নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মে মাসের ২৩ থেকে জুন মাসের ২৩ তারিখের মধ্যে তিন ধাপে পাঁচ সিটি করপোরেশনের ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে এসব নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এসব সিদ্ধান্ত জানান। বেলা ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অন্যান্য কমিশনারসহ ইসি সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সিটি নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করতে চায় ইসি। তবে সে সিদ্ধান্ত পরবর্তী সময়ে চূড়ান্ত হবে।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, কোনো সিটির মেয়াদ ধরা হয় প্রথম সভা থেকে পরবর্তী ৫ বছর। কোনো সিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে গাজীপুর সিটির পরবর্তী ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে চলতি মাসের ১১ মার্চ। ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অন্যদিকে খুলনা ও রাজশাহী সিটির ক্ষণগণনা শুরু হবে ১৩ এপ্রিল। ১০ অক্টোবরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বরিশাল সিটি ভোটের ক্ষণগননা শুরু হবে ১৪ মে থেকে ১৩ নভেম্বর। সিলেট সিটি ৬ মে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হবে। ৬ নভেম্বরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হবে ২০ ডিসেম্বর। ২০২৪ সালের ১৯ জুনের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
পাঁচ সিটি নির্বাচন আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বেই শুরু করতে হবে জানিয়ে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম বলেন, ‘গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, খুলনা এগুলো নির্বাচনের বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। এপ্রিলে রমজান। পরে ৩০ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষা চলবে। ২৯ জুলাই ঈদুল আজহা। ঈদুল আজহার আগে এসএসসি পরীক্ষার শেষে ৫টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন আয়োজন করব, এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী সময়ে তফসিল ঘোষণা করব, তখন কোনটা কোন তারিখে বলা যাবে।’
এপ্রিলের মাঝামাঝি তফসিল ঘোষণা করা হবে জানিয়ে জাহাংগীর আলম বলেন, ‘২৩ মের পরবর্তী সময় থেকে ২৩ জুনের পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যবর্তী সময়ে তিন ধাপে পাঁচ সিটির ভোট করব।’
একটি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কাস্টমাইজ করতে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগে জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের মাঝে ১০ থেকে ১২ দিন গ্যাপ থাকবে।
পাঁচ সিটিতে ইভিএম ব্যবহার হবে জানিয়ে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা রাখারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে তা পরে চূড়ান্ত হবে।’
চলতি বছরের মে মাসের ২৩ থেকে জুন মাসের ২৩ তারিখের মধ্যে তিন ধাপে পাঁচ সিটি করপোরেশনের ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে এসব নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এসব সিদ্ধান্ত জানান। বেলা ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অন্যান্য কমিশনারসহ ইসি সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সিটি নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করতে চায় ইসি। তবে সে সিদ্ধান্ত পরবর্তী সময়ে চূড়ান্ত হবে।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, কোনো সিটির মেয়াদ ধরা হয় প্রথম সভা থেকে পরবর্তী ৫ বছর। কোনো সিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে গাজীপুর সিটির পরবর্তী ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে চলতি মাসের ১১ মার্চ। ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অন্যদিকে খুলনা ও রাজশাহী সিটির ক্ষণগণনা শুরু হবে ১৩ এপ্রিল। ১০ অক্টোবরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বরিশাল সিটি ভোটের ক্ষণগননা শুরু হবে ১৪ মে থেকে ১৩ নভেম্বর। সিলেট সিটি ৬ মে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হবে। ৬ নভেম্বরের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি ভোটের ক্ষণগণনা শুরু হবে ২০ ডিসেম্বর। ২০২৪ সালের ১৯ জুনের মধ্যে ভোট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
পাঁচ সিটি নির্বাচন আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বেই শুরু করতে হবে জানিয়ে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম বলেন, ‘গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, খুলনা এগুলো নির্বাচনের বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। এপ্রিলে রমজান। পরে ৩০ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষা চলবে। ২৯ জুলাই ঈদুল আজহা। ঈদুল আজহার আগে এসএসসি পরীক্ষার শেষে ৫টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন আয়োজন করব, এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী সময়ে তফসিল ঘোষণা করব, তখন কোনটা কোন তারিখে বলা যাবে।’
এপ্রিলের মাঝামাঝি তফসিল ঘোষণা করা হবে জানিয়ে জাহাংগীর আলম বলেন, ‘২৩ মের পরবর্তী সময় থেকে ২৩ জুনের পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যবর্তী সময়ে তিন ধাপে পাঁচ সিটির ভোট করব।’
একটি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কাস্টমাইজ করতে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগে জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের মাঝে ১০ থেকে ১২ দিন গ্যাপ থাকবে।
পাঁচ সিটিতে ইভিএম ব্যবহার হবে জানিয়ে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা রাখারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে তা পরে চূড়ান্ত হবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শেখ মঈনুদ্দিন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বিষয়ক সহকারী হিসেবে কাজ করবেন।
৭ মিনিট আগে‘মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাঁর পরিবারের সদস্য, সহযোগী বা দোসরদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে।’
২ ঘণ্টা আগেআলোচিত এস আলম গ্রুপের ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও ১১ ব্যক্তিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন
২ ঘণ্টা আগেশেখ মইনউদ্দিন এবং ফয়েজ আহমদ তৈয়বকে নিজের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁদেরকে নিজের বিশেষ সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন জানিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শেখ মইনউদ্দিনকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়...
৪ ঘণ্টা আগে