নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘ইভিএমের গ্রহণযোগ্যতা আগেও ছিল না, এখনো নেই। এর গ্যারান্টি কি যে একটাতে ভোট দিলে আরেকটাতে যাবে না! সমস্ত ভোট ইভিএমে করবেন, ওই ধান্দা ছেড়ে দেন।’ আজ বুধবার বেলা ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় এ কথা বলেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।
বুধবার বেলা ১১টায় ডিআরইউ মিলনায়তনে ‘গুম হওয়া পরিবারের ওপর সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান’ শীর্ষক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য।
সভায় মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ভোট তো হবেই। কিন্তু ওদের নেতৃত্বে ওরা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ভোট হবে না। সকল বিরোধী দলকে বলছি, এই কায়দায় যদি ভোট করতে চায়, তাহলে তাদের রোধ করতে হবে। সকল বিরোধী দল এই ভোটকে অস্বীকার করছে—এই মর্মে তখন ভোট হবে না।’
গুম হওয়া ব্যক্তিরা হারিয়ে যায়নি বা কোনো কারণে দূরে সরে যায়নি; সরকারের রোষানলে পড়ে তাদের হারিয়ে যেতে হয়েছে বলে দাবি করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘আমরা জানতেও পারি না মানুষটা বেঁচে আছে, নাকি মরে গেছে। এ দেশে প্রশাসন নেই, বিচার নেই, শাসন নেই। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও এসবের দায়ভার নিতে চায় না। ওরা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় যদি গুমের সঠিক তদন্ত না করে, তাদের খুঁজে বের না করতে পারে, তাহলে আমরা যেদিন ক্ষমতায় যাব, সেদিন প্রত্যেককে খুঁজে বের করব।’
রাষ্ট্রপতির সার্চ কমিটিকে ‘রক্ষীবাহিনী’ উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এখন আবার নতুন করে আইন পাস করা হচ্ছে। তা মন্ত্রিসভায়ও পাস হয়ে গেছে। এটা সম্পর্কে না সাধারণ মানুষ জানে, না সংসদ সদস্যরা জানেন!’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘র্যাব-পুলিশ এই গুমের সঙ্গে যুক্ত। এ দেশে তাদের বিচার করা যাবে না। আমাদের কোনো বিচারকও এসব ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ করে না। হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলে না। গত ১৩ বছর ধরে এই মাফিয়া সরকার যে অপশাসন ও দুঃশাসন চালিয়ে আসছে, তার অবসান করতে হবে।’
গুম হওয়ার পর জিডি করতে গেলে পুলিশ জিডি নেয় না দাবি করেন ‘মায়ের ডাক’ সংগঠনের প্রধান আফরোজা আক্তার। তিনি বলেন, ‘জিডি নিলেও সেখানে লিখতে হয় নির্দিষ্ট ব্যক্তি হারিয়ে গেছে বা তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যে ওই ব্যক্তিকে তুলে নিয়ে গেছে, এটা কখনোই লেখা হয় না বা পুলিশ লেখে না। লিখতে বললে তারা বলে—এমন জিডি করা যাবে না।’
‘ইভিএমের গ্রহণযোগ্যতা আগেও ছিল না, এখনো নেই। এর গ্যারান্টি কি যে একটাতে ভোট দিলে আরেকটাতে যাবে না! সমস্ত ভোট ইভিএমে করবেন, ওই ধান্দা ছেড়ে দেন।’ আজ বুধবার বেলা ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় এ কথা বলেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।
বুধবার বেলা ১১টায় ডিআরইউ মিলনায়তনে ‘গুম হওয়া পরিবারের ওপর সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান’ শীর্ষক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য।
সভায় মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ভোট তো হবেই। কিন্তু ওদের নেতৃত্বে ওরা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ভোট হবে না। সকল বিরোধী দলকে বলছি, এই কায়দায় যদি ভোট করতে চায়, তাহলে তাদের রোধ করতে হবে। সকল বিরোধী দল এই ভোটকে অস্বীকার করছে—এই মর্মে তখন ভোট হবে না।’
গুম হওয়া ব্যক্তিরা হারিয়ে যায়নি বা কোনো কারণে দূরে সরে যায়নি; সরকারের রোষানলে পড়ে তাদের হারিয়ে যেতে হয়েছে বলে দাবি করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘আমরা জানতেও পারি না মানুষটা বেঁচে আছে, নাকি মরে গেছে। এ দেশে প্রশাসন নেই, বিচার নেই, শাসন নেই। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও এসবের দায়ভার নিতে চায় না। ওরা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় যদি গুমের সঠিক তদন্ত না করে, তাদের খুঁজে বের না করতে পারে, তাহলে আমরা যেদিন ক্ষমতায় যাব, সেদিন প্রত্যেককে খুঁজে বের করব।’
রাষ্ট্রপতির সার্চ কমিটিকে ‘রক্ষীবাহিনী’ উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এখন আবার নতুন করে আইন পাস করা হচ্ছে। তা মন্ত্রিসভায়ও পাস হয়ে গেছে। এটা সম্পর্কে না সাধারণ মানুষ জানে, না সংসদ সদস্যরা জানেন!’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘র্যাব-পুলিশ এই গুমের সঙ্গে যুক্ত। এ দেশে তাদের বিচার করা যাবে না। আমাদের কোনো বিচারকও এসব ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ করে না। হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলে না। গত ১৩ বছর ধরে এই মাফিয়া সরকার যে অপশাসন ও দুঃশাসন চালিয়ে আসছে, তার অবসান করতে হবে।’
গুম হওয়ার পর জিডি করতে গেলে পুলিশ জিডি নেয় না দাবি করেন ‘মায়ের ডাক’ সংগঠনের প্রধান আফরোজা আক্তার। তিনি বলেন, ‘জিডি নিলেও সেখানে লিখতে হয় নির্দিষ্ট ব্যক্তি হারিয়ে গেছে বা তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যে ওই ব্যক্তিকে তুলে নিয়ে গেছে, এটা কখনোই লেখা হয় না বা পুলিশ লেখে না। লিখতে বললে তারা বলে—এমন জিডি করা যাবে না।’
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৮ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
১০ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে