অনলাইন ডেস্ক
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ের দ্বারপ্রান্তে। গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় জয়ের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন তিনি। বিজয়ী হতে প্রয়োজনীয় ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট পাওয়ার পথেই তিনি। আলাস্কা বা অন্য কোনো অঙ্গরাজ্যে জিতলেই ট্রাম্প হয়ে যাবেন আমেরিকার ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট। তাঁর দরকার আর মাত্র তিন ভোট।
তবে মজার ব্যাপার হলো, সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প খোলে আম ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার কথা ব্যক্ত করলেও মার্কিন ইহুদিরা তাঁকে খুব একটা ভোট দেননি। তারা বেছে নিয়েছেন কমলাকে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের বুথ ফেরত জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এনবিসি নিউজের জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ইহুদিরা ব্যাপকভাবে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে ভোট দিয়েছেন। জরিপ অনুসারে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিদের ভোট পেয়েছেন মাত্র ২১ শতাংশ। অথচ, কমলা হ্যারিস তাঁর চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি অর্থাৎ ৭৯ শতাংশ ইহুদি ভোট পেয়েছেন।
মার্কিন ইহুদিদের সংগঠন ‘জিউইশ ভার্চুয়াল লাইব্রেরি’ বলছে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প হয়তো ইহুদি ভোটারদের ৩০ শতাংশ পেয়েছিলেন। তার আগের নির্বাচন অর্থাৎ ২০১৬ সালের নির্বাচনে তাঁকে ভোট দিয়েছিলেন মাত্র ২৪ শতাংশ ইহুদি ভোটার। অর্থাৎ, এবারে আরও কম ভোট পেয়েছেন তিনি।
এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এক ইহুদিবিদ্বেষ বিরোধী নির্বাচনী প্রচারাভিযানে বক্তব্য দিতে গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটদের ইহুদি ভোটের ৬০ শতাংশ সমর্থন পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, ডেমোক্র্যাটরা ইহুদিদের ওপর যেন এক ধরনের ‘অভিশাপ’ দিয়ে রেখেছে।
ট্রাম্প বলেন, তাঁর পক্ষে চল্লিশ শতাংশ সমর্থন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়, কারণ আমাদের সামনে একটি নির্বাচন আছে। তিনি আরও বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে বলতে হচ্ছে, আপনারা আবারও ডেমোক্র্যাটদের ভোট দেবেন, যদিও সেটা কোনোভাবেই যুক্তিসংগত নয়।’
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ের দ্বারপ্রান্তে। গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় জয়ের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন তিনি। বিজয়ী হতে প্রয়োজনীয় ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট পাওয়ার পথেই তিনি। আলাস্কা বা অন্য কোনো অঙ্গরাজ্যে জিতলেই ট্রাম্প হয়ে যাবেন আমেরিকার ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট। তাঁর দরকার আর মাত্র তিন ভোট।
তবে মজার ব্যাপার হলো, সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প খোলে আম ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার কথা ব্যক্ত করলেও মার্কিন ইহুদিরা তাঁকে খুব একটা ভোট দেননি। তারা বেছে নিয়েছেন কমলাকে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের বুথ ফেরত জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এনবিসি নিউজের জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ইহুদিরা ব্যাপকভাবে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে ভোট দিয়েছেন। জরিপ অনুসারে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিদের ভোট পেয়েছেন মাত্র ২১ শতাংশ। অথচ, কমলা হ্যারিস তাঁর চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি অর্থাৎ ৭৯ শতাংশ ইহুদি ভোট পেয়েছেন।
মার্কিন ইহুদিদের সংগঠন ‘জিউইশ ভার্চুয়াল লাইব্রেরি’ বলছে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প হয়তো ইহুদি ভোটারদের ৩০ শতাংশ পেয়েছিলেন। তার আগের নির্বাচন অর্থাৎ ২০১৬ সালের নির্বাচনে তাঁকে ভোট দিয়েছিলেন মাত্র ২৪ শতাংশ ইহুদি ভোটার। অর্থাৎ, এবারে আরও কম ভোট পেয়েছেন তিনি।
এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এক ইহুদিবিদ্বেষ বিরোধী নির্বাচনী প্রচারাভিযানে বক্তব্য দিতে গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটদের ইহুদি ভোটের ৬০ শতাংশ সমর্থন পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, ডেমোক্র্যাটরা ইহুদিদের ওপর যেন এক ধরনের ‘অভিশাপ’ দিয়ে রেখেছে।
ট্রাম্প বলেন, তাঁর পক্ষে চল্লিশ শতাংশ সমর্থন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়, কারণ আমাদের সামনে একটি নির্বাচন আছে। তিনি আরও বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে বলতে হচ্ছে, আপনারা আবারও ডেমোক্র্যাটদের ভোট দেবেন, যদিও সেটা কোনোভাবেই যুক্তিসংগত নয়।’
২০১৬ সালের মতোই দাপট নিয়ে ফিরে এলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে কমলা হ্যারিসের দলের মধ্যে যে উৎসাহের জোয়ার দেখা গেছে তার মধ্যে যে বড় ফাঁক ছিল, সেটা ফলাফল দিয়েই প্রমাণিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাঠ পর্যায়ের প্রচারণা নিয়েও তাঁদের অনুমানও ছিল অতিরঞ্জিত।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম দিন অর্থাৎ আগামী ১ জানুয়ারি থেকেই বোরকা সহ মুখ ঢেকে রাখে এমন পোশাকের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করবে সুইজারল্যান্ড। দেশটির সরকারের বরাত দিয়ে বুধবার এই খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। কেবল আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা বাকি। আর ট্রাম্পের জয়ের দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বৈরী দেশ রাশিয়া দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ‘রিসেট’ বা পুনর্গঠনের ধারণা দিয়েছে। রাশিয়ার সভরেইন ওয়েলথ ফান্ডের প্রধান নির্বাহী কিরিল দিমিত্রিয়েভ এই ধারণা দিয়েছেন। ব
৪ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদে নিকট ইতিহাসে এক নজিরবিহীন সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন। অর্থাৎ, যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা, বিচার বিভাগ এবং নির্বাহী প্রশাসনে—এই বিবেচনায় তিনি এক প্রকার একচ্ছত্র আধিপত্য পেতে যাচ্ছেন। আর এই বিষয়ে জাতীয় থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সব বিষয়ে তাঁর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ‘আপার হ্য
৬ ঘণ্টা আগে