অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে কাতার পৌঁছেছেন রেডক্রসের প্রেসিডেন্ট। গতকাল সোমবার রেডক্রস এক বিবৃতিতে এ তথ্য দিয়েছে বলে সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রস (আইসিআরসি) প্রেসিডেন্ট মিরজানা স্পোলজারিক পৃথক বৈঠকে হামাসপ্রধান হানিয়া ও কাতার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলার সময় হামাস বাহিনী ২৪০ ব্যক্তিকে জিম্মি করে। তাঁদের কয়েকজনকে মুক্তি দিতে চুক্তি স্বাক্ষরের চেষ্টা করছে মধ্যস্থতাকারীরা। এ সময় রেডক্রসপ্রধানের সাক্ষাতের ঘোষণা আসে।
ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ বলছে, হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং এদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল বেসামরিক নাগরিক। এর প্রতিক্রিয়ায় গাজায় বর্বরোচিত বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। এ হামলায় মৃতের সংখ্যা ১৩ হাজার ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
আইসিআরসি জোর দিয়ে বলছে, স্পোলজারিকের এই সফর ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ানোর জন্য সমস্ত পক্ষের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা’ করার প্রচেষ্টার অংশ।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তিনি গাজায় আটক জিম্মিদের পরিবারের পাশাপাশি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গেও একাধিকবার বৈঠক করেছেন।
জেনেভাভিত্তিক সংস্থাটি জানায়, এটি ‘সংঘাতের সমস্ত ক্ষতিগ্রস্তকে জরুরি সুরক্ষার জন্য এবং গাজা উপত্যকায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতি দূরীকরণের জন্য আবেদন অব্যাহত রেখেছে।’
সংস্থাটি আরও বলে, ‘গাজায় আইসিআরসি কর্মীরা জীবন রক্ষায় সহায়তা দিচ্ছে এবং আইসিআরসি একদল চিকিৎসক আহতদের অস্ত্রোপচার চালিয়ে যাচ্ছে। এটি গাজায় টেকসই, নিরাপদ মানবিক প্রবেশাধিকারের আহ্বান জানাচ্ছে, যেন সংস্থাটি তার কাজ বাড়াতে পারে।’
সংস্থাটি জোর দিয়ে বলেছে, জিম্মিদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে তারা ক্রমাগত আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আইসিআরসির দাবি আমাদের দলকে যেন জিম্মিদের সুস্থতা যাচাই এবং ওষুধ সরবরাহের সুযোগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া জিম্মিরা যেন তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে সে সুযোগ দেওয়া হয়।’
‘এ কাজ নিরাপদে সম্পন্ন করার জন্য চুক্তিতে আসা উচিত। আইসিআরসি জোর করে জিম্মিদের কাছে পৌঁছাতে পারবে না এবং আমরা তাদের অবস্থানও জানি না।’
এর আগে পৃথকভাবে দুই জিম্মির মুক্তিতে সহায়তা করেছে আইসিআরসি। তাদের দাবি, জিম্মিদের মুক্তিবিষয়ক আলোচনায় সংস্থাটি অংশগ্রহণ করে না।
তবে সংস্থাটি বলছে, ‘একটি নিরপেক্ষ মানবিক মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভবিষ্যতে আমরা সংঘাতের যেকোনো পক্ষের সম্মত হওয়া যেকোনো মুক্তিতে সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে কাতার পৌঁছেছেন রেডক্রসের প্রেসিডেন্ট। গতকাল সোমবার রেডক্রস এক বিবৃতিতে এ তথ্য দিয়েছে বলে সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রস (আইসিআরসি) প্রেসিডেন্ট মিরজানা স্পোলজারিক পৃথক বৈঠকে হামাসপ্রধান হানিয়া ও কাতার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলার সময় হামাস বাহিনী ২৪০ ব্যক্তিকে জিম্মি করে। তাঁদের কয়েকজনকে মুক্তি দিতে চুক্তি স্বাক্ষরের চেষ্টা করছে মধ্যস্থতাকারীরা। এ সময় রেডক্রসপ্রধানের সাক্ষাতের ঘোষণা আসে।
ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ বলছে, হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং এদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল বেসামরিক নাগরিক। এর প্রতিক্রিয়ায় গাজায় বর্বরোচিত বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। এ হামলায় মৃতের সংখ্যা ১৩ হাজার ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
আইসিআরসি জোর দিয়ে বলছে, স্পোলজারিকের এই সফর ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ানোর জন্য সমস্ত পক্ষের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা’ করার প্রচেষ্টার অংশ।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তিনি গাজায় আটক জিম্মিদের পরিবারের পাশাপাশি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গেও একাধিকবার বৈঠক করেছেন।
জেনেভাভিত্তিক সংস্থাটি জানায়, এটি ‘সংঘাতের সমস্ত ক্ষতিগ্রস্তকে জরুরি সুরক্ষার জন্য এবং গাজা উপত্যকায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতি দূরীকরণের জন্য আবেদন অব্যাহত রেখেছে।’
সংস্থাটি আরও বলে, ‘গাজায় আইসিআরসি কর্মীরা জীবন রক্ষায় সহায়তা দিচ্ছে এবং আইসিআরসি একদল চিকিৎসক আহতদের অস্ত্রোপচার চালিয়ে যাচ্ছে। এটি গাজায় টেকসই, নিরাপদ মানবিক প্রবেশাধিকারের আহ্বান জানাচ্ছে, যেন সংস্থাটি তার কাজ বাড়াতে পারে।’
সংস্থাটি জোর দিয়ে বলেছে, জিম্মিদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে তারা ক্রমাগত আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আইসিআরসির দাবি আমাদের দলকে যেন জিম্মিদের সুস্থতা যাচাই এবং ওষুধ সরবরাহের সুযোগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া জিম্মিরা যেন তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে সে সুযোগ দেওয়া হয়।’
‘এ কাজ নিরাপদে সম্পন্ন করার জন্য চুক্তিতে আসা উচিত। আইসিআরসি জোর করে জিম্মিদের কাছে পৌঁছাতে পারবে না এবং আমরা তাদের অবস্থানও জানি না।’
এর আগে পৃথকভাবে দুই জিম্মির মুক্তিতে সহায়তা করেছে আইসিআরসি। তাদের দাবি, জিম্মিদের মুক্তিবিষয়ক আলোচনায় সংস্থাটি অংশগ্রহণ করে না।
তবে সংস্থাটি বলছে, ‘একটি নিরপেক্ষ মানবিক মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভবিষ্যতে আমরা সংঘাতের যেকোনো পক্ষের সম্মত হওয়া যেকোনো মুক্তিতে সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
১১ ঘণ্টা আগে