বাসস, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। বৈঠকে তাঁরা বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে জ্বালানি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোদারের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার বিকেলে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় নেতা এসব বিষয়ে আলোচনা করেন। একই সঙ্গে দুই নেতা বাংলাদেশে নেপালি শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতির কথা স্বীকার করেন।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করে আমি আনন্দিত। তাঁর সঙ্গে আমার নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময় জ্বালানি ও ট্রানজিট সহযোগিতা, পর্যটন, সাংস্কৃতিক বিনিময়, শিক্ষাগত সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতার ওপর নজর দেওয়া হয়।’
বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূস ও কেপি শর্মা ওলির মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বৈঠকে তাঁরা ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি ও বাণিজ্য সহযোগিতা কীভাবে বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেন।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘নেপালের জলবিদ্যুৎ উদ্বৃত্ত রয়েছে এবং তারা দুই-তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে জলবিদ্যুৎ রপ্তানিতে সক্ষম হবে। বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি দীর্ঘ ও গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং দুই প্রতিবেশী দেশের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর।’
অনেক নেপালি শিক্ষার্থী প্রতিবছর বাংলাদেশে পড়াশোনা করতে আসে উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূস এবং ওলি বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে জ্বালানি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্ভবত নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিতে স্বাক্ষর করবে। এ ছাড়া, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার থ্রি জিরো আইডিয়া শেয়ার করেছেন।’
এর আগে, অধ্যাপক ইউনূস ইউএসএআইডির প্রশাসক সামান্থা পাওয়ার, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা এবং বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের সিইও মার্ক সুজমানের সঙ্গে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি সামাজিক ব্যবসা, যুব ও প্রযুক্তিবিষয়ক জাতিসংঘের একটি উচ্চ পর্যায়ের ইভেন্টে ভাষণ দেন এবং মানবাধিকারবিষয়ক সিএসওর একটি গ্রুপের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক একটি আলোচনায় যোগ দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। বৈঠকে তাঁরা বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে জ্বালানি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোদারের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার বিকেলে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় নেতা এসব বিষয়ে আলোচনা করেন। একই সঙ্গে দুই নেতা বাংলাদেশে নেপালি শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতির কথা স্বীকার করেন।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করে আমি আনন্দিত। তাঁর সঙ্গে আমার নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময় জ্বালানি ও ট্রানজিট সহযোগিতা, পর্যটন, সাংস্কৃতিক বিনিময়, শিক্ষাগত সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতার ওপর নজর দেওয়া হয়।’
বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূস ও কেপি শর্মা ওলির মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বৈঠকে তাঁরা ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি ও বাণিজ্য সহযোগিতা কীভাবে বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেন।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘নেপালের জলবিদ্যুৎ উদ্বৃত্ত রয়েছে এবং তারা দুই-তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে জলবিদ্যুৎ রপ্তানিতে সক্ষম হবে। বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি দীর্ঘ ও গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং দুই প্রতিবেশী দেশের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর।’
অনেক নেপালি শিক্ষার্থী প্রতিবছর বাংলাদেশে পড়াশোনা করতে আসে উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূস এবং ওলি বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে জ্বালানি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্ভবত নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিতে স্বাক্ষর করবে। এ ছাড়া, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার থ্রি জিরো আইডিয়া শেয়ার করেছেন।’
এর আগে, অধ্যাপক ইউনূস ইউএসএআইডির প্রশাসক সামান্থা পাওয়ার, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা এবং বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের সিইও মার্ক সুজমানের সঙ্গে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি সামাজিক ব্যবসা, যুব ও প্রযুক্তিবিষয়ক জাতিসংঘের একটি উচ্চ পর্যায়ের ইভেন্টে ভাষণ দেন এবং মানবাধিকারবিষয়ক সিএসওর একটি গ্রুপের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক একটি আলোচনায় যোগ দেন।
উন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর প্রকল্পে ব্যবহৃত গাড়ির বেশির ভাগই সরকারি দপ্তরে জমা হয় না। প্রভাবশালীরা কৌশলে এসব গাড়ি ব্যবহার করেন। ফলে প্রকল্পের গাড়ির ব্যবহার ও জমা দেওয়ার বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
৩৭ মিনিট আগেবিচারপতি রুহুল আমিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশে প্রতিদিন ১ হাজার ৩৪০টি অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে। সে হিসাবে ঘণ্টায় অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে ৫৬টি। দেশে অপরিণত শিশু জন্মে প্রতিরোধ কার্যক্রমে গতি নেই। এখনো বছরে সাড়ে চার লাখ অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে