অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে ফুটবল এক উন্মাদনার নাম। ফুটবলকে কেন্দ্র করে এই দেশগুলোতে প্রায় সময়ই বিচিত্র সব কাণ্ড ঘটে। ঠিক এমনই এক অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটল এবার চিলিতে। দেশটির একটি পরিবার তাদের সদ্য মৃত স্বজনের শেষকৃত্যানুষ্ঠান থামিয়ে খেলা দেখেছে। এই ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, মৃত স্বজনের কফিনটি পাশে রেখেই পরিবারটি প্রজেক্টরের সাহায্যে একটি বড় পর্দায় চিলি বনাম পেরুর মধ্যে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার একটি খেলা দেখছে। শুধু তাই নয়, স্বজনের কফিনটিকে তারা ফুল আর ফুটবল খেলোয়াড়দের জার্সি দিয়ে সাজিয়েছে।
কফিনটির কাছেই প্রার্থনার জন্য নির্ধারিত স্থানে একটি পোস্টারে লেখা ছিল—‘আংকেল ফেনা, আপনি আমাদের যে আনন্দময় মুহূর্ত দিয়েছেন তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা আপনাকে এবং আপনার কন্ডোরিয়ান পরিবারকে সব সময় মনে রাখব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভিডিওটি শেয়ার করেন টম ভ্যালেন্টিনো নামে এক ইনফ্লুয়েন্সার। ভিডিওটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘কোপা আমেরিকায় চিলি বনাম পেরুর ম্যাচের সময় বড় পর্দায় খেলা দেখার জন্য পরিবারটি একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বিরতি দিয়েছিল। এমনকি সৌভাগ্যের জন্য কফিনটিকে তাঁরা খেলোয়াড়দের জার্সি দিয়ে সাজিয়েছিল।’
ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। এটির নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এটা অনেকটা এমন—যেন তারা তাঁর সঙ্গে শেষ খেলা দেখছে। কফিনে ট্রফি এবং জার্সি দেখা যাচ্ছে।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আশা করব, আমি মারা যাওয়ার পর আমার পরিবারও একটি বাকেইয়ি গেমের জন্য একই কাজ করবে।’
তৃতীয়জন লিখেছেন—আমি শতভাগ নিশ্চিত, মৃত ব্যক্তি এটাই চেয়েছিলেন।
মজার একটি মন্তব্য করেছেন চতুর্থ আরেক জন। তিনি লিখেছেন, ‘ভাই যদি খেলার জন্য জেগে না ওঠেন, তবে ধরে নিতে হবে যে, তিনি সত্যিই মারা গেছেন।’
দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে ফুটবল এক উন্মাদনার নাম। ফুটবলকে কেন্দ্র করে এই দেশগুলোতে প্রায় সময়ই বিচিত্র সব কাণ্ড ঘটে। ঠিক এমনই এক অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটল এবার চিলিতে। দেশটির একটি পরিবার তাদের সদ্য মৃত স্বজনের শেষকৃত্যানুষ্ঠান থামিয়ে খেলা দেখেছে। এই ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিওতে দেখা গেছে, মৃত স্বজনের কফিনটি পাশে রেখেই পরিবারটি প্রজেক্টরের সাহায্যে একটি বড় পর্দায় চিলি বনাম পেরুর মধ্যে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার একটি খেলা দেখছে। শুধু তাই নয়, স্বজনের কফিনটিকে তারা ফুল আর ফুটবল খেলোয়াড়দের জার্সি দিয়ে সাজিয়েছে।
কফিনটির কাছেই প্রার্থনার জন্য নির্ধারিত স্থানে একটি পোস্টারে লেখা ছিল—‘আংকেল ফেনা, আপনি আমাদের যে আনন্দময় মুহূর্ত দিয়েছেন তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা আপনাকে এবং আপনার কন্ডোরিয়ান পরিবারকে সব সময় মনে রাখব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভিডিওটি শেয়ার করেন টম ভ্যালেন্টিনো নামে এক ইনফ্লুয়েন্সার। ভিডিওটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘কোপা আমেরিকায় চিলি বনাম পেরুর ম্যাচের সময় বড় পর্দায় খেলা দেখার জন্য পরিবারটি একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বিরতি দিয়েছিল। এমনকি সৌভাগ্যের জন্য কফিনটিকে তাঁরা খেলোয়াড়দের জার্সি দিয়ে সাজিয়েছিল।’
ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। এটির নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এটা অনেকটা এমন—যেন তারা তাঁর সঙ্গে শেষ খেলা দেখছে। কফিনে ট্রফি এবং জার্সি দেখা যাচ্ছে।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আশা করব, আমি মারা যাওয়ার পর আমার পরিবারও একটি বাকেইয়ি গেমের জন্য একই কাজ করবে।’
তৃতীয়জন লিখেছেন—আমি শতভাগ নিশ্চিত, মৃত ব্যক্তি এটাই চেয়েছিলেন।
মজার একটি মন্তব্য করেছেন চতুর্থ আরেক জন। তিনি লিখেছেন, ‘ভাই যদি খেলার জন্য জেগে না ওঠেন, তবে ধরে নিতে হবে যে, তিনি সত্যিই মারা গেছেন।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা দেশটির রাজনীতিবিদদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। এমনকি, ত্রিপুরার এক রাজনীতিবিদ তো ‘বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার’ও আহ্বান জানিয়েছেন। মন্তব্যটি করেছেন ত্রিপুরার দ্বিতীয় বৃহত্তম দল...
৩৯ মিনিট আগেফ্রান্সের চরম ডানপন্থী নেত্রী ও ন্যাশনাল র্যালি দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মেরিন ল পেনকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁকে
১৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৪টার দিকে সেক্টর-২০ গুরুদ্বারা চৌকের জেব্রা ক্রসিংয়ে জনপ্রিয় হরিয়ানি গানের তালে নাচছিলেন অজয় কুন্ডুর স্ত্রী জ্যোতি। সেক্টর ৩২-এর একটি মন্দিরে পূজা শেষে তিনি তার ননদ পূজার সহায়তায় এই রিল ভিডিও ধারণ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে২০০৫ সালে গোপনে তৈরি করা হয়েছিল এই শহরটি। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকেরা তৈরি করেছিলেন বিশাল সড়ক, অতিকায় সরকারি ভবন আর প্রাসাদসম স্থাপত্য। কিন্তু ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়েছে হাসপাতাল, মন্ত্রণালয়ের ভবন, এমনকি রাষ্ট্রপতি ভবনের সোনালি সিঁড়িও। বিদ্যুৎ, পানি, ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন। মন্ত্রীরা কাজ করছেন ধ্বংসস্তূ
১৬ ঘণ্টা আগে