অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তানের প্রথম স্বাধীন সংবাদ চ্যানেল টলো নিউজ। মালিক সাদ মোহসেনি। আজ সোমবার তিনি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তালেবানের সমালোচক হওয়ার পরও তাঁর চ্যানেল এখনো যে অনএয়ারে আছে-এটা তাঁর কাছে কিছুটা বিস্ময়ের ব্যাপার।
তিনি বলেন, তালেবান বলেছে, তারা একটি মুক্ত স্বাধীন আফগান গণমাধ্যমের পক্ষে। কিন্তু স্বাধীন সংবাদ সংস্থাগুলো দীর্ঘমেয়াদে কীভাবে এখানে কাজ করবে সেটি এখনও স্পষ্ট নয়।
সম্প্রতি কাবুলে টলো নিউজের অফিসে ঝটিকা সফর করেছিল তালেবানরা। মোহসেনি বলেন, তাঁরা খবু সম্মান দিয়েই কথা বলেছেন এবং সেরকম আচরণ করেছেন। যদিও অফিসে প্রবেশের আগে কোম্পানির সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মীদের কাছ থেকে অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করেছিল।
মিডিয়া কোম্পানি মোবি গ্রুপের মালিকানাধীন টলো নিউজ। এই কোম্পানির চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহসেনি। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের বাধা বা বিধিনিষেধ থাকবে না এমন আশা করাটা বোকামি। প্রশ্ন হলো, মিডিয়া কতোটা স্বাধীন থাকবে। অর্থাৎ বিধিনিষেধের মাত্রাটা কেমন হবে।
মোহসেনি বলেন, আমি কিছুটা আশ্চর্য হয়েছি যে, আমরা এখনও কাজ করার অনুমতি পাচ্ছি...যদিও তারা (তালেবান) সবসময় আমাদের আশ্বস্ত করছে, তারা আফগানিস্তানে একটি মুক্ত গণমাধ্যম এবং বিশেষ করে স্থানীয় সংবাদ সংস্থাগুলোর জন্য একটি উন্মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে চায়।
‘সুতরাং, এটি বেশ আকর্ষণীয় ব্যাপার...কিন্তু আমরা এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারছি না। নিশ্চিতভাবেই, তারা মিডিয়া এবং সংবাদ সংস্থার সঙ্গে কেমন আচরণ করবে তা জানার জন্য আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’ বলেন মোহসেনি।
আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ দখলের পর গত সপ্তাহে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে তালেবান। তাদের অন্তত একটি অংশ একটি মধ্যপন্থী ও উদার ভাবমূর্তি উপস্থাপনের জন্য নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এর মধ্যে একটি হলো- বেসরকারি মিডিয়া সংস্থাগুলো কাজ করতে পারবে এবং নারীরা ঘরের বাইরে কাজ ও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবে।
টলো নিউজে সম্প্রতি একজন নারী সাংবাদিকের সঙ্গে তালেবান কর্মকর্তার সাক্ষাৎকারের ছবি সেই প্রতিশ্রুতির সত্যতা নিশ্চিত করছে। যদিও একাধিক ঘটনায় এর বিপরীত চিত্রের ইঙ্গিতও মিলছে।
টলো নিউজের সাংবাদিক শবনম দৌরান। তিনি আফগানিস্তানে বেশ সুপরিচিত মুখ। গত সপ্তাহে জানান, তাঁকে টিভি স্টেশনে কাজ করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রেডিও টেলিভিশন আফগানিস্তানের একজন উপস্থাপক সাহার নাসারিকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সংবাদ সংগ্রহের সময় তালেবানরা তাঁর ক্যামেরা কেড়ে নেয় এবং এক সহকর্মীকে মারধর করে।
জার্মান রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচার মাধ্যম ডয়চে ভেলে গত সপ্তাহে জানায়, তালেবান যোদ্ধারা তাদের সাংবাদিককে খুঁজে না পেয়ে তাঁর এক আত্মীয়কে হত্যা করেছে।
এই ঘটনাগুলোকে ‘নয়া’ তালেবানের ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্ন অথবা বৈপরিত্যপূর্ণ বলা যাবে কি-না? এমন প্রশ্নে মোহসেনি বলেন, এটা এখনই নিশ্চিত করে বলা মুশকিল।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আমাদের ‘আসল’ তালেবানের ক্ষমতা দণ্ড হাতে নেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে...দেখা যাক, কে বেশি প্রভাবশালী হতে চলেছে। তালেবানের বিভিন্ন গোষ্ঠী আছে...কিছু মধ্যপন্থী এবং বাস্তববাদী এবং অন্যরা খুব কঠোর। কেউ কেউ বোঝে যে তাদের মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে হবে, অন্যদের মনে একটি ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ আফগানিস্তানের স্বপ্ন থেকে যেতে পারে।
তালেবানের অভ্যন্তরীণ বিভক্তির বিষয়টি বুঝতে পরিবর্তিত সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির দিকেও ইঙ্গিত করেন মোহসেনি। তিনি বলেন, তরুণ আফগানরা, সে তালেবান হোক বা না হোক, যারা সামাজিক মাধ্যম এবং হোয়াটসঅ্যাপের দ্বারা প্রভাবিত, তারা জানে যে, দুনিয়াটা এখন অনেক বড়।
‘...মনে রাখতে হবে ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকের (যখন তালেবান সর্বশেষ ক্ষমতায় ছিল) তুলনায় এখন বিশ্ব অনেক বদলে গেছে। মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় অভ্যস্ত...এবং এটি উভয় পক্ষের জন্যই প্রযোজ্য। তালেবানরা এখন হয়তো এই পরিবর্তনগুলো সম্পর্কে সচেতন...বুঝতে পারে যে তাদের বাইরের বিশ্বের সঙ্গেও সম্পৃক্ত থাকতে হবে।’ যোগ করেন মোহসেনি।
মোহসেনি এটাও জানান যে, তাঁর চ্যানেলটি নিউজ প্রোগ্রামে কোনো পরিবর্তন আনেনি। প্রাথমিকভাবে বিনোদনের কিছু বিষয়বস্তু সেন্সর করেছে। সেগুলোর কিছু আবার এরই মধ্যে চালু হয়েছে।
তালেবান গণমাধ্যমগুলোকে সতর্ক করেছে যে, কনটেন্টের বিষয়বস্তু ‘শরিয়া আইন অনুসারে’ হতে হবে এবং ‘জাতীয় নিরাপত্তায়’ বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এমন হওয়া যাবে না।
মোহসেনি এ ব্যাপারে বলেন, যদি প্রশ্ন করা হয় যে, কনটেন্ট শরিয়া আইন অনুযায়ী হলো কি-না...এটা কে ব্যাখ্যা করবে? ‘জাতীয় স্বার্থ’ বলতে কী বুঝায়? আমাদের পূর্ববর্তী সরকারগুলোরও (গনি এবং কারজাই সরকার) একই সমস্যা ছিল। ‘জাতীয় স্বার্থকে’ নিজস্ব বয়ান অনুসারে সংজ্ঞায়িত করা খুব সহজ।
তিনি বলেন, আমরা পুরো বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে চাই...এবং দৈনিক ভিত্তিতে পুনর্মূল্যায়ন করছি। কিছু আশা-ভরসা তো আছেই- তালিবান ২.০ (কোন গোষ্ঠী ক্ষমতায় আসছে সেটির ওপর নির্ভর করছে) প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এমন একটি সরকার গঠন করবে যা মানবাধিকার রক্ষা করবে, বিশেষ করে নারীদের অধিকার নিশ্চিত হবে এমন ভরসা পাওয়ার শর্ত তৈরি হয়েছে। তবে যাইহোক, দেশে হোক আর দেশের বাইরে থেকে হোক আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যাবো।
আফগানিস্তানের প্রথম স্বাধীন সংবাদ চ্যানেল টলো নিউজ। মালিক সাদ মোহসেনি। আজ সোমবার তিনি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তালেবানের সমালোচক হওয়ার পরও তাঁর চ্যানেল এখনো যে অনএয়ারে আছে-এটা তাঁর কাছে কিছুটা বিস্ময়ের ব্যাপার।
তিনি বলেন, তালেবান বলেছে, তারা একটি মুক্ত স্বাধীন আফগান গণমাধ্যমের পক্ষে। কিন্তু স্বাধীন সংবাদ সংস্থাগুলো দীর্ঘমেয়াদে কীভাবে এখানে কাজ করবে সেটি এখনও স্পষ্ট নয়।
সম্প্রতি কাবুলে টলো নিউজের অফিসে ঝটিকা সফর করেছিল তালেবানরা। মোহসেনি বলেন, তাঁরা খবু সম্মান দিয়েই কথা বলেছেন এবং সেরকম আচরণ করেছেন। যদিও অফিসে প্রবেশের আগে কোম্পানির সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মীদের কাছ থেকে অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করেছিল।
মিডিয়া কোম্পানি মোবি গ্রুপের মালিকানাধীন টলো নিউজ। এই কোম্পানির চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহসেনি। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের বাধা বা বিধিনিষেধ থাকবে না এমন আশা করাটা বোকামি। প্রশ্ন হলো, মিডিয়া কতোটা স্বাধীন থাকবে। অর্থাৎ বিধিনিষেধের মাত্রাটা কেমন হবে।
মোহসেনি বলেন, আমি কিছুটা আশ্চর্য হয়েছি যে, আমরা এখনও কাজ করার অনুমতি পাচ্ছি...যদিও তারা (তালেবান) সবসময় আমাদের আশ্বস্ত করছে, তারা আফগানিস্তানে একটি মুক্ত গণমাধ্যম এবং বিশেষ করে স্থানীয় সংবাদ সংস্থাগুলোর জন্য একটি উন্মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে চায়।
‘সুতরাং, এটি বেশ আকর্ষণীয় ব্যাপার...কিন্তু আমরা এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারছি না। নিশ্চিতভাবেই, তারা মিডিয়া এবং সংবাদ সংস্থার সঙ্গে কেমন আচরণ করবে তা জানার জন্য আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’ বলেন মোহসেনি।
আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ দখলের পর গত সপ্তাহে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে তালেবান। তাদের অন্তত একটি অংশ একটি মধ্যপন্থী ও উদার ভাবমূর্তি উপস্থাপনের জন্য নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এর মধ্যে একটি হলো- বেসরকারি মিডিয়া সংস্থাগুলো কাজ করতে পারবে এবং নারীরা ঘরের বাইরে কাজ ও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবে।
টলো নিউজে সম্প্রতি একজন নারী সাংবাদিকের সঙ্গে তালেবান কর্মকর্তার সাক্ষাৎকারের ছবি সেই প্রতিশ্রুতির সত্যতা নিশ্চিত করছে। যদিও একাধিক ঘটনায় এর বিপরীত চিত্রের ইঙ্গিতও মিলছে।
টলো নিউজের সাংবাদিক শবনম দৌরান। তিনি আফগানিস্তানে বেশ সুপরিচিত মুখ। গত সপ্তাহে জানান, তাঁকে টিভি স্টেশনে কাজ করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রেডিও টেলিভিশন আফগানিস্তানের একজন উপস্থাপক সাহার নাসারিকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সংবাদ সংগ্রহের সময় তালেবানরা তাঁর ক্যামেরা কেড়ে নেয় এবং এক সহকর্মীকে মারধর করে।
জার্মান রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচার মাধ্যম ডয়চে ভেলে গত সপ্তাহে জানায়, তালেবান যোদ্ধারা তাদের সাংবাদিককে খুঁজে না পেয়ে তাঁর এক আত্মীয়কে হত্যা করেছে।
এই ঘটনাগুলোকে ‘নয়া’ তালেবানের ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্ন অথবা বৈপরিত্যপূর্ণ বলা যাবে কি-না? এমন প্রশ্নে মোহসেনি বলেন, এটা এখনই নিশ্চিত করে বলা মুশকিল।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আমাদের ‘আসল’ তালেবানের ক্ষমতা দণ্ড হাতে নেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে...দেখা যাক, কে বেশি প্রভাবশালী হতে চলেছে। তালেবানের বিভিন্ন গোষ্ঠী আছে...কিছু মধ্যপন্থী এবং বাস্তববাদী এবং অন্যরা খুব কঠোর। কেউ কেউ বোঝে যে তাদের মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে হবে, অন্যদের মনে একটি ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ আফগানিস্তানের স্বপ্ন থেকে যেতে পারে।
তালেবানের অভ্যন্তরীণ বিভক্তির বিষয়টি বুঝতে পরিবর্তিত সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির দিকেও ইঙ্গিত করেন মোহসেনি। তিনি বলেন, তরুণ আফগানরা, সে তালেবান হোক বা না হোক, যারা সামাজিক মাধ্যম এবং হোয়াটসঅ্যাপের দ্বারা প্রভাবিত, তারা জানে যে, দুনিয়াটা এখন অনেক বড়।
‘...মনে রাখতে হবে ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকের (যখন তালেবান সর্বশেষ ক্ষমতায় ছিল) তুলনায় এখন বিশ্ব অনেক বদলে গেছে। মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় অভ্যস্ত...এবং এটি উভয় পক্ষের জন্যই প্রযোজ্য। তালেবানরা এখন হয়তো এই পরিবর্তনগুলো সম্পর্কে সচেতন...বুঝতে পারে যে তাদের বাইরের বিশ্বের সঙ্গেও সম্পৃক্ত থাকতে হবে।’ যোগ করেন মোহসেনি।
মোহসেনি এটাও জানান যে, তাঁর চ্যানেলটি নিউজ প্রোগ্রামে কোনো পরিবর্তন আনেনি। প্রাথমিকভাবে বিনোদনের কিছু বিষয়বস্তু সেন্সর করেছে। সেগুলোর কিছু আবার এরই মধ্যে চালু হয়েছে।
তালেবান গণমাধ্যমগুলোকে সতর্ক করেছে যে, কনটেন্টের বিষয়বস্তু ‘শরিয়া আইন অনুসারে’ হতে হবে এবং ‘জাতীয় নিরাপত্তায়’ বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এমন হওয়া যাবে না।
মোহসেনি এ ব্যাপারে বলেন, যদি প্রশ্ন করা হয় যে, কনটেন্ট শরিয়া আইন অনুযায়ী হলো কি-না...এটা কে ব্যাখ্যা করবে? ‘জাতীয় স্বার্থ’ বলতে কী বুঝায়? আমাদের পূর্ববর্তী সরকারগুলোরও (গনি এবং কারজাই সরকার) একই সমস্যা ছিল। ‘জাতীয় স্বার্থকে’ নিজস্ব বয়ান অনুসারে সংজ্ঞায়িত করা খুব সহজ।
তিনি বলেন, আমরা পুরো বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে চাই...এবং দৈনিক ভিত্তিতে পুনর্মূল্যায়ন করছি। কিছু আশা-ভরসা তো আছেই- তালিবান ২.০ (কোন গোষ্ঠী ক্ষমতায় আসছে সেটির ওপর নির্ভর করছে) প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এমন একটি সরকার গঠন করবে যা মানবাধিকার রক্ষা করবে, বিশেষ করে নারীদের অধিকার নিশ্চিত হবে এমন ভরসা পাওয়ার শর্ত তৈরি হয়েছে। তবে যাইহোক, দেশে হোক আর দেশের বাইরে থেকে হোক আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যাবো।
দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১৩ মিনিট আগেপ্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। সর্বশেষ কৃষিমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন দীর্ঘদিনের সহকর্মী ব্রুক রোলিন্সকে। অর্থাৎ ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে প্রবেশের আগে ১৫ সদস্য নিয়ে ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভা জন্য চূড়ান্ত করে ফেলেছেন।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে তাঁর সমর্থকেরা পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বড় জমায়াতের প্রস্তুতি নিয়েছে। তবে এই মিছিল ঠেকাতে মরিয়া এখন দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার। এ জন্য ইসলামাবাদে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি শহরের বেশ কয়েকটি এলাকায় মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেতীব্র ঝড়ের মধ্যে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে লন্ডনে বিমান অবতরণ করে প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন সৌদি পতাকাবাহী সৌদিয়া এয়ারলাইনসের এক পাইলট। সোমবার গালফ নিউজ জানিয়েছে, ব্রিটেনে আঘাত হানা শক্তিশালী স্টর্ম বার্ট ঝড়ে ভারী তুষার ও বৃষ্টিপাত এবং প্রবল বাতাসের সৃষ্টি হয়েছিল। এই ঝড় যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও বড় ধরনের বিশৃঙ্খল
৪ ঘণ্টা আগে