হলেই সেখানকার বাতাস দুর্যোগপূর্ণ ধরা হয়। সেখানে আজ ঢাকার বায়ুমান ২৯২। আর বায়ুমান ৫১৩ নিয়ে ভয়াবহ দূষণ ভারতের দিল্লিতে...
১ দিন আগে