আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজা উপত্যকাসহ পুরো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনে একটি চুক্তিতে উপনীত হয়েছে দেশটির বড় দুই দল হামাস ও ফাতাহ। চীনের মধ্যস্থতায় গতকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শেষ হওয়ার পর অঞ্চলটির শাসনকাঠামো নির্ধারণই এ চুক্তির লক্ষ্য।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও পশ্চিম তীরের ক্ষমতাসীন দল ফাতাহ ছাড়াও দেশটির আরও ১২টি স্বাধীনতাকামী সংগঠন এই চুক্তিতে অংশ নিয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, তিন দিন ধরে ব্যাপক আলোচনার পর এই চুক্তির ভিত্তি তৈরি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, যুদ্ধপরবর্তী গাজা শাসনের লক্ষ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠিত হবে।
বেইজিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মূসা আবু মারজুক। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছি। প্রকৃতপক্ষে এটি হচ্ছে জাতীয় ঐক্যের দিকে আমাদের পথযাত্রা।’
হামাস ও ফাতাহসহ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তি নিয়ে আশাবাদী দেশটির মানুষ। তাঁরা মনে করছেন, এর ফলে ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ইসরায়েলের নাক গলানোর বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনা অপেক্ষাকৃত সহজ হবে। প্যালেস্টাইনিয়ান ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভের মহাসচিব মোস্তফা বারগৌতি বলেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যেকোনো ঐক্য উদ্যোগের চেয়ে এই চুক্তি অনেক বেশি অগ্রসর।
মোস্তফা বারগৌতি বলেন, এই চুক্তির চারটি মূল উপাদান হলো—একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠন, আসন্ন নির্বাচন আয়োজনে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব নির্ধারণ, জাতীয় পরিষদের নতুন ও অবাধ নির্বাচন আয়োজন এবং ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিপরীতে একটি ঐক্যবদ্ধ অবস্থান ঘোষণা করা। মোস্তফা বারগৌতির মতে, এই জাতীয় ঐক্যের সরকার ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সমন্বিত কাঠামোগত প্রচেষ্টায় প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করবে।
ইতিপূর্বে হামাস ও ফাতাহের মধ্যে একাধিকবার সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করা হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। অবশেষে চীনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় একই ছাদের নিচে আসতে যাচ্ছে দল দুটি। হামাস নেতা মূসা আবু মারজুক সিএনএনকে বলেন, ‘আমরা ইতিহাসের একটি সন্ধিক্ষণে পৌঁছেছি। ভয়াবহ ইসরায়েলি জুলুমের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে লড়াইয়ের জন্য ফিলিস্তিনিদের সামনে ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই।’
গাজা উপত্যকাসহ পুরো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনে একটি চুক্তিতে উপনীত হয়েছে দেশটির বড় দুই দল হামাস ও ফাতাহ। চীনের মধ্যস্থতায় গতকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শেষ হওয়ার পর অঞ্চলটির শাসনকাঠামো নির্ধারণই এ চুক্তির লক্ষ্য।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও পশ্চিম তীরের ক্ষমতাসীন দল ফাতাহ ছাড়াও দেশটির আরও ১২টি স্বাধীনতাকামী সংগঠন এই চুক্তিতে অংশ নিয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, তিন দিন ধরে ব্যাপক আলোচনার পর এই চুক্তির ভিত্তি তৈরি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, যুদ্ধপরবর্তী গাজা শাসনের লক্ষ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠিত হবে।
বেইজিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মূসা আবু মারজুক। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছি। প্রকৃতপক্ষে এটি হচ্ছে জাতীয় ঐক্যের দিকে আমাদের পথযাত্রা।’
হামাস ও ফাতাহসহ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তি নিয়ে আশাবাদী দেশটির মানুষ। তাঁরা মনে করছেন, এর ফলে ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ইসরায়েলের নাক গলানোর বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনা অপেক্ষাকৃত সহজ হবে। প্যালেস্টাইনিয়ান ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভের মহাসচিব মোস্তফা বারগৌতি বলেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যেকোনো ঐক্য উদ্যোগের চেয়ে এই চুক্তি অনেক বেশি অগ্রসর।
মোস্তফা বারগৌতি বলেন, এই চুক্তির চারটি মূল উপাদান হলো—একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠন, আসন্ন নির্বাচন আয়োজনে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব নির্ধারণ, জাতীয় পরিষদের নতুন ও অবাধ নির্বাচন আয়োজন এবং ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিপরীতে একটি ঐক্যবদ্ধ অবস্থান ঘোষণা করা। মোস্তফা বারগৌতির মতে, এই জাতীয় ঐক্যের সরকার ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সমন্বিত কাঠামোগত প্রচেষ্টায় প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করবে।
ইতিপূর্বে হামাস ও ফাতাহের মধ্যে একাধিকবার সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করা হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। অবশেষে চীনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় একই ছাদের নিচে আসতে যাচ্ছে দল দুটি। হামাস নেতা মূসা আবু মারজুক সিএনএনকে বলেন, ‘আমরা ইতিহাসের একটি সন্ধিক্ষণে পৌঁছেছি। ভয়াবহ ইসরায়েলি জুলুমের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে লড়াইয়ের জন্য ফিলিস্তিনিদের সামনে ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগেমানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের ইঙ্গিত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। গতকাল নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
২ ঘণ্টা আগেআয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
৩ ঘণ্টা আগে