অনলাইন ডেস্ক
মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ দুই নেতা নিহত হয়েছেন। গত জুলাইয়ে তেহরানে গুপ্তহত্যার শিকার হন হামাসের তৎকালীন প্রধান ইসমাইল হানিয়া। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন নতুন প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ার।
এ অবস্থায় হামাসের নতুন প্রধান কে হবেন এবং গোষ্ঠীটি পরবর্তী নেতৃত্ব কীভাবে গঠিত হবে, তা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হানিয়া ও সিনওয়ার হত্যার পর হামাস আর হয়তো একক নেতা নির্বাচনের ফর্মুলায় যাবে না। গোষ্ঠীটি বরং একাধিক শীর্ষ নেতা ফর্মুলায় যেতে পারে। যাকে বলা হচ্ছে, ‘হাইড্রা অ্যাপ্রোচ’ বা হাইড্রা পদ্ধতি।
কাতারভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক মিডল ইস্ট কাউন্সিল অন ফরেন অ্যাফেয়ার্সের বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস বলেন, ‘ইরানে হানিয়াকে হত্যার পর জনসমক্ষে দেখা গেছে—সিনওয়ার সশস্ত্র শাখার পাশাপাশি রাজনৈতিক ব্যুরোসহ পুরো আন্দোলনের নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছেন।’
বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস বলেন, ‘কিন্তু একই সময়ে গোষ্ঠীটির নেতৃত্ব অভ্যন্তরীণভাবে বৈঠকে বসেছিলেন একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এবং তাঁরা একটি চুক্তিতে পৌঁছেছিলেন, একটি সমান্তরাল নেতৃত্ব থাকবে। যার মধ্যে উপপ্রধান খলিল আল-হাইয়্যা অন্যতম, তিনি সিনওয়ারের খুব ঘনিষ্ঠ এবং তাঁর সঙ্গেই বেড়ে উঠেছেন।’
এই বিশ্লেষক আরও বলেছেন, সম্ভবত এই গোষ্ঠীটির দুই নেতা থাকবেন। ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী শীর্ষ নেতারা ছাড়াও অন্যান্য স্থানে থাকা ব্যক্তিদেরও এই কাঠামোতে অনেককেই স্থান দেওয়া হবে। যা ঘটতে যাচ্ছে তা হলো—গোষ্ঠীটির নেতৃত্বের ক্ষেত্রে ‘একটি দুই শাখা’ বা ‘হাইড্রা পদ্ধতি’ অনুসরণ করতে পারে এবং গোষ্ঠীটির ‘নেতৃত্ব বা নেতৃত্ব সম্পর্কে তথ্য’ আরও গোপন হয়ে উঠতে পারে।
বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস মনে করিয়ে দেন, ফিলিস্তিনের প্রথম ইন্তিফাদার পর যখন হামাস প্রতিষ্ঠিত হয় তখনো একই রকম গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়েছিল।
মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ দুই নেতা নিহত হয়েছেন। গত জুলাইয়ে তেহরানে গুপ্তহত্যার শিকার হন হামাসের তৎকালীন প্রধান ইসমাইল হানিয়া। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন নতুন প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ার।
এ অবস্থায় হামাসের নতুন প্রধান কে হবেন এবং গোষ্ঠীটি পরবর্তী নেতৃত্ব কীভাবে গঠিত হবে, তা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হানিয়া ও সিনওয়ার হত্যার পর হামাস আর হয়তো একক নেতা নির্বাচনের ফর্মুলায় যাবে না। গোষ্ঠীটি বরং একাধিক শীর্ষ নেতা ফর্মুলায় যেতে পারে। যাকে বলা হচ্ছে, ‘হাইড্রা অ্যাপ্রোচ’ বা হাইড্রা পদ্ধতি।
কাতারভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক মিডল ইস্ট কাউন্সিল অন ফরেন অ্যাফেয়ার্সের বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস বলেন, ‘ইরানে হানিয়াকে হত্যার পর জনসমক্ষে দেখা গেছে—সিনওয়ার সশস্ত্র শাখার পাশাপাশি রাজনৈতিক ব্যুরোসহ পুরো আন্দোলনের নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছেন।’
বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস বলেন, ‘কিন্তু একই সময়ে গোষ্ঠীটির নেতৃত্ব অভ্যন্তরীণভাবে বৈঠকে বসেছিলেন একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এবং তাঁরা একটি চুক্তিতে পৌঁছেছিলেন, একটি সমান্তরাল নেতৃত্ব থাকবে। যার মধ্যে উপপ্রধান খলিল আল-হাইয়্যা অন্যতম, তিনি সিনওয়ারের খুব ঘনিষ্ঠ এবং তাঁর সঙ্গেই বেড়ে উঠেছেন।’
এই বিশ্লেষক আরও বলেছেন, সম্ভবত এই গোষ্ঠীটির দুই নেতা থাকবেন। ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী শীর্ষ নেতারা ছাড়াও অন্যান্য স্থানে থাকা ব্যক্তিদেরও এই কাঠামোতে অনেককেই স্থান দেওয়া হবে। যা ঘটতে যাচ্ছে তা হলো—গোষ্ঠীটির নেতৃত্বের ক্ষেত্রে ‘একটি দুই শাখা’ বা ‘হাইড্রা পদ্ধতি’ অনুসরণ করতে পারে এবং গোষ্ঠীটির ‘নেতৃত্ব বা নেতৃত্ব সম্পর্কে তথ্য’ আরও গোপন হয়ে উঠতে পারে।
বেভারলি মিলটন-এডওয়ার্ডস মনে করিয়ে দেন, ফিলিস্তিনের প্রথম ইন্তিফাদার পর যখন হামাস প্রতিষ্ঠিত হয় তখনো একই রকম গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়েছিল।
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
৪ ঘণ্টা আগেএপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৭ ঘণ্টা আগে