ঢাবি প্রতিনিধি
পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
২ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে