নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজের ইচ্ছায় নয়, সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে জিয়াউর রহমানকে দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করানো হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের নেতারাই জিয়াউর রহমানকে দিয়ে এই কাজ করিয়েছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় তিনি গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচারের ইতিহাস তুলে ধরতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘২৬ মার্চ দুপুর আড়াইটায় চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হান্নান সাহেব প্রথম ঘোষণা পাঠ করেন। পর্যায়ক্রমে ওখানে যাঁরা ছিলেন তাঁরা একে একে পাঠ করেন। জহুর আহমেদ চৌধুরী সাহেব তখন বলেছিলেন, একটা আর্মির লোক নিয়ে আসো, তাহলে একটা যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব আসবে। মেজর রফিকের বইয়ে এ কথা উল্লেখ আছে।’
জিয়াউর রহমান সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানিদের অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২৫ মার্চ থেকে সে (জিয়াউর রহমান) তো কোনো বাঙালি সৈনিক বা কাউকে বাঁচাতে চেষ্টা করেনি। যার জন্য সেখানে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয়। সেখানে বাকি যে বাঙালি অফিসার ছিল তারা তাদের সৈন্যদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে গিয়েছিল। কিন্তু জিয়া কেন ২৫ মার্চ পর্যন্ত থাকে? চট্টগ্রামে যারা ব্যারিকেড দিয়েছিল উল্টো তাদের গুলি করেছে। তাদেরকে মেরেছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি আরও বলেন, ‘সোয়াত জাহাজ থেকে যখন অস্ত্র নামাতে যায়, তখন তাকে ধরা হয়, সবাই আটকায়। তারপর তাকে ধরে নিয়ে আসা হয় কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে এবং এটা পাঠ করানো হয়। আওয়ামী লীগ এটি কখনোই অস্বীকার করেনি। যথাযোগ্য মর্যাদা দিয়েছিল। কিন্তু সেটা রক্ষা করতে পারেনি। কারণ ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পেছনে জিয়াউর রহমানের হাত ছিল। মোশতাক-জিয়া একসঙ্গে মিলেইতো এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। যে কারণে খুনিদের দায়মুক্তি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে।’
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনা কর্মকর্তা আসলাম বেগ জিয়াউর রহমানকে প্রশংসামূলক চিঠি দিয়েছিল জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি বাহিনী যখন দেশে গণহত্যা চালিয়েছিল, তখন জিয়াউর রহমানকে এই চিঠি কেন লিখবে? জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার থাকতে পারে। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে থাকেনি। যেখানে গোলাগুলি হতো, তার থেকে তিন মাইল পেছনে চলে যেতো। আমাদের চট্টগ্রামের মোশাররফ ভাই এখনো জীবিত, তাঁরা একই সঙ্গে রণক্ষেত্রে ছিলেন। পাকিস্তানি কোনো সৈনিকের ওপর জিয়া একটা গুলি চালিয়েছে বা পাকিস্তানিদের বিপক্ষে একটি গুলি চালিয়েছে, এটা বিএনপি দেখাতে পারবে না। কিন্তু সে নাকি মুক্তিযোদ্ধা।’
১৯৬২ সালে বঙ্গবন্ধু ছাত্রদের মাধ্যমে নিউক্লিয়াস তৈরি করেছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল, সব মহকুমায় এটা তৈরি করেছিলেন, যাতে তারা স্বাধীনতার একটা নিউক্লিয়াস হিসেবে কাজ করবে। ধীরে ধীরে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করবেন। এইভাবে ধাপে ধাপে তিনি এগিয়েছেন। হঠাৎ করে একদিনে ঘোষণা দেন নাই। কিন্তু প্রত্যেকটা পদক্ষেপ অত্যন্ত সুচারুভাবে নিয়েছিলেন বলেই এবং কখন কী হবে তিনি জানতেন। সেইভাবে তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন বলেই আমরা এত তাড়াতাড়ি স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম।’
মিথ্যা কথায় বিএনপি এক্সপার্ট মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা পারব না। তারা ভাঙা রেকর্ডের মতো বলেই যাচ্ছে। অবশ্য এখন আর ভাঙা রেকর্ড কেউ চিনবে না। সবতো ডিজিটাল। একটার পর একটা কথা বলেই যাচ্ছে।’
বিএনপির আমলে প্রতিটি নির্বাচনেই গোলমাল হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা করেছিল। আজকে যে ভোটের উন্নতি সেটাতো আওয়ামী লীগের উদ্যোগে। ছবিসহ ভোটার তালিকা আমাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই হয়েছিল। স্বচ্ছ ব্যালট ব্যবস্থা, সাদাকালো পোস্টার করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব— সেই স্লোগান আওয়ামী লীগের। যখন ভোটের অধিকার রক্ষার জন্য এই স্লোগান দিয়েছি আমরা। আজকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ। জনগণের ক্ষমতা, জনগণের কাছে ফিরিয়ে এনেছি আমরা। যে ক্ষমতা সেনানিবাসে বন্দী ছিল, জিয়া এবং এরশাদের পকেটে ছিল বা খালেদা জিয়ার আঁচলে ছিল। আমরা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। আজকে জনগণের ক্ষমতায়ন আমরা করেছি। সেখানে যদি বিএনপির নেতারা আজকে গণতন্ত্র না দেখে আর উন্নয়ন চোখে না দেখে, তাহলে আর বলার কিছু থাকে না।’
মিথ্যা বলা বিএনপির ভালো গুণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভাঙা সুটকেস, ছেঁড়া গেঞ্জি থেকে কোকো লঞ্চ, ১, ২,৩ বেরোল। তারপর ড্যান্ডি ডাইং বেরোল। কত কিছু বেরোল! খালেদা জিয়ার ছেলের পাচার করা কিছু টাকা আমরা ফেরত এনেছি। এরা দুর্নীতি আর ভোটের কথা কীভাবে বলে? উন্নয়ন ওদের চোখে পড়ে না কী করে?’
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এগিয়ে যাবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণ ওদের ভোট দেবে কেন? ওদের নেতা কে? এতিমের অর্থ আত্মসাতকারী অথবা গ্রেনেড হামলার আসামি, অর্থপাচারকারী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি হচ্ছে তাদের নেতা। সেই দলকে মানুষ কেন ভোট দিতে যাবে? মানুষতো ভোট দেবে না। মাটি ও মানুষের সংগঠন আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। আমরা যে ওয়াদা করেছি সেটা পূরণ করেছি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেশ এগিয়ে যাবে। কেউ পেছনে টানতে পারবে না।’
নিজের ইচ্ছায় নয়, সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে জিয়াউর রহমানকে দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করানো হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের নেতারাই জিয়াউর রহমানকে দিয়ে এই কাজ করিয়েছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় তিনি গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচারের ইতিহাস তুলে ধরতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘২৬ মার্চ দুপুর আড়াইটায় চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হান্নান সাহেব প্রথম ঘোষণা পাঠ করেন। পর্যায়ক্রমে ওখানে যাঁরা ছিলেন তাঁরা একে একে পাঠ করেন। জহুর আহমেদ চৌধুরী সাহেব তখন বলেছিলেন, একটা আর্মির লোক নিয়ে আসো, তাহলে একটা যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব আসবে। মেজর রফিকের বইয়ে এ কথা উল্লেখ আছে।’
জিয়াউর রহমান সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানিদের অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২৫ মার্চ থেকে সে (জিয়াউর রহমান) তো কোনো বাঙালি সৈনিক বা কাউকে বাঁচাতে চেষ্টা করেনি। যার জন্য সেখানে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয়। সেখানে বাকি যে বাঙালি অফিসার ছিল তারা তাদের সৈন্যদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে গিয়েছিল। কিন্তু জিয়া কেন ২৫ মার্চ পর্যন্ত থাকে? চট্টগ্রামে যারা ব্যারিকেড দিয়েছিল উল্টো তাদের গুলি করেছে। তাদেরকে মেরেছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি আরও বলেন, ‘সোয়াত জাহাজ থেকে যখন অস্ত্র নামাতে যায়, তখন তাকে ধরা হয়, সবাই আটকায়। তারপর তাকে ধরে নিয়ে আসা হয় কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে এবং এটা পাঠ করানো হয়। আওয়ামী লীগ এটি কখনোই অস্বীকার করেনি। যথাযোগ্য মর্যাদা দিয়েছিল। কিন্তু সেটা রক্ষা করতে পারেনি। কারণ ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পেছনে জিয়াউর রহমানের হাত ছিল। মোশতাক-জিয়া একসঙ্গে মিলেইতো এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। যে কারণে খুনিদের দায়মুক্তি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে।’
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনা কর্মকর্তা আসলাম বেগ জিয়াউর রহমানকে প্রশংসামূলক চিঠি দিয়েছিল জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি বাহিনী যখন দেশে গণহত্যা চালিয়েছিল, তখন জিয়াউর রহমানকে এই চিঠি কেন লিখবে? জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার থাকতে পারে। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে থাকেনি। যেখানে গোলাগুলি হতো, তার থেকে তিন মাইল পেছনে চলে যেতো। আমাদের চট্টগ্রামের মোশাররফ ভাই এখনো জীবিত, তাঁরা একই সঙ্গে রণক্ষেত্রে ছিলেন। পাকিস্তানি কোনো সৈনিকের ওপর জিয়া একটা গুলি চালিয়েছে বা পাকিস্তানিদের বিপক্ষে একটি গুলি চালিয়েছে, এটা বিএনপি দেখাতে পারবে না। কিন্তু সে নাকি মুক্তিযোদ্ধা।’
১৯৬২ সালে বঙ্গবন্ধু ছাত্রদের মাধ্যমে নিউক্লিয়াস তৈরি করেছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল, সব মহকুমায় এটা তৈরি করেছিলেন, যাতে তারা স্বাধীনতার একটা নিউক্লিয়াস হিসেবে কাজ করবে। ধীরে ধীরে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করবেন। এইভাবে ধাপে ধাপে তিনি এগিয়েছেন। হঠাৎ করে একদিনে ঘোষণা দেন নাই। কিন্তু প্রত্যেকটা পদক্ষেপ অত্যন্ত সুচারুভাবে নিয়েছিলেন বলেই এবং কখন কী হবে তিনি জানতেন। সেইভাবে তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন বলেই আমরা এত তাড়াতাড়ি স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম।’
মিথ্যা কথায় বিএনপি এক্সপার্ট মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা পারব না। তারা ভাঙা রেকর্ডের মতো বলেই যাচ্ছে। অবশ্য এখন আর ভাঙা রেকর্ড কেউ চিনবে না। সবতো ডিজিটাল। একটার পর একটা কথা বলেই যাচ্ছে।’
বিএনপির আমলে প্রতিটি নির্বাচনেই গোলমাল হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা করেছিল। আজকে যে ভোটের উন্নতি সেটাতো আওয়ামী লীগের উদ্যোগে। ছবিসহ ভোটার তালিকা আমাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই হয়েছিল। স্বচ্ছ ব্যালট ব্যবস্থা, সাদাকালো পোস্টার করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব— সেই স্লোগান আওয়ামী লীগের। যখন ভোটের অধিকার রক্ষার জন্য এই স্লোগান দিয়েছি আমরা। আজকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ। জনগণের ক্ষমতা, জনগণের কাছে ফিরিয়ে এনেছি আমরা। যে ক্ষমতা সেনানিবাসে বন্দী ছিল, জিয়া এবং এরশাদের পকেটে ছিল বা খালেদা জিয়ার আঁচলে ছিল। আমরা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। আজকে জনগণের ক্ষমতায়ন আমরা করেছি। সেখানে যদি বিএনপির নেতারা আজকে গণতন্ত্র না দেখে আর উন্নয়ন চোখে না দেখে, তাহলে আর বলার কিছু থাকে না।’
মিথ্যা বলা বিএনপির ভালো গুণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভাঙা সুটকেস, ছেঁড়া গেঞ্জি থেকে কোকো লঞ্চ, ১, ২,৩ বেরোল। তারপর ড্যান্ডি ডাইং বেরোল। কত কিছু বেরোল! খালেদা জিয়ার ছেলের পাচার করা কিছু টাকা আমরা ফেরত এনেছি। এরা দুর্নীতি আর ভোটের কথা কীভাবে বলে? উন্নয়ন ওদের চোখে পড়ে না কী করে?’
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এগিয়ে যাবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণ ওদের ভোট দেবে কেন? ওদের নেতা কে? এতিমের অর্থ আত্মসাতকারী অথবা গ্রেনেড হামলার আসামি, অর্থপাচারকারী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি হচ্ছে তাদের নেতা। সেই দলকে মানুষ কেন ভোট দিতে যাবে? মানুষতো ভোট দেবে না। মাটি ও মানুষের সংগঠন আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। আমরা যে ওয়াদা করেছি সেটা পূরণ করেছি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেশ এগিয়ে যাবে। কেউ পেছনে টানতে পারবে না।’
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১০ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১২ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
১২ ঘণ্টা আগে