ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
শিশুসন্তানের ভাষা বিকাশের ওপর মায়েদের স্মার্টফোন আসক্তির প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। গত বুধবার (২৬ জুন) ‘চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট’ নামের গবেষণা সাময়িকীতে সেটি প্রকাশিত হয়েছে। এর সূত্র ধরে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল গত ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে দেশের একাধিক সংবাদমাধ্যমও খবর ছাপিয়েছে। এসব খবরে গবেষণাটিকে সূত্র ধরে সংবাদমাধ্যমগুলো দাবি করেছে, ‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তানরা কথা বলে কম’।
এমন দাবিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করা সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে আছে প্রথম আলো (ইনস্টাগ্রাম, এক্স), চ্যানেল ২৪, ঢাকা ট্রিবিউন, দৈনিক আমাদের সময়, সংবাদ প্রকাশ, দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, গবেষণাটির বরাত দিয়ে ভুল তথ্য ছাপিয়েছে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো। দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ডেইলি মেইলে গত ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সংগ্রহ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েরা সন্তানের সঙ্গে কম কথা বলে, ফলে সন্তানের ভাষার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে: গবেষণা’ শিরোনামের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, মায়েদের ফোনে আসক্তি শিশু সন্তানের ভাষা বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। গবেষকেরা দেখেছেন, এমন মায়েরা ফোন ব্যবহার করার সময় তাদের সন্তানদের সঙ্গে ২৬ শতাংশ কম কথা বলে।
যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ১৬ জন মা এবং তাঁদের শিশু সন্তানদের নমুনা হিসেবে নেন। এই শিশুদের গড় বয়স ছিল ৪ মাস এবং গবেষণার ডেটা সংগ্রহের জন্য তাদেরকে ছোট অডিও রেকর্ডার পরানো হয়। তাঁদের মায়েদের ফোনের ব্যবহার স্মার্টফোন লগের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এভাবে মা ও শিশুসন্তানের এক সপ্তাহের আচরণের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হয়।
বিশ্লেষণে দেখা যায়, স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েরা তাঁদের শিশু সন্তানের সঙ্গে ১৬ শতাংশ কম কথা বলেন। আর যে মায়েরা এক বা দুই মিনিট পরপর ফোন ব্যবহার করেন, তাঁরা দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারকারী মায়েদের তুলনায় শিশুসন্তানের সঙ্গে ২৬ শতাংশ কম কথা বলেন।
গবেষণা দলের সদস্য অধ্যাপক কায়া দে বারবারো ডেইলি মেইল অনলাইনকে বলেন, যেসব মায়েরা দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারের পরিবর্তে এক থেকে তিন মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করেন, তাঁরা তাঁদের সন্তানের সঙ্গে অনেক কম কথা বলে। এর কারণ হচ্ছে, যখন কেউ দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহার করেন, তখন তিনি মূলত ফোনে কথা বলা বা ভিডিও চ্যাটে ব্যস্ত থাকেন। যেখানে কথা বলার সুযোগ বেশি থাকে। কিন্তু স্বল্প সময়ে ফোন ব্যবহারের এমন সুযোগ থাকে না।
অধ্যাপক দে বারবারো এবং গবেষণা দলটির আরেকজন গবেষক ড. মিরিয়াম মিখেলসন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শিশু যত্নের সময় ফোনের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে বাদ দেওয়া অসম্ভব, এটি বাস্তবসম্মতও নয়। নতুন অভিভাবকদের প্রতি পরামর্শ হল, তাদের সন্তানের যত্নে ফোনের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
ডেইলি মেইলের পুরো প্রতিবেদনটির কোথাও মায়েদের স্মার্টফোনের আসক্তির কারণে বাচ্চারা কথা কম বলে— এমন তথ্যের উল্লেখ নেই। বরং এতে বলা হয়েছে, নতুন মায়েদের ফোনে আসক্তি তাদের সন্তানের ভাষা বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
দেশীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর শিরোনাম ও প্রতিবেদনে কি আছে
জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ডেইলি মেইলের সূত্রে গত সোমবার (১ জুলাই) গবেষণাটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল, ‘মায়ের স্মার্টফোন আসক্তি থাকলে সন্তান কথা কম বলে’।
অবশ্য পরে সংশোধন করে ‘মায়ের স্মার্টফোন আসক্তি থাকলে শিশুর ভাষার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে’ এই শিরোনাম দেয় সংবাদমাধ্যমটি। তবে ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম ও এক্স অ্যাকাউন্টে আগের শিরোনামে পোস্ট করা ফটোকার্ড আজ বুধবার (৩ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টা বাজেও পাওয়া যায়।
বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম চ্যানেল ২৪ একইদিনে প্রতিবেদনটি নিজেদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে পোস্ট করে। তাদের শিরোনাম—‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তান কথা বলে কম: গবেষণা’। প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ‘যেসব মা স্মার্টফোনে আসক্ত, তাদের শিশুসন্তানের ভাষা ঠিকমতো বিকশিত হয় না। ফলে তারা কথা কম বলে।’ প্রায় একই তথ্য দিয়েছে দৈনিক আমাদের সময়, ঢাকা ট্রিবিউন ও দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ প্রকাশের শিরোনামটি ঠিক থাকলেও তাদের প্রতিবেদনের ভেতরে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘যেসব মা স্মার্টফোনে আসক্ত, তাদের শিশুর ভাষা ঠিকমতো বিকশিত হচ্ছে না। এসব শিশুদের মধ্যে কথা কম বলার প্রবণতা দেখা দেয়।’
যদিও ইতিমধ্যে এটি স্পষ্ট যে, অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের গবেষণাটির ফলাফলে স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তানেরা কম কথা বলে-এমন কোনো তথ্যের উল্লেখ নেই। অর্থাৎ গবেষণার ফলাফলটিকে দেশীয় সংবাদমাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
শিশুসন্তানের ভাষা বিকাশের ওপর মায়েদের স্মার্টফোন আসক্তির প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। গত বুধবার (২৬ জুন) ‘চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট’ নামের গবেষণা সাময়িকীতে সেটি প্রকাশিত হয়েছে। এর সূত্র ধরে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল গত ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে দেশের একাধিক সংবাদমাধ্যমও খবর ছাপিয়েছে। এসব খবরে গবেষণাটিকে সূত্র ধরে সংবাদমাধ্যমগুলো দাবি করেছে, ‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তানরা কথা বলে কম’।
এমন দাবিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করা সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে আছে প্রথম আলো (ইনস্টাগ্রাম, এক্স), চ্যানেল ২৪, ঢাকা ট্রিবিউন, দৈনিক আমাদের সময়, সংবাদ প্রকাশ, দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, গবেষণাটির বরাত দিয়ে ভুল তথ্য ছাপিয়েছে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো। দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ডেইলি মেইলে গত ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সংগ্রহ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েরা সন্তানের সঙ্গে কম কথা বলে, ফলে সন্তানের ভাষার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে: গবেষণা’ শিরোনামের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, মায়েদের ফোনে আসক্তি শিশু সন্তানের ভাষা বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। গবেষকেরা দেখেছেন, এমন মায়েরা ফোন ব্যবহার করার সময় তাদের সন্তানদের সঙ্গে ২৬ শতাংশ কম কথা বলে।
যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ১৬ জন মা এবং তাঁদের শিশু সন্তানদের নমুনা হিসেবে নেন। এই শিশুদের গড় বয়স ছিল ৪ মাস এবং গবেষণার ডেটা সংগ্রহের জন্য তাদেরকে ছোট অডিও রেকর্ডার পরানো হয়। তাঁদের মায়েদের ফোনের ব্যবহার স্মার্টফোন লগের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এভাবে মা ও শিশুসন্তানের এক সপ্তাহের আচরণের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হয়।
বিশ্লেষণে দেখা যায়, স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েরা তাঁদের শিশু সন্তানের সঙ্গে ১৬ শতাংশ কম কথা বলেন। আর যে মায়েরা এক বা দুই মিনিট পরপর ফোন ব্যবহার করেন, তাঁরা দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারকারী মায়েদের তুলনায় শিশুসন্তানের সঙ্গে ২৬ শতাংশ কম কথা বলেন।
গবেষণা দলের সদস্য অধ্যাপক কায়া দে বারবারো ডেইলি মেইল অনলাইনকে বলেন, যেসব মায়েরা দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারের পরিবর্তে এক থেকে তিন মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করেন, তাঁরা তাঁদের সন্তানের সঙ্গে অনেক কম কথা বলে। এর কারণ হচ্ছে, যখন কেউ দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহার করেন, তখন তিনি মূলত ফোনে কথা বলা বা ভিডিও চ্যাটে ব্যস্ত থাকেন। যেখানে কথা বলার সুযোগ বেশি থাকে। কিন্তু স্বল্প সময়ে ফোন ব্যবহারের এমন সুযোগ থাকে না।
অধ্যাপক দে বারবারো এবং গবেষণা দলটির আরেকজন গবেষক ড. মিরিয়াম মিখেলসন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শিশু যত্নের সময় ফোনের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে বাদ দেওয়া অসম্ভব, এটি বাস্তবসম্মতও নয়। নতুন অভিভাবকদের প্রতি পরামর্শ হল, তাদের সন্তানের যত্নে ফোনের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
ডেইলি মেইলের পুরো প্রতিবেদনটির কোথাও মায়েদের স্মার্টফোনের আসক্তির কারণে বাচ্চারা কথা কম বলে— এমন তথ্যের উল্লেখ নেই। বরং এতে বলা হয়েছে, নতুন মায়েদের ফোনে আসক্তি তাদের সন্তানের ভাষা বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
দেশীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর শিরোনাম ও প্রতিবেদনে কি আছে
জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ডেইলি মেইলের সূত্রে গত সোমবার (১ জুলাই) গবেষণাটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল, ‘মায়ের স্মার্টফোন আসক্তি থাকলে সন্তান কথা কম বলে’।
অবশ্য পরে সংশোধন করে ‘মায়ের স্মার্টফোন আসক্তি থাকলে শিশুর ভাষার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে’ এই শিরোনাম দেয় সংবাদমাধ্যমটি। তবে ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম ও এক্স অ্যাকাউন্টে আগের শিরোনামে পোস্ট করা ফটোকার্ড আজ বুধবার (৩ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টা বাজেও পাওয়া যায়।
বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম চ্যানেল ২৪ একইদিনে প্রতিবেদনটি নিজেদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে পোস্ট করে। তাদের শিরোনাম—‘স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তান কথা বলে কম: গবেষণা’। প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ‘যেসব মা স্মার্টফোনে আসক্ত, তাদের শিশুসন্তানের ভাষা ঠিকমতো বিকশিত হয় না। ফলে তারা কথা কম বলে।’ প্রায় একই তথ্য দিয়েছে দৈনিক আমাদের সময়, ঢাকা ট্রিবিউন ও দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ প্রকাশের শিরোনামটি ঠিক থাকলেও তাদের প্রতিবেদনের ভেতরে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘যেসব মা স্মার্টফোনে আসক্ত, তাদের শিশুর ভাষা ঠিকমতো বিকশিত হচ্ছে না। এসব শিশুদের মধ্যে কথা কম বলার প্রবণতা দেখা দেয়।’
যদিও ইতিমধ্যে এটি স্পষ্ট যে, অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের গবেষণাটির ফলাফলে স্মার্টফোনে আসক্ত মায়েদের সন্তানেরা কম কথা বলে-এমন কোনো তথ্যের উল্লেখ নেই। অর্থাৎ গবেষণার ফলাফলটিকে দেশীয় সংবাদমাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
প্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
১৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
২ দিন আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
২ দিন আগে