মুসাররাত আবির
চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের কাছে শুধু ডিগ্রিই নয়, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতাও চান। একাডেমিক শিক্ষা যতই ভালো হোক না কেন, বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া পেশাগত জগতে সফল হওয়া কঠিন। ছাত্রজীবনে অভিজ্ঞতা অর্জনের অন্যতম কার্যকর উপায় হলো ইন্টার্নশিপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কেন ইন্টার্নশিপ গুরুত্বপূর্ণ।
ভবিষ্যতের কর্মক্ষেত্রের প্রস্তুতি
ইন্টার্নশিপ সাধারণত নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য হয়ে থাকে, যা দুই মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত হতে পারে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই তিন মাসের ইন্টার্নশিপকে কোর্সের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। ইন্টার্নশিপ সফলভাবে সম্পন্ন করলে নিয়োগকর্তারা প্রায়ই ইন্টার্নদের স্থায়ী চাকরির প্রস্তাব দেন। তাই কাজের প্রতি নিষ্ঠা এবং দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজের জন্য একটি ভালো সুযোগ তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া ভবিষ্যতের জন্য সুপারভাইজারের কাছ থেকে সুপারিশপত্র নেওয়াও কার্যকরী হতে পারে।
নতুন দক্ষতা অর্জন
ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব কাজের দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পান। শুধুমাত্র বই পড়ে নয়, হাতে-কলমে কাজ করেই দক্ষতা অর্জন সম্ভব। তাই ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে হলে এমন ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়া উচিত, যেখানে পছন্দের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব। যেমন, মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল মার্কেটিং, SEO মার্কেটিং, অথবা ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারেন।
সিভি সমৃদ্ধকরণ
একটি সাজানো-গোছানো জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ইন্টার্নশিপের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করা থাকলে নিয়োগকর্তাদের কাছে সেটি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে শিল্প ও বাজার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতে চাকরির জন্য বড় প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে।
নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ
নেটওয়ার্কিং ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টার্নশিপের সময় সহকর্মী, সুপারভাইজার এবং অন্যান্য পেশাদারদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো প্রতিষ্ঠানে সীমিত সংখ্যক শূন্যপদ থাকলে নিয়োগ বিজ্ঞাপন ছাড়াই অভ্যন্তরীণ সুপারিশের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণের পাশাপাশি পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন
ইন্টার্নশিপ শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের জন্য বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এটি শুধুমাত্র শেখার সুযোগ নয়, বরং প্রকৃত কাজের পরিবেশে কাজ করার দক্ষতা গড়ে তোলে। ফলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আগেই একজন শিক্ষার্থী আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন।
ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধুমাত্র বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন না, বরং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য নিজেদের আরও দক্ষ ও প্রস্তুত করে তুলতে পারেন। তাই ছাত্রজীবনেই ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব বোঝা এবং যথাযথভাবে কাজে লাগানো উচিত।
চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের কাছে শুধু ডিগ্রিই নয়, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতাও চান। একাডেমিক শিক্ষা যতই ভালো হোক না কেন, বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া পেশাগত জগতে সফল হওয়া কঠিন। ছাত্রজীবনে অভিজ্ঞতা অর্জনের অন্যতম কার্যকর উপায় হলো ইন্টার্নশিপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কেন ইন্টার্নশিপ গুরুত্বপূর্ণ।
ভবিষ্যতের কর্মক্ষেত্রের প্রস্তুতি
ইন্টার্নশিপ সাধারণত নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য হয়ে থাকে, যা দুই মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত হতে পারে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই তিন মাসের ইন্টার্নশিপকে কোর্সের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। ইন্টার্নশিপ সফলভাবে সম্পন্ন করলে নিয়োগকর্তারা প্রায়ই ইন্টার্নদের স্থায়ী চাকরির প্রস্তাব দেন। তাই কাজের প্রতি নিষ্ঠা এবং দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজের জন্য একটি ভালো সুযোগ তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া ভবিষ্যতের জন্য সুপারভাইজারের কাছ থেকে সুপারিশপত্র নেওয়াও কার্যকরী হতে পারে।
নতুন দক্ষতা অর্জন
ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব কাজের দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পান। শুধুমাত্র বই পড়ে নয়, হাতে-কলমে কাজ করেই দক্ষতা অর্জন সম্ভব। তাই ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে হলে এমন ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়া উচিত, যেখানে পছন্দের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব। যেমন, মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল মার্কেটিং, SEO মার্কেটিং, অথবা ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারেন।
সিভি সমৃদ্ধকরণ
একটি সাজানো-গোছানো জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ইন্টার্নশিপের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করা থাকলে নিয়োগকর্তাদের কাছে সেটি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে শিল্প ও বাজার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতে চাকরির জন্য বড় প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে।
নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ
নেটওয়ার্কিং ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টার্নশিপের সময় সহকর্মী, সুপারভাইজার এবং অন্যান্য পেশাদারদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো প্রতিষ্ঠানে সীমিত সংখ্যক শূন্যপদ থাকলে নিয়োগ বিজ্ঞাপন ছাড়াই অভ্যন্তরীণ সুপারিশের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণের পাশাপাশি পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন
ইন্টার্নশিপ শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের জন্য বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এটি শুধুমাত্র শেখার সুযোগ নয়, বরং প্রকৃত কাজের পরিবেশে কাজ করার দক্ষতা গড়ে তোলে। ফলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আগেই একজন শিক্ষার্থী আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন।
ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধুমাত্র বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন না, বরং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য নিজেদের আরও দক্ষ ও প্রস্তুত করে তুলতে পারেন। তাই ছাত্রজীবনেই ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব বোঝা এবং যথাযথভাবে কাজে লাগানো উচিত।
সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। অধিদপ্তরের ৫ ধরনের শূন্য পদে মোট ১৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ দিন আগেজনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সেলস বিভাগের একটি পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ দিন আগেআইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে ৩৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ দিন আগেজনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান আরএফএল গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে অপারেটর/ সুপারভাইজারের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ দিন আগে