অনলাইন ডেস্ক
বনের বৃক্ষনিধন প্রতিরোধে ব্যয় বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দেওয়ার একদিন পরই পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বাজেট কমালেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো।
গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জলবায়ু সম্মেলনে বলসোনারো পরিবেশ রক্ষার জন্য অর্থ বরাদ্দ দ্বিগুণ করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে অবৈধ বন উজাড় বন্ধের প্রতিশ্রুতি দেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার তার স্বাক্ষরিত বাজেটে জলবায়ু সম্মেলনের প্রতিশ্রুতি বা কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পরিবেশে রক্ষায় কোনো প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। উল্টো তিনি পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে বাজেট কমানোর প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন।
সমালোচকরা বলছেন, বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্টের দেয়া প্রতিশ্রুতিগুলো মূলত একটি সম্ভাব্য বিতর্কিত চুক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। জানা যাচ্ছে, ব্রাজিল বিশ্বের বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট অ্যামাজন এবং অন্যান্য অঞ্চলের বন রক্ষার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
২০২১ সালের ফেডারেল বাজেটে পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং এটির আয়ত্তাধীন সংস্থাগুলোর জন্য ২ দশমিক ১ বিলিয়ন রেইস (৩৮০ মিলিয়ন ডলার) বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ২০২০ সালে এই মন্ত্রণালয়ের বাজেট ছিল প্রায় ৩ বিলিয়ন রেইস।
এ ব্যাপারে পরিবেশমন্ত্রী রিকার্দো সেলোস বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উদ্যোগে আয়োজিত ভার্চুয়াল জলবায়ু সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বলসোনারো যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা বাস্তবায়নের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে।
ব্রাজিলে মূলত কৃষিপণ্য ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত প্রভাবশালী। আর তারাই প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর বড় সমর্থক। এই ব্যবসায়ীরা পরিবেশ নীতির কড়া সমালোচক। ডানপন্থী নেতারা অ্যামাজননে কৃষি এবং খনি সম্প্রসারণে ব্যাপক প্রণোদনা দেওয়ার পক্ষে। তাদের চাপেই পরিবেশ রক্ষার আইনগুলো স্থগিত হয়ে গেছে।
বনের বৃক্ষনিধন প্রতিরোধে ব্যয় বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দেওয়ার একদিন পরই পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বাজেট কমালেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো।
গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জলবায়ু সম্মেলনে বলসোনারো পরিবেশ রক্ষার জন্য অর্থ বরাদ্দ দ্বিগুণ করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে অবৈধ বন উজাড় বন্ধের প্রতিশ্রুতি দেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার তার স্বাক্ষরিত বাজেটে জলবায়ু সম্মেলনের প্রতিশ্রুতি বা কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পরিবেশে রক্ষায় কোনো প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। উল্টো তিনি পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে বাজেট কমানোর প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন।
সমালোচকরা বলছেন, বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্টের দেয়া প্রতিশ্রুতিগুলো মূলত একটি সম্ভাব্য বিতর্কিত চুক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। জানা যাচ্ছে, ব্রাজিল বিশ্বের বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট অ্যামাজন এবং অন্যান্য অঞ্চলের বন রক্ষার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
২০২১ সালের ফেডারেল বাজেটে পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং এটির আয়ত্তাধীন সংস্থাগুলোর জন্য ২ দশমিক ১ বিলিয়ন রেইস (৩৮০ মিলিয়ন ডলার) বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ২০২০ সালে এই মন্ত্রণালয়ের বাজেট ছিল প্রায় ৩ বিলিয়ন রেইস।
এ ব্যাপারে পরিবেশমন্ত্রী রিকার্দো সেলোস বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উদ্যোগে আয়োজিত ভার্চুয়াল জলবায়ু সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বলসোনারো যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা বাস্তবায়নের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে।
ব্রাজিলে মূলত কৃষিপণ্য ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত প্রভাবশালী। আর তারাই প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর বড় সমর্থক। এই ব্যবসায়ীরা পরিবেশ নীতির কড়া সমালোচক। ডানপন্থী নেতারা অ্যামাজননে কৃষি এবং খনি সম্প্রসারণে ব্যাপক প্রণোদনা দেওয়ার পক্ষে। তাদের চাপেই পরিবেশ রক্ষার আইনগুলো স্থগিত হয়ে গেছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৫ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ দিন আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২ দিন আগে