ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন দাবি করে একটি ছবি শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে খালেদা জিয়াকে কনের সাজে থাকা এক নারীর সঙ্গে দেখা যাচ্ছে। ১৬ সেকেন্ডের ভিডিওটির ওপরে লেখা রয়েছে, শেখ হাসিনার বিয়েতে খালেদা জিয়া। দেশের দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যকার একসময়ের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথাও স্মরণ করা হয়েছে।
১২ জানুয়ারি পোস্ট করা ভিডিওটি আজ রোববার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ৪ লাখের বেশি বার দেখা হয়েছে। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও রিল ও পোস্ট আকারে একই দাবিতে প্রচার হতে দেখা গেছে।
ছবিতে কনের সাজে ওই নারী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি না, তা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ফেসবুকে ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আরও তিনটি ছবির সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। ছবিটিতে সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ, মিতুয়া খান (Mitua khan) ও শিরিন সুলতানা (Shirin Sultana) নামে দুজন নারীকে ট্যাগ করেছেন।
ছবি তিনটি পোস্ট করে সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালি অতীত, রণাঙ্গনের অতন্দ্র প্রহরী, শহীদ জিয়া’র আদর্শের সূর্য সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল নেত্রী। বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ‘রুখসানা খানম মিতুয়া’ আপা। আজ Mitua আপার জন্মদিন ‘শুভ কামনায় শুভ জন্মদিন’ আপা। শুভ হোক আগামীর পথচলা, শুভ হোক সবকিছু।’
এই পোস্টের সূত্রে মিতুয়া খানের ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে ২০১৭ সালের ১৫ আগস্ট তাঁর নিজের করা একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে তিনি লেখেন, ‘ছিলাম, আছি, থাকব---------শুভ জন্মদিন প্রিয় দেশনেত্রী।’
পোস্টটিতে ভাইরাল ছবিটি ছাড়াও একই নারীর কনেসাজে একাধিক আরও ছবি ছিল। ছবিগুলোর সঙ্গে মিতুয়া খানের অন্যান্য ছবির মিল রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে আরও নিশ্চিত হওয়া যায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘লাইফ অব শেখ হাসিনা, দ্য ডটার অব ডেমোক্রেসি’ নামের পুস্তিকা থেকে পাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের ছবি থেকে। ভাইরাল বিয়ের ছবিটির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের বলে দাবি করা এ ছবির কোনো মিল নেই।
মিতুয়া খানের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, তাঁর পুরো নাম রুখসানা খানম মিতুয়া। তিনি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক ছাত্রনেত্রী।
উল্লেখ্য, ১৯৬৮ সালে পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর ১৯৬০ সালের আগস্টে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিয়ে হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন দাবি করে একটি ছবি শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে খালেদা জিয়াকে কনের সাজে থাকা এক নারীর সঙ্গে দেখা যাচ্ছে। ১৬ সেকেন্ডের ভিডিওটির ওপরে লেখা রয়েছে, শেখ হাসিনার বিয়েতে খালেদা জিয়া। দেশের দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যকার একসময়ের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথাও স্মরণ করা হয়েছে।
১২ জানুয়ারি পোস্ট করা ভিডিওটি আজ রোববার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ৪ লাখের বেশি বার দেখা হয়েছে। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও রিল ও পোস্ট আকারে একই দাবিতে প্রচার হতে দেখা গেছে।
ছবিতে কনের সাজে ওই নারী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি না, তা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ফেসবুকে ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আরও তিনটি ছবির সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। ছবিটিতে সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ, মিতুয়া খান (Mitua khan) ও শিরিন সুলতানা (Shirin Sultana) নামে দুজন নারীকে ট্যাগ করেছেন।
ছবি তিনটি পোস্ট করে সৈয়দ ফয়সাল আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালি অতীত, রণাঙ্গনের অতন্দ্র প্রহরী, শহীদ জিয়া’র আদর্শের সূর্য সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল নেত্রী। বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ‘রুখসানা খানম মিতুয়া’ আপা। আজ Mitua আপার জন্মদিন ‘শুভ কামনায় শুভ জন্মদিন’ আপা। শুভ হোক আগামীর পথচলা, শুভ হোক সবকিছু।’
এই পোস্টের সূত্রে মিতুয়া খানের ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে ২০১৭ সালের ১৫ আগস্ট তাঁর নিজের করা একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে তিনি লেখেন, ‘ছিলাম, আছি, থাকব---------শুভ জন্মদিন প্রিয় দেশনেত্রী।’
পোস্টটিতে ভাইরাল ছবিটি ছাড়াও একই নারীর কনেসাজে একাধিক আরও ছবি ছিল। ছবিগুলোর সঙ্গে মিতুয়া খানের অন্যান্য ছবির মিল রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে আরও নিশ্চিত হওয়া যায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘লাইফ অব শেখ হাসিনা, দ্য ডটার অব ডেমোক্রেসি’ নামের পুস্তিকা থেকে পাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের ছবি থেকে। ভাইরাল বিয়ের ছবিটির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়ের বলে দাবি করা এ ছবির কোনো মিল নেই।
মিতুয়া খানের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, তাঁর পুরো নাম রুখসানা খানম মিতুয়া। তিনি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক ছাত্রনেত্রী।
উল্লেখ্য, ১৯৬৮ সালে পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর ১৯৬০ সালের আগস্টে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিয়ে হয়।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
১ দিন আগেরাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
১ দিন আগে