অনলাইন ডেস্ক
গত সেপ্টেম্বরে জি-২০ সম্মেলনের পরপরই ভারত থেকে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে হ্যানয়ে থেমেছিলেন বাইডেন। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র-ভিয়েতনাম সম্পর্কের কৌশলগত মাত্রা নিয়ে আলোচনা হয়। এবার সেই ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। এই সফর যে হ্যানয়ে ওয়াশিংটনের প্রভাব কমানো এবং ভিয়েতনাম-চীনের অম্ল-মধুর সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ রাখছেন না বিশ্লেষকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ মঙ্গলবার দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভিয়েতনামে পৌঁছেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। বাইডেনের সফরের ঠিক তিন মাস পর হ্যানয়ে গেলেন চীনের প্রেসিডেন্ট। এর প্রায় ছয় বছর আগে ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছিলেন সি।
চীনের সঙ্গে ভিয়েতনামের পুরোনো সম্পর্ক থাকলেও দুই দেশের মধ্যে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। এই দ্বন্দ্বও শত বছরেরও বেশি পুরোনো। তবে সি চিনপিংয়ের এই সফরে দুই দেশের মধ্যে মতপার্থক্য দূর করার বিষয়টি আলোচিত হতে পারে। এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন সি।
ভিয়েতনামের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত একটি পত্রিকায় লিখিত এক নিবন্ধে সি চিনপিং বলেছেন, ‘এশিয়ার ভবিষ্যৎ এশীয়দের হাতেই নির্ধারিত হবে, অন্য কারও হাতে নয়।’ এ থেকে ইঙ্গিত স্পষ্ট যে, সি ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাধান্য দেখতে চান না। তিনি আরও লেখেন, ‘দুই দেশের মধ্যে একটি সাধারণ ভ্রাতৃত্ববোধ গড়ে তোলা হলে তার কৌশলগত গুরুত্ব হবে তাৎপর্যপূর্ণ।’ ওই নিবন্ধে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে বিশ্বজুড়ে ‘হেজিমনি’ প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা থেকে দূরে থাকার ব্যাপারেও সতর্ক করেন।
ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক যে মাত্রায় রয়েছে, চীন-ভিয়েতনাম সম্পর্ক তার চেয়েও অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় বেইজিং। এ লক্ষ্যে ভিয়েতনামের সঙ্গে ডজনখানেক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করতে চায় চীন। ভিয়েতনামের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম তোই তে চীনা রাষ্ট্রদূত শং বোয়ের বরাত দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছে।
এসব চুক্তির মধ্যে ভিয়েতনামে রেল লিংক চালু, বিভিন্ন বৃত্তি দেওয়া, ভিয়েতনাম-চীন যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নতকরণ, ভিয়েতনামের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ চেইন সমন্বিত ও উন্নতকরণসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। এর বাইরে বেইজিং ভিয়েতনামকে চীনের ডিজিটাল সিল্ক রোডে যুক্ত হওয়ার জন্যও চাপ দিতে পারে। এই ডিজিটাল সিল্ক রুটের অধীনে ভিয়েতনামের সঙ্গে সাবমেরিন কেব্লের সংযোগ, ফাইভ জি নেটওয়ার্ক ও টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়ন নিশ্চিত করা হতে পারে।
এসবের বাইরে, সি চিনপিং ভিয়েতনামের সঙ্গে নিরাপত্তা, সংযোগ, সবুজ জ্বালানি ও বিভিন্ন বিরল মৃত্তিকা ধাতুসহ গুরুত্বপূর্ণ খনিজ বিষয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা করতে পারে। উল্লেখ্য, ভিয়েতনামকে চীনের পরপরই দ্বিতীয় বৃহত্তম বিরল খনিজের মজুতকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে জি-২০ সম্মেলনের পরপরই ভারত থেকে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে হ্যানয়ে থেমেছিলেন বাইডেন। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র-ভিয়েতনাম সম্পর্কের কৌশলগত মাত্রা নিয়ে আলোচনা হয়। এবার সেই ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। এই সফর যে হ্যানয়ে ওয়াশিংটনের প্রভাব কমানো এবং ভিয়েতনাম-চীনের অম্ল-মধুর সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ রাখছেন না বিশ্লেষকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ মঙ্গলবার দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভিয়েতনামে পৌঁছেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। বাইডেনের সফরের ঠিক তিন মাস পর হ্যানয়ে গেলেন চীনের প্রেসিডেন্ট। এর প্রায় ছয় বছর আগে ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছিলেন সি।
চীনের সঙ্গে ভিয়েতনামের পুরোনো সম্পর্ক থাকলেও দুই দেশের মধ্যে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। এই দ্বন্দ্বও শত বছরেরও বেশি পুরোনো। তবে সি চিনপিংয়ের এই সফরে দুই দেশের মধ্যে মতপার্থক্য দূর করার বিষয়টি আলোচিত হতে পারে। এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন সি।
ভিয়েতনামের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত একটি পত্রিকায় লিখিত এক নিবন্ধে সি চিনপিং বলেছেন, ‘এশিয়ার ভবিষ্যৎ এশীয়দের হাতেই নির্ধারিত হবে, অন্য কারও হাতে নয়।’ এ থেকে ইঙ্গিত স্পষ্ট যে, সি ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাধান্য দেখতে চান না। তিনি আরও লেখেন, ‘দুই দেশের মধ্যে একটি সাধারণ ভ্রাতৃত্ববোধ গড়ে তোলা হলে তার কৌশলগত গুরুত্ব হবে তাৎপর্যপূর্ণ।’ ওই নিবন্ধে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে বিশ্বজুড়ে ‘হেজিমনি’ প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা থেকে দূরে থাকার ব্যাপারেও সতর্ক করেন।
ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক যে মাত্রায় রয়েছে, চীন-ভিয়েতনাম সম্পর্ক তার চেয়েও অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় বেইজিং। এ লক্ষ্যে ভিয়েতনামের সঙ্গে ডজনখানেক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করতে চায় চীন। ভিয়েতনামের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম তোই তে চীনা রাষ্ট্রদূত শং বোয়ের বরাত দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছে।
এসব চুক্তির মধ্যে ভিয়েতনামে রেল লিংক চালু, বিভিন্ন বৃত্তি দেওয়া, ভিয়েতনাম-চীন যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নতকরণ, ভিয়েতনামের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ চেইন সমন্বিত ও উন্নতকরণসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। এর বাইরে বেইজিং ভিয়েতনামকে চীনের ডিজিটাল সিল্ক রোডে যুক্ত হওয়ার জন্যও চাপ দিতে পারে। এই ডিজিটাল সিল্ক রুটের অধীনে ভিয়েতনামের সঙ্গে সাবমেরিন কেব্লের সংযোগ, ফাইভ জি নেটওয়ার্ক ও টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়ন নিশ্চিত করা হতে পারে।
এসবের বাইরে, সি চিনপিং ভিয়েতনামের সঙ্গে নিরাপত্তা, সংযোগ, সবুজ জ্বালানি ও বিভিন্ন বিরল মৃত্তিকা ধাতুসহ গুরুত্বপূর্ণ খনিজ বিষয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা করতে পারে। উল্লেখ্য, ভিয়েতনামকে চীনের পরপরই দ্বিতীয় বৃহত্তম বিরল খনিজের মজুতকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভোগ্য পণ্যের বাজারে মূল্যস্ফীতি চলছে বেশ কিছু দিন হলো। বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটাই সহনীয় হয়ে এলেও দেশটির ডিমের বাজারে যেন আগুন লেগেছে। আর এই বাজার নিয়ন্ত্রণে খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় সফরে রাশিয়া গেছেন মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং। এই সফরের আগে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ৬টি জ্যান্ত হাতি উপহার দেন। বৈঠকে এই উপহার পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন পুতিন। তবে বিশ্লেষকেরা এই ‘হস্তী কূটনীতিকে’ ব্যয়বহুল প্রকল্পের কূটনীতির স্মারক হিসেবে...
২ ঘণ্টা আগেআরব বিশ্বের দেশগুলোর নেতারা ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা পুনর্গঠনের জন্য ৫৩ বিলিয়ন ডলারের একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন। ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) অধীনে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের
২ ঘণ্টা আগে‘অবৈধ বিক্ষোভ’ করবে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা, সেসব স্কুল–কলেজ–বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেডারেল তহবিল বন্ধ করবে ট্রাম্প প্রশাসন। ইসরায়েলি গণমাধ্যম দ্য জেরুজালেম পোস্ট জানিয়েছে এ তথ্য। গতকাল মঙ্গলবার নিজের সামাজিক মাধ্যম...
৩ ঘণ্টা আগে